১) চিপসের প্যাকেটে কোন গ্যাস ব্যবহার করা হয়?
ক. অক্সিজেন খ. কার্বন ডাইঅক্সাইড
গ. নাইট্রোজেন ঘ. জলীয় বাষ্প
২) পর্বতারোহীরা সিলিন্ডারে কোন গ্যাস নিয়ে যান?
ক. অক্সিজেন খ. কার্বন ডাইঅক্সাইড
গ. নাইট্রোজেন ঘ. জলীয় বাষ্প
৩) কোন গ্যাস পৃথিবীর উষ্ণতা বৃদ্ধির জন্য দায়ী?
ক. অক্সিজেন খ. কার্বন ডাইঅক্সাইড
গ. নাইট্রোজেন ঘ. জলীয় বাষ্প
প্রশ্ন ॥ ১ ॥ মানুষ কীভাবে বায়ুপ্রবাহকে দৈনন্দিন জীবনে ব্যবহার করে?
উত্তর : মানুষ বিভিন্নভাবে বায়ুপ্রবাহকে দৈনন্দিন জীবনে ব্যবহার করে। যেমন
i. বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য বড় বড় চরকা বা বা টারবাইন ঘুরাতে বায়ুপ্রবাহ ব্যবহার করা হয়।
ii. হেয়ার ড্রায়ারের বায়ুপ্রবাহ ব্যবহার করা হয় ভেজা চুল শুকানোর কাজে।
iii. ভেজা কাপড় শুকানোর কাজে।
iv. হাতপাখা বা বৈদ্যুতিক পাখার বায়ুপ্রবাহ ব্যবহার করা হয় শরীর ঠা-া রাখতে।
v. বায়ুপ্রবাহকে কাজে নৌকা চালানোর কাজে।
প্রশ্ন ॥ ২ ॥ মানুষের স্বাস্থ্যের উপর বায়ু দূষণের ক্ষতিকর প্রভাবসমূহ কী?
উত্তর : মানুষের স্বাস্থ্যের জন্য বায়ু দূষণ ক্ষতিকর। এর ফলে মানুষ ফুসফুসের ক্যান্সার, শ্বাসজনিত রোগ, হৃদরোগসহ বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হয়।
প্রশ্ন-৩ : বায়ু দূষণ প্রতিরোধের তিনটি উপায় লেখ।
উত্তর : বায়ু দূষণ প্রতিরোধের তিনটি উপায় নিম্নরূপ :
i. প্রাকৃতিক সম্পদের ব্যবহার কমিয়ে, পুনঃব্যবহার করে ও রিসাইকেল প্রক্রিয়ার মাধ্যমে দূষণ প্রতিরোধ করা যায়।
ii. ময়লা আবর্জনা পরিষ্কার করে এবং গাছ লাগানোর মাধ্যমেও বায়ু দূষণ প্রতিরোধ করা যায়।
iii. শক্তির ব্যবহার কমিয়ে অর্থাৎ জীবাশ্ম জ্বালানির অতিরিক্ত ব্যবহার না করে বায়ু দূষণ কমানো যায়।
প্রশ্ন ॥ ৪ ॥ বায়ু দূষণের কারণ কী?
উত্তর : বায়ু দূষণের একটি বড় কারণ হলো মানুষের বিভিন্ন কর্মকা-। এর ফলে বায়ুতে বিভিন্ন ধরনের গ্যাস নির্গত হয়। কলকারখানা ও যানবাহন থেকে এ সকল গ্যাস বায়ুতে আসে। গাছপালা পোড়ানোর ফলে উৎপন্ন ধোঁয়া থেকেও বায়ু দূষিত হয়। যেখানে সেখানে ময়লা আবর্জনা ফেলা ও মলমূত্র ত্যাগের কারণে বায়ুতে দুর্গন্ধ ছড়ায় এবং বায়ু দূষিত হয়।
প্রশ্ন ॥ ১ ॥ ভেজা কাপড় যত দ্রুত সম্ভব শুকানো প্রয়োজন। কিন্তু বাইরে বৃষ্টি হচ্ছে। ঘরের ভেতর কীভাবে আমরা দ্রুত কাপড় শুকাতে পারি।
উত্তর : সাধারণত আমরা ঘরের বাইরে রোদে কাপড় শুকাতে দেই। কিন্তু বাইরে বৃষ্টি হলে তখন আমাদেরকে কাপড় শুকানোর ভিন্ন পদ্ধতি অবলম্বন করতে হয়। এক্ষেত্রে আমরা বায়ুপ্রবাহকে কাজে লাগিয়ে ভেজা কাপড় শুকাতে পারি। কেননা বায়ুপ্রবাহ ভেজাবস্তু থেকে দ্রুত পানি সরিয়ে নিতে সাহায্য করে। আর এজন্য আমরা বৈদ্যুতিক পাখার বাতাসের মাধ্যমে বায়ুপ্রবাহ সৃষ্টি করতে পারি এবং কাপড়গুলো দ্রুত শুকাতে পারি।
প্রশ্ন ॥ ২ ॥ রিসাইকেল প্রক্রিয়া কীভাবে বায়ু দূষণ কমাতে পারে?
উত্তর : রিসাইকেল হলো একবার ব্যবহৃত দ্রব্য প্রক্রিয়াকরণ করে পুনরায় ব্যবহার উপযোগী করে তোলা। আমাদের ব্যবহারের বিভিন্ন গৃহস্থালি দ্রব্য যেমন : কৌটা, বোতল, বাক্স, নানা রকম প্যাকেট ইত্যাদি ব্যবহারের পর সাধারণত ফেলে দেওয়া হয়। এসব বস্তু মাটিতে মেশে না বলে পুড়িয়ে ফেলা হয়। ফলে বায়ু মারাত্মকভাবে দূষিত হয়। কিন্তু এই জিনিসগুলো ফেলে না দিয়ে যদি একটু মেরামত ও প্রক্রিয়াকরণ করা হয়, তাহলে তা আবার ব্যবহারযোগ্য হয়ে উঠতে পারে। ফলে তা দ্বারা বায়ু দূষণের কোনো সুযোগ থাকবে না। তাছাড়া বিভিন্ন বস্তু নতুন করে তৈরি করতে অধিক প্রাকৃতিক সম্পদ যেমন- জীবাশ্ম-জ্বালানি ব্যবহৃত হয় যা বায়ু দূষণ ঘটায়। কিন্তু রিসাইকেলের মাধ্যমে বিভিন্ন জিনিস ব্যবহার করলে নতুন করে তৈরি করার প্রয়োজন কমে যাবে। এভাবে রিসাইকেল প্রক্রিয়া বায়ুদূষণ কমাতে পারে।
প্রশ্ন ॥ ৩ ॥ কী কী কারণে বায়ু দূষিত হয়? মানুষ কীভাবে বায়ু দূষণ করছে?
উত্তর : মানুষের বিভিন্ন কর্মকা- বায়ু দূষণের একটি বড় কারণ। বিশেষ করে জীবাশ্ম জ্বালানি পোড়ানোর ফলে বায়ুতে বিভিন্ন ধরনের গ্যাস নির্গত হয়। কলকারখানা ও যানবাহন থেকে এ সকল গ্যাস বায়ুতে আসে। গাছপালা পোড়ানোর ফলে উৎপন্ন ধোঁয়া থেকেও বায়ু দূষিত হয়। যেখানে সেখানে ময়লা আবর্জনা ফেলা ও মলমূত্র ত্যাগের কারণে বায়ুতে দুর্গন্ধ ছড়ায় এবং বায়ু দূষিত হয়।
মানুষ বায়ু দূষণের সাথে ওতপ্রোতভাবে জড়িত। কেননা তারা যেখানে-সেখানে ইটের ভাটা তৈরি করছে, যেখানে-সেখানে ময়লা-আবর্জনা ফেলছে এবং মলমূত্র ত্যাগ করছে, বড় বড় কলকারখানা গড়ে তুলছে অথচ এর বর্জ্য ফেলার সুব্যবস্থা করছে না। এভাবেই মানুষ বায়ুকে দূষিত করছে।
১. চিপসের প্যাকেটে কোন গ্যাস ব্যবহার করা হয়?
ক. অক্সিজেন খ. কার্বন ডাই-অক্সাইড
গ. নাইট্রোজেন ঘ. জলীয় বাষ্প
উত্তরঃ নাইট্রোজেন
২. উঁচু পর্বতে উঠতে গেলে সিলিন্ডারে কোন কোন গ্যাস নিয়ে যেতে হয়?
ক. অক্সিজেন খ. কার্বন ডাই-অক্সাইড
গ. নাইট্রোজেন ঘ. কার্বন মনোক্সাইড
উত্তরঃ অক্সিজেন
৩. কোন গ্যাসটি বিষাক্ত?
ক. অক্সিজেন খ. কার্বন-ডাই-অক্সাইড
গ. নাইট্রোজেন ঘ. কার্বন মনোক্সাইড
উত্তরঃ কার্বন মনোক্সাইড
৪. জ্বালানি পোড়ালে বায়ুতে কোনটি বাড়ে?
ক. অক্সিজেন খ. কার্বন ডাই-অক্সাইড
গ. নাইট্রোজেন ঘ. নিয়ন
উত্তরঃ কার্বন ডাই-অক্সাইড
৫. গাড়ির কালো ধোঁয়ায় কোনটি থাকে?
ক. পানিকণা খ. সালফার কণা
গ. অক্সিজেন কণা ঘ. কার্বন কণা
উত্তরঃ কার্বন কণা
৬. আগুন জ্বালাতে কী প্রয়োজন হয়?
ক. অক্সিজেন খ. নাইট্রোজেন
গ. হাইড্রোজেন ঘ. ফসফরাস
উত্তরঃ অক্সিজেন
৭. পানিতে অক্সিজেন কী অবস্থায় থাকে?
ক. খ. তরল অবস্থায়
গ. জলীয় অবস্থায় ঘ. জমাটবদ্ধ অবস্থায়
উত্তরঃ দ্রবীভূত অবস্থায়
৮. শ্বাসকষ্টের রোগীর জন্য সিলিন্ডারে কী গ্যাস রাখা হয়?
ক. অক্সিজেন খ. মিথেন
গ. নাইট্রোজেন ঘ. হাইড্রোজেন
উত্তরঃ অক্সিজেন
৯. পাহাড়-পর্বতের চূড়ায় কোন গ্যাস কম থাকে?
ক. অক্সিজেন খ. কার্বন ডাই-অক্সাইড
গ. নাইট্রোজেন ঘ. হাইড্রোজেন
উত্তরঃ অক্সিজেন
১০. বায়ুর কোন উপাদান আমরা গ্রহণ করি?
ক. নাইট্রোজেন খ. অক্সিজেন
গ. নাইট্রোজেন ঘ. হাইড্রোজেন
উত্তরঃ অক্সিজেন
১১. ইউরিয়া সার তৈরিতে কোন গ্যাস ব্যবহৃত হয়?
ক. অক্সিজেন খ. কার্বন ডাই-অক্সাইড
গ. নাইট্রোজেন ঘ. জলীয় বাষ্প
উত্তরঃ নাইট্রোজেন
১২. আমরা যে কোমল পানীয় পান করি তাতে মিশানো হয় কোনটি?
ক. জলীয় বাষ্প খ. হাইড্রোজেন
গ. নাইট্রোজেন ঘ. কার্বন ডাই অক্সাইড
উত্তরঃ কার্বন ডাই অক্সাইড
১৩. কোন ধরনের বৃষ্টি সকল জীবের জন্য ক্ষতিকর?
গ. এডিস বৃষ্টি ঘ. ক্ষার বৃষ্টি
উত্তরঃ
১৪. কোনটি বৃষ্টির পানিকে এসিডযুক্ত করে?
ক. কার্বন ডাই অক্সাইড খ. সালফার অক্সাইড
গ. কার্বন মনোক্সাইড ঘ. পারঅক্সাইড
উত্তরঃ সালফার অক্সাইড
১৫. মাছ, মাংস, ফল ইত্যাদি খাদ্য টিনজাতের মাধ্যমে সংরক্ষণ করার সময় ব্যবহৃত হয়
ক. অক্সিজেন গ্যাস খ. নাইট্রোজেন গ্যাস
গ. কার্বন ডাই অক্সাইড ঘ. কার্বন মনোক্সাইড
উত্তরঃ নাইট্রোজেন গ্যাস
১৬. ইটের ভাটা কোথায় স্থাপন করা উচিত?
ক. লোকালয় থেকে দূরে খ. লোকালয়ের কাছে
গ. বস্তির পাশে ঘ. গ্রামের ঠিক মাঝখানে
১৭. চুল শুকানো যন্ত্রে কী প্রবাহিত হয়?
ক. ঠা-া বায়ু খ. গরম বায়ু√
গ. অক্সিজেন ঘ. কার্বন ডাইঅক্সাইড
১৮. কোন গাছের পাতা দিয়ে চরকা বানানো যায়?
ক. নারকেল√ খ. বেল
গ. তেঁতুল ঘ. বাঁশ
১৯। কোনটি ছাড়া আগুন জ¦ালানো অসম্ভব?
ক. নাইট্রোজেন খ. জলীয়বাষ্প
গ. কার্বন ডাইঅক্সাইড√ ঘ. অক্সিজেন
২০. বায়ুদূষণ রোধে তুমি কী করবে?
ক. যেখানে সেখানে ময়লা ফেলবো
খ. বেশি করে গাছ লাগাবো√
গ. বেশি করে গাছ কাটবো
ঘ. যেখানে সেখানে থুথু ফেলবো
২১. বায়ূ দূষনের ফলে নিচের কোন রোগটি হয়?
ক.হৃদরোগ খ. চর্মরোগ
গ. হাম ঘ.কাশি
উত্তরঃ হৃদরোগ
২২. জীবাশ্ম পোড়ানোর ফলে বাতাসে কী নির্গত হয়?
০ ক. অক্সিজেন খ. নাইট্রোজেন
গ. হাইড্রোজেন ঘ. কার্বন ডাইঅক্সাইড
উত্তরঃ কার্বন ডাইঅক্সাইড
২৩। জীবাশ্ম জ্বালানি পোড়ানের ফলে কোনটি ঘটে?
ক. এসিড বৃষ্টি খ. জনসংখ্যা বৃদ্ধি
গ. ভুমিকম্প ঘ. ভুমিক্ষয়
উত্তরঃ এসিড বৃষ্টি
২৪. বায়ুতে দুষিতগ্যাস বেড়ে গেলে কী হয়?
ক. উষ্ণতা বৃদ্ধি পায় খ. এসিড বৃষ্টি হয়
গ. অনেক লোক মারা যায় ঘ. ক ও খ সঠিক
উত্তরঃ ক ও খ সঠিক
২৫. বিভিন্ন কারণে বায়ুতে কার্বন ডাইঅক্সাইডের পরিমাণ বৃদ্ধি পেলে পরিবেশে কী ঘটে?
ক. উষ্ণতা বৃদ্ধি পায় খ. উষ্ণতা কম
গ. উষ্ণতা স্থিতিশীল থাকে ঘ. ঠান্ডা বাড়ে
উত্তরঃ
২৬. আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য ্ক্ষতিকর উপাদান কোনটি?
ক. বায়োগ্যঅস খ. নলকুপের পানি
গ. কার্বমনোক্সাইড ঘ. অক্সিজেন
উত্তরঃ কার্বমনোক্সাইড
২৭. বায়ুদুষনের কারণে মানবদেহে কোন মারাত্বক রোগটি হয়?
ক.বসন্ত খ. এলার্জি
গ. টিউমার ঘ. টাইফয়েড
উত্তরঃ এলার্জি
২৮. এসিড বৃষ্টির ফলে কী হয়
ক. জীব দ্রুত বৃিদ্ধ পায় খ. জীব মারা যেতে পারে
গ.পুকুরের পানি বিশুদ্ধ হয় ঘ. ফসলের ফলন বৃদ্ধি পায়
উত্তরঃ জীব মারা যেতে পারে
২৯.মুক্তা শ্বাসকষ্টের রোগী। এই রোগের কারণ
ক. মাটি দুষণ খ. শব্দ দুষণ
গ. পানি দুষণ ঘ. বায়ু দুষন
উত্তরঃ বায়ু দুষন
৩০. পৃথিবীর উষ্ণতা বৃদ্ধির কারণ কোনটি ?
ক. বায়ু দূষণ খ. পানি দূষণ
গ. শব্দ দুষণ ঘ. মাটি দূষণ
উত্তরঃ বায়ু দূষণ
৩১. বায়ুদুষন কীসের উপর প্রভাবে ফেলে?
ক. কান খ. ত্বক
গ.নাক ঘ. স্বাস্থ্য
উত্তরঃস্বাস্থ্য
৩২. মানুষের স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর
ক. অক্সিজেন খ. মাছ
গ.বায়ু দুষণ ঘ. মাংস
উত্তরঃ বায়ু দুষণ
৩৩. বায় ু দুষনের ফলে পৃথিবীর বিভিন্ন স্থানে এসিড বৃষ্টি দেখা দিচ্ছে। এই এডিস বৃষ্টির জন্য দায়ী কোনটি?
ক. কার্বন ডাইঅক্সাইড খ.কার্বন কণা
গ. সালফার অক্সাইড ঘ. নাইট্রোজেন অক্সাইড
উত্তরঃ সালফার অক্সাইড
৩৪. কয়লার সাথে কোনটি মিশে থাকে?
ক.অক্সিজেন খ.জলীয় বাষ্প
গ.নাইট্রোজেন ঘ. সালফার
উত্তরঃ সালফার
৩৫. ঢাকার বাতাসে বিষাক্ত সিসা বৃদ্ধির ফলে কোনি টহয়?
ক. শব্দ দুষণ খ. পানি দুষণ
গ.বায়ূ দুষণ ঘ. মাটি দূষণ
উত্তরঃ বায়ূ দুষণ
৩৬. এসিড বৃষ্টি হয় কোন কারণে?
ক. মাটি দুষনের কারণে খ. বায়ু দুষনের কারণে
গ. পানি দুষনের কারণে ঘ. গাছ কাটার কারণে
উত্তরঃ বায়ু দুষনের কারণে
৩৭. দূষিত বায়ুর কারণে মানবদেহে কোন মারাত্বক রোগটি হতে পারে?
ক. পোলিও খ. বসন্ত
গ.প্লেগ ঘ. ফুসফুসে ক্যান্সার
উত্তরঃ ফুসফুসে ক্যান্সার
৩৮. দুষিত বায়ুর ফলে মানুষের কোন রোগটি হয়?
ক. কলেরা খ. টাইফয়েড
গ.হাপানি ঘ. আমাশয়
উত্তরঃ হাপানি
৩৯. নিচের কোনটি বষ্টির পানিতে মিশে বৃষ্টি পানিকে এসিডযুক্ত করে?
ক.ফসফরাসের অক্সাইড খ. কার্বন ডাইঅক্্রাইড
গ.সালফারের অক্সাইড ঘ. নাইট্রোজেনের অক্সাইড
উত্তরঃ সালফারের অক্সাইড
৪০. বায়ু দূষনের ফলে কোনি টঘটে?
ক. দাবানল খ. ডায়রিয়া
গ.এডিস বৃষ্টি ঘ. ঘুমে ব্যাঘাত
উত্তরঃদাবানল
৪১. পলুদের বাড়ির চারপাশে আবর্জনার স্তুপ রয়েছ্ েপলুর ভাইটি শ্বাসকষ্টে ভুগছে। পলুর ভাইটি কী কারণে রোগন্ত
ক. পানি দুষনের ফলে খ. বায়ু দুষনের ফলে
গ.মাটি দুষনের ফলে ঘ. শব্দ দুষনের ফলে
উত্তরঃ বায়ু দুষনের ফলে
৪২. তোমাদের বাসার পাশে একটি ইটের ভাটা ভাটা রয়েছে। এর ফলে তোমাদের এলাকায় কী প্রভাব পড়বে?
ক. এলাকায় শব্দ দুষণ হবে খ. এলাকায় পানি দুষণ হবে
গ. এলাকায় বায়ু দুষিত হবে ঘ. এলাকায় মাটি দুষণ হবে
উত্তরঃ এলাকায় বায়ু দুষিত হবে
৪৩. প্রত্যয়দের আমগাছের মুকুল সব নষ্ট হয়ে গেছে। মা বললেন এসিড বৃষ্টির জন্যই এমনটা হয়েছে। এ ঘটনার জন্য দায়ী হলো
ক. শব্দ দুষণ খ. পানি দূষণ
গ. বায়ূ দূষন ঘ. মাটি দূষণ
উত্তরঃ বায়ূ দূষন
৪৪. বায়ুকল কোন কাজেলাগে?
ক. কাপড় শুকাতে খ. গাড়ি চালাতে
গ. সেচের কাজ ঘ. ছবি তুলতে
উত্তরঃসেচের কাজ
৪৫. রহিম একটি তালপাতার চরকা ঘুরাছে কীসের প্রভাবে চরকাটি ঘুরছে।
ক. অক্সিজেন খ. বায়ুপ্রবাহ
গ. আলোকশক্তি ঘ. বৈদ্যুতিক শক্তি
উত্তরঃ বায়ুপ্রবাহ
৪৬. হালিমার মা ভেজা চুল শুকানোর জন্য হেয়ার ড্রায়ার ব্যবহার করে। এযন্ত্রটির মধ্য দিয়ে কী প্রবাহিত হয়?
ক.ঠান্ডা বায়ু খ. গরম বায়ু
গ. শীতল বায়ূ ঘ. আর্দ্র বায়ু
উত্তরঃ গরম বায়ু
৪৭. নদী তীরে বসে তুমি বায়ু প্রবাহ অনুভব করলে। এ প্রবাহকে আমরা কোন কাজে লাগাতে পারি?
ক. গাড়িচালাতে খ. রিকসা চালাতে
গ.গাছপালা কাটতে ঘ. পালতোলা নৌকায়
উত্তরঃ পালতোলা নৌকায়
৪৮.একটি ছেলে গাছের পাতার চরকা বানাল। সে কোন গাছের পাতা ব্যবহার করল?
ক. নারিকেল খ. বেল
গ. তেতুল ঘ. বাশ
উত্তরঃ নারিকেল
৪৯. নদীতে মাঝিরা পালতোলা নৌকা চালিে নারিকেল য় যাত্রী পারাপর করে । কোন শক্তিকে কাজে লাগিয়ে পালতোলা নৌকা চালানো হয়?
ক. সৌরশক্তি খ. তড়িৎশক্তি
গ.যান্ত্রিক শক্তি ঘ. বায়ু শক্তি
উত্তরঃ বায়ু শক্তি
৫০. পলি গরমে বৈদ্যুতিক পাথার বায়ুপ্রবাহ ব্যবহার করে শরীরঠান্ডা করে। নিচের কোনটি বায়ু প্রবাহের ব্যবহার।
ক. সাইকেলের টায়ার ফোলানো
খ. চরকা ঘুরানো
গ. আগুণ নেভানো
ঘ. ফুটবল ফোলানো
উত্তরঃ চরকা ঘুরানো
প্রশ্ন ॥ ১ ॥ বায়ু দূষণ কাকে বলে?
উত্তর : বায়ুর স্বাভাবিক উপাদান পরিবর্তন হওয়াকে বায়ু দূষণ বলে।
প্রশ্ন ॥ ২ ॥ ইউরিয়া সার প্রস্তুত করা হয় কী দিয়ে?
উত্তর : ইউরিয়া সার প্রস্তুত করা হয় নাইট্রোজেন থেকে।
প্রশ্ন ॥ ৩ ॥ আগুন নেভানোর জন্য কোন গ্যাস ব্যবহার করা হয়?
উত্তর : আগুন নেভানোর জন্য কার্বন ডাইঅক্সাইড ব্যবহার করা হয়।
প্রশ্ন ॥ ৪ ॥ বায়ুর চারটি উপাদানের নাম লেখ।
উত্তর : বায়ুর চারটি উপাদানের নাম হচ্ছেÑ নাইট্রোজেন, অক্সিজেন, কার্বন ডাইঅক্সাইড ও জলীয় বাষ্প।
প্রশ্ন ॥ ৫ ॥ বায়ু দূষণ কাকে বলে?
উত্তর : বিভিন্ন ধরনের পদার্থ যেমন- রাসায়নিক পদার্থ, গ্যাস, ধূলিকণা, ধোঁয়া অথবা দুর্গন্ধ বায়ুতে মিশে যখণ জীব ও প্রাকৃতিক পরিবেশের জন্য ক্ষতির কারণ হয় তখন তাকে বায়ু দূষণ বলে।
প্রশ্ন ॥ ৬ ॥ এসিড বৃষ্টি কী?
উত্তর : কলকারখানার ধোঁয়া থেকে সৃষ্ট বিভিন্ন ধরনের গ্যাস মেঘের সাথে মিশে এসিড তৈরি করে এবং বৃষ্টির সাথে মাটিতে নেমে আসে। একে বলে এসিড বৃষ্টি।
প্রশ্ন ॥ ৭ ॥ টিনজাত ও প্যাকেটজাত খাবার (যেমন- চিপসের প্যাকেট) সংরক্ষণে কী ব্যবহৃত হয়?
উত্তর : টিনজাত (যেমন- মাছ, মাংস ইত্যাদি) ও প্যাকেটজাত খাবার (যেমন- চিপসের প্যাকেট) সংরক্ষণে নাইট্রোজেন ব্যবহৃত হয়।
প্রশ্ন ॥ ৮ ॥ বায়ুর দুটি উপাদানের নাম লেখ।
উত্তর : বায়ুর দুটি উপাদান হলো নাইট্রোজেন ও অক্সিজেন।
প্রশ্ন ॥ ৯ ॥ প্রাণী কী কাজে অক্সিজেন ব্যবহার করে?
উত্তর : প্রাণী শ্বাসকার্যে অক্সিজেন ব্যবহার করে।
প্রশ্ন ॥ ১০ ॥ দূষিত বায়ু কাকে বলে?
উত্তর : যে বায়ুতে রোগ জীবাণু, ধূলিকণা ও বিষাক্ত গ্যাস মিশে থাকে সে বায়ুকে দূষিত বায়ু বলে।
প্রশ্ন ॥ ১১ ॥ আমরা গরমের দিনে বৈদ্যুতিক পাখা কেন ব্যবহার করি?
উত্তর : শরীরকে ঠান্ডা রাখতে গরমের দিনে আমরা বৈদ্যুতিক পাখা ব্যবহার করি।
প্রশ্ন ॥ ১২ ॥ নাইট্রোজেনের ব্যবহার উল্লেখ কর।
উত্তর : ইউরিয়া সার তৈরিতে এবং প্যাকেট বা টিনের কৌটায় বিভিন্ন খাদ্য যেমন মাছ, মাংস, চিপস ইত্যাদি সংরক্ষণে বায়ুর নাইট্রোজেন ব্যবহৃত হয়।
প্রশ্ন ॥ ১৩ ॥ কার্বন ডাইঅক্সাইডের একটি ব্যবহার উল্লেখ কর।
উত্তর : আগুন নেভানোর জন্য অগ্নি নির্বাপক যন্ত্রে কার্বন ডাইঅক্সাইড ব্যবহার করা হয়।
প্রশ্ন ॥ ১৪ ॥ এসিড বৃষ্টির ক্ষতিকর প্রভাব কী?
উত্তর : এসিড বৃষ্টি উদ্ভিদ, প্রাণী, দালানকোঠা ও যন্ত্রপাতির জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর।
প্রশ্ন ॥ ১৫ ॥ পৃথিবীর তাপমাত্রা বৃদ্ধির জন্য দায়ী কোন গ্যাস?
উত্তর : পৃথিবীর তাপমাত্রা বৃদ্ধির জন্য মূলত কার্বন ডাইঅক্সাইড গ্যাস দায়ী।
প্রশ্ন ॥ ১৬ ॥ বায়ুতে কী থাকে?
উত্তর : বায়ুতে নাইট্রোজেন, অক্সিজেন, কার্বন ডাইঅক্সাইড ও জলীয় বাষ্প থাকে।
প্রশ্ন ॥ ১৭ ॥ বায়ু থেকে আমরা কী গ্রহণ করি?
উত্তর : বায়ু থেকে আমরা অক্সিজেন গ্রহণ করি।
প্রশ্ন ॥ ১৮ ॥ আমাদের শরীরে কীভাবে শক্তি উৎপন্ন হয়?
উত্তর : অক্সিজেন আমাদের গ্রহণ করা খাদ্য ভেঙে শরীরে শক্তি উৎপাদন করে।
প্রশ্ন ॥ ১৯ ॥ জ্বালানি পুড়িয়ে আমরা কী করি?
উত্তর : জ্বালানি পুড়িয়ে আমরা শক্তি উৎপাদন করি যা কলকারখানা চালাতে, গাড়ি চালাতে ও বিদ্যুৎ উৎপাদনে সাহায্যে করে।
প্রশ্ন ॥ ২০ ॥ শ্বাসকষ্টের রোগীদের কী দেওয়া হয়?
উত্তর : শ্বাসকষ্টের রোগীদেরকে সিলিন্ডারের অক্সিজেন দেওয়া হয়।
প্রশ্ন ॥ ২১ ॥ ইউরিয়া সার কেন ব্যবহার করা হয়?
উত্তর : ইউরিয়া সার গাছের বৃদ্ধির জন্য ব্যবহার করা হয়।
প্রশ্ন ॥ ২২ ॥ বায়ুম-লে কার্বন ডাইঅক্সাইড গ্যাস বৃদ্ধি পাচ্ছে কেন?
উত্তর : যানবাহন বা কলকারখানায় নানা কাজে জ্বালানি হিসেবে কাঠ, কয়লা, কেরোসিন, পেট্রোল, প্রাকৃতিক গ্যাস প্রভৃতি পোড়ানোর ফলে এবং গাছপালা ধ্বংসের ফলে বায়ুতে কার্বন ডাইঅক্সাইড গ্যাসের পরিমাণ বেড়ে চলেছে।
প্রশ্ন ॥ ২৩ ॥ কার্বন মনোক্সাইড কীরূপ গ্যাস?
উত্তর : কার্বন মনোক্সাইড বিষাক্ত গ্যাস।
প্রশ্ন ॥ ২৪ ॥ বায়ুতে সালফার পুড়ে কী উৎপন্ন করে?
উত্তর : বায়ুতে সালফার পুড়ে সালফারের অক্সাইড উৎপন্ন করে যা এসিড বৃষ্টির জন্য দায়ী।
প্রশ্ন ॥ ২৫ ॥ পৃথিবীর তাপমাত্রা বৃদ্ধি পায় কেন?
উত্তর : পৃথিবীর তাপমাত্রা বৃদ্ধি পায় মূলত বায়ুতে কার্বন ডাইঅক্সাইড গ্যাসের পরিমাণ বৃদ্ধি পাওয়ার জন্য।
প্রশ্ন ॥ ১ ॥ বায়ুর কোন উপাদানটি আগুন নেভাতে ব্যবহার করা হয়? ইউরিয়া সারের মাধ্যমে গাছের বৃদ্ধিতে আমরা বায়ুর কোন উপাদান ব্যবহার করি? একজন মাঝি কীভাবে বায়ুপ্রবাহকে কাজে লাগায় তা ১টি বাক্যে লেখ। দৈনন্দিন কাজে বায়ুপ্রবাহের ২টি ব্যবহার লেখ।
উত্তর :
বায়ুর উপাদান কার্বন ডাইঅক্সাইড আগুন নেভাতে ব্যবহার করা হয়।
ইউরিয়া সারের মাধ্যমে গাছের বৃদ্ধিতে আমরা বায়ুর নাইট্রোজেনকে ব্যবহার করি।
বায়ুপ্রবাহ ব্যবহার করে একজন মাঝি পালতোলা নৌকা চালায়।
দৈনন্দিন কাজে বায়ুপ্রবাহের ২টি ব্যবহার নিম্নরূপ :
র. বায়ুপ্রবাহকে কাজে লাগিয়ে ফসল ঝেড়ে ময়লা দূর করা হয়।
রর. বায়ুপ্রবাহের সাহায্যে টারবাইন ঘুরিয়ে বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হয়।
প্রশ্ন ॥ ২ ॥ ধূমপান ক্ষতিকর কেন? বায়ুদূষণ রোধের তিনটি উপায় লেখ।
উত্তর : বিড়ি-সিগারেটের ধোঁয়া বায়ুকে দূষিত করে। এর ফলে যক্ষ্মা ও ক্যান্সার রোগ হয়। তাছাড়া ধূমপানের কারণে, এলার্জি, কাশি, হাপানি, ব্রঙ্কাইটিস, উচ্চ রক্তচাপ, মাথা ব্যথা, ফুসফুসের ক্যান্সার ইত্যাদি মারাত্মক রোগ হতে পারে।
বায়ুদূষণ রোধের তিনটি উপায় নিম্নরূপ :
i. প্রাকৃতিক সম্পদের ব্যবহার কমিয়ে, পুনঃব্যবহার করে ও রিসাইকেল প্রক্রিয়ার মাধ্যমে দূষণ প্রতিরোধ করা যায়।
ii. ময়লা আবর্জনা পরিষ্কার করে এবং গাছ লাগানোর মাধ্যমেও বায়ু দূষণ প্রতিরোধ করা যায়।
ররর. শক্তির ব্যবহার কমিয়ে জীবাশ্ম জ্বালানির অতিরিক্ত ব্যবহার কমানো যায়।
প্রশ্ন ॥ ৩ ॥ বায়ু দূষণ রোধের পাঁচটি উপায় লেখ।
উত্তর : বায়ু দূষণ রোধের পাঁচটি উপায় নিম্নরূপ :
i. শক্তির ব্যবহার কমানো অর্থাৎ জীবাশ্ম-জ্বালানির অতিরিক্ত ব্যবহার না করা।
ii. পুন:ব্যবহার ও রিসাইকেল করা এবং প্রাকৃতিক সম্পদের ব্যবহার কমানো।
iii. গাছ লাগিয়ে নতুন বনভূমি সৃষ্টি করা ও বনভূমি সংরক্ষণ করা।
iv. কালো ধোঁয়া উৎপাদন করে এমন যানবাহন ব্যবহার বন্ধ করা।
v. ধুমপান না করা।
প্রশ্ন ॥ ৪ ॥ তোমাদের দৈনন্দিন জীবনে বায়ুর কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ ব্যবহার আলোচনা কর।
উত্তর : ফুটবল, গাড়ি, রিকসা, সাইকেলের টায়ার ইত্যাদি ফোলানোর জন্য মানুষ বায়ু ব্যবহার করে। এছাড়া মানুষ বায়ুর উপাদানগুলোকে বিভিন্নভাবে ব্যবহার করে। শ্বাসকষ্টের রোগী, ডুবুরি এবং পর্বতারোহীকে অক্সিজেন সিলিন্ডারের মাধ্যমে অক্সিজেন সরবরাহ করা হয়। ইউরিয়া সার তৈরিতে এবং প্যাকেট বা টিনের কৌটায় বিভিন্ন খাদ্য যেমন মাছ, মাংস, চিপস ইত্যাদি সংরক্ষণে বায়ুর নাইট্রোজেন ব্যবহার করা হয়। বিভিন্ন কোমল পানীয়তে ঝাঁঝালো ভাব ধরে রাখার জন্য কার্বন ডাইঅক্সাইড ব্যবহার করা হয়। আগুন নেভানোর জন্য অগ্নি নির্বাপক যন্ত্রেও কার্বন ডাইঅক্সাইড ব্যবহার করা হয়। এভাবেই বায়ু মানুষের দৈনন্দিন জীবনে অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে।
প্রশ্ন ॥ ৫ ॥ বায়ু দেখা যায় না, কিন্তু আমরা এর অস্তিত্ব অনুভব করতে পারি। বায়ুর কোন উপাদানটি আমরা গ্রহণ করি? বায়ুর অস্তিত্বের চারটি উদাহরণ দাও।
উত্তর : বায়ুর অক্সিজেন নামক উপাদানটি আমরা গ্রহণ করি। বায়ুর অস্তিত্বের চারটি উদাহরণ নিচে দেয়া হলো :
১. বায়ু প্রবাহিত হলে গাছের পাতা নড়ে।
২. বায়ু প্রবাহের ফলে আকাশে মেঘ ভেসে বেড়ায়।
৩. বায়ু প্রবাহের ফলে নদীতে থাকা নৌকার পাল ফুুলে ওঠে। নদীতে পালতোলা নৌকা চলে।
৪. বায়ু প্রবাহিত হলে কাপড় ওড়ে।
প্রশ্ন ॥ ৬ ॥ মেহেদীদের এলাকায় ইদানীং বেশ কয়েকটি ইটের ভাটা তৈরি হয়েছে। এর ফলে কোন গ্যাসের পরিমাণ বেড়ে যাবে? ইটের ভাটার বায়ু দূষণের প্রভাব কীভাবে কমানো যায়?
উত্তর : ইটের ভাটার কারণে কার্বন ডাইঅক্সাইডের পরিমাণ বেড়ে যাবে। ইটের ভাটার দূষণের প্রভাব নিম্নলিখিতভাবে কমানো যায় :
১. ইটভাটার কালো ধোঁয়া যাতে বায়ু দূষণ না করতে পারে এ জন্য পরিশোধনের ব্যবস্থা নিতে হবে।
২. ইটের ভাটা লোকালয় থেকে দূরে স্থাপন করতে হবে।
৩. ইটের ভাটায় উঁচু চিমনি এবং রাসায়নিক ছাঁকনির ব্যবস্থা করতে হবে।
৪. ইটের ভাটায় জীবাশ্ম-জ্বালানির ব্যবহার কমাতে হবে।
প্রশ্ন ॥ ৭ ॥ বায়ুপ্রবাহকে আমরা কী কী কাজে ব্যবহার করতে পারি?
অথবা, দৈনন্দিন জীবনে আমরা বিভিন্ন কাজে বায়ু ব্যবহার করি। বায়ুর এরূপ পাঁচটি ব্যবহার লেখ।
উত্তর : বায়ুপ্রবাহকে আমরা কাজে ব্যবহার করতে পারি।
১. বায়ুপ্রবাহকে ব্যবহার করে বড় চরকা বা টারবাইন ঘুরিয়ে বিদ্যুৎ উৎপাদন করা যায়।
২. বায়ুপ্রবাহকে কাজে লাগিয়ে ফসল ঝেড়ে ময়লা দূর করা যায়।
৩. একে ব্যবহার করে পালতোলা নৌকা চালানো যায়।
৪. ভেজা কাপড় রোদে ও খোলা জায়গায় শুকাতে বায়ুপ্রবাহ কাজে লাগে।
৫. চুল শুকানোর যন্ত্র দিয়ে চুল শুকাতে বায়ুপ্রবাহ কাজে লাগে।
প্রশ্ন ॥ ৮ ॥ বায়ুর উপাদানগুলো আমাদের বেঁচে থাকতে কীভাবে সাহায্য করে ব্যাখ্যা কর।
উত্তর : পরিবেশের গুরুত্বপূর্ণ উপাদান বায়ু। বায়ুতে প্রধানত নাইট্রোজেন, অক্সিজেন, কার্বন ডাইঅক্সাইড ও জলীয় বাষ্প থাকে। শ্বাস নেয়ার মাধ্যমে আমরা বায়ু থেকে অক্সিজেন গ্রহণ করি। অক্সিজেন আমাদের গ্রহণ করা খাদ্য ভেঙে শক্তি উৎপাদন করে। অক্সিজেনের সাহায্যে আগুন জ্বালাই। জ্বালানি পুড়িয়ে কলকারখানা চালাই, গাড়ি চালাই, বিদ্যুৎ উৎপাদন করি। শ্বাসকষ্টের রোগী, পর্বত আরোহী ও ডুবুরিরা সিলিন্ডার থেকে অক্সিজেন নিয়ে শ্বাসকার্য চালায়। নাইট্রোজেন ইউরিয়া সার প্রস্তুতে ব্যবহার করা হয়। আবার টিন বা প্যাকেটে নানা ধরনের খাবার যেমন : মাছ, মাংস, ফল, চিপস সংরক্ষণে নাইট্রোজেন এবং বিভিন্ন ধরনের পানীয় তৈরিতে কার্বন ডাইঅক্সাইড ব্যবহার করা হয়। তাছাড়া আগুন নেভাতে কার্বন ডাইঅক্সাইড ব্যবহৃত হয়। সবুজ উদ্ভিদ কার্বন ডাইঅক্সাইডের মাধ্যমে সালোকসংশ্লেষণ প্রক্রিয়ায় নিজেদের খাদ্য নিজেরা তৈরি করে বেঁচে থাকে।
প্রশ্ন ॥ ৯ ॥ বায়ু দূষণের পাঁচটি ক্ষতিকর দিক উল্লেখ কর।
উত্তর : বায়ু দূষণের পাঁচটি ক্ষতিকর দিক নিচে উল্লেখ করা হলো :
১. বাতাসে কার্বন ডাইঅক্সাইডের ঘনত্ব বেড়ে গেলে বায়ুম-লের তাপমাত্রা বেড়ে যায়, যা পরিবেশের ভারসাম্য নষ্ট করে।
২. দূষিত বায়ু সেবনে ব্রঙ্কাইটিস, ক্যান্সার, হাঁপানি ইত্যাদি রোগ হয়ে থাকে।
৩. কলকারখানা ও যানবাহনের ধোঁয়ায় নির্গত গ্যাস বায়ুম-লে এসিড বৃষ্টি ঘটায়, যা দালানকোঠা, উদ্ভিদ ও জলজ প্রাণীর ক্ষতি করে।
৪. মোটরগাড়ি ও কলকারখানা থেকে নির্গত কার্বন মনোক্সাইড গ্যাস শরীরে রক্তের সঙ্গে মিশে রক্তে অক্সিজেনের পরিমাণ কমিয়ে দেয়।
৫. সিসাযুক্ত দূষিত বায়ু সেবনে ক্ষুধা কমে যায় ও রক্তস্বল্পতা দেখা দেয়। এ বায়ু শিশু এবং গর্ভবতী মায়ের জন্য খুবই ক্ষতিকর।
প্রশ্ন ॥ ১০ ॥ কার্বন ডাইঅক্সাইড-এর ৫টি ব্যবহার লেখ।
উত্তর : কার্বন ডাইঅক্সাইডের ব্যবহার উল্লেখ করা হলো :
১. কার্বন ডাইঅক্সাইড আগুন নেভাতে ব্যবহৃত হয়।
২. কার্বন ডাইঅক্সাইড কোমল পানীয় তৈরিতে ব্যবহৃত হয়।
৩. উদ্ভিদের খাদ্য তৈরিতে কার্বন ডাইঅক্সাইড ব্যবহৃত হয়।
৪. কার্বন ডাইঅক্সাইড গ্যাস পরীক্ষাগারে বিভিন্ন কাজে ব্যবহৃত হয়।
প্রশ্ন ॥ ১১ ॥ নাইট্রোজেন-এর ৫টি ব্যবহার লেখ।
উত্তর : নাইট্রোজেনের পাঁচটি ব্যবহার নিচে উল্লেখ করা হলো :
১. ইউরিয়া সার প্রস্তুত করতে নাইট্রোজেন ব্যবহার করা হয়।
২. মাছ, মাংস, ফল ইত্যাদি পচনশীল খাদ্য যাতে না পচে, সেজন্য টিনের কৌটায় নাইট্রোজেন ব্যবহার করা হয়।
৩. উদ্ভিদের জন্য নাইট্রোজেন একটি প্রয়োজনীয় উপাদান। নাইট্রোজেন উদ্ভিদকে দ্রুত বাড়তে সাহায্য করে।
৪. চিপসের প্যাকেটে নাইট্রোজেন ব্যবহার করা হয়।
৫. বৈদ্যুতিক বাল্বে নাইট্রোজেন গ্যাস ব্যবহার করা হয়।
WordsMeaningsSynonyms antonymsouterবাইরেরoutmostinnerproletarianদরিদ্র/সর্বহারাWorking-classmorallaunchশুরু করাIntroductionwithdrawpreparingপ্রস্তুতিGet-readydoubtfaultlesslyনির্দোষভাবেabsolutelyfaultynauseaবমিবমিভাবvomitingheadachediscomfortঅসস্তিupsetcomfortmaintainedবজায় করাsustainuselessLaterকরেnextearlierdynamicগতিশীলAggressivestaticplanপরিকল্পনাproposaldisorderaimলক্ষGoalaimlessdirectionনিদ্ধেশনাInstructionnoticeprofessionপেশাJobjoblesssuitsআকারFormnothingaptitudeযোগ্যতাAttitudedislikevaryপরিবর্তীতVariousfixeducatedশিক্ষিতLearneduneducatedcitizenনাগরিকnativeforeignervirtueপূর্ণgoodnessevilA lotঅনেকhugelittlecourteousবিনয়ীpoliterudediscourtesyঅবিনয়ীrudenesscourteouswinজয় করাgainloseenemyশত্রুfoefriendensureনিশ্চিত করাconfirmcancelangerরাগtempercalmnessremoveঅপসারণcancelputcordialityসোহার্দrudenessdiscordialitydifferentভিন্নDissimilarsameseeksঅনুসন্ধানPursuefindeagerআগ্রহীinterestdisinterestedobservationপর্যবেক্ষণExaminationneglectmereএকমাত্রImmenseabnormalalertসতর্কWatchfulunawarelatentসুপ্তOpenrealizedinstructorsপ্রশিকক্ষকteacherstudentguideগাইডmentormisguidewayপথ/উপায়Pathpartfascinatingচমৎকারexcellentunattractiveinterestআগ্রহীeagerdisregardimpatientঅধৈয্যIntolerancepatientillogicalঅযোক্তিকunethicalLogicalindifferentউদাসীনUninteresteddifferentethicallyনৈথিকভাবেlawfullyUnethicalGood-lookingচমৎকারAttractiveUnattractiveDarkঅন্ধকারBlackbrightFlawlessস্থিরperfectflawedShinyউজ্জল্যbrightdarkSlenderসরুthinfatGracefulকরুনাময়elegantungracefulStylishlyআড়ম্বরপূর্ণভাবেattractivesimplyAppreciatesপ্রশংসা করেpriesCriticizeNoticeলক্ষ করেadvertisementoverlookAmbitionউচ্ছাকাঙকাAim/desirelazinessRequireপ্রয়োজনneedanswerProficiencyদক্ষতাskilledincompetenceWonderআশ্চয্যSurprisedisinterestTestedপরীক্ষীতverifiednewEquallyসমানভাবেsimilarlyUnequallyDisappointingহতাশাজনকInceptingappointingPresumablyসম্ভবতdoubtlesslyimprobableQualifyযোগ্যতাcertifyDisqualifywrongভুলmistakewriteIdealআদর্শModelbadMasterদক্ষTeacherStudentMakesতৈরীcreateBreak/destroyMethodপদ্ধতিSystemdifferenceConvincingবিশ্বাসীsatisfactoryUnconvincingPraisesপ্রশাংসা করেhurrahCriticizeMistakeভুলErrorsagacityAngryরাগevilcalmSimpleসাধারণgeneralComplexmoralনৈতিকethicalamoralAcceptedগৃহিতreceivedrejectedSincerityআন্তরিকতাGood-willinsincerityResponsibilityদায়িত্বdutiesdepartureComplexityজটিলতাcomplicationSimplicityEnvyহিংসাlastedpraiseVicesমন্দevilVirtueImpactsপ্রভাবeffectfailsAwarenessসতর্কতাalertnessunawarenessOut-comeবাহিরের দিকresultcauseimportanceগুর্ত্বপূর্ণsignificanceinsignificanceFriendবন্দুenemyfoeNeedপ্রয়োজনcommitment/necessaryavoidSympathyসহানুভুতিkindnessrudenessProveপ্রমানconfirmdisproveFalseমিথ্যাwrongtrueHarmক্ষতিকরlosshelpLaughহাসাburstcryPleasureআনন্দhappinesssadnessBringআনাcarryleaveideaধারণাconceptnothingAllowঅনুমতিpermitdenyFreedomস্বাধীনতাindependencebondageOpinionমতামতviewawarenessFairমেলাcleanunfairEqualসমানbalancedunequalDivisionবিভাগdistributionunionElectনির্বাচন করাvoterefuseSystemনিয়ম-নীতিprocesspartTreatmentচিকিৎশা করাcuringhurtFacilityসুবিধাadvantagepainNeverকখন নয়NotingAlwaysWeakerদুর্বলrottenstrongerDiscourageনিরুৎসাহিতdroopEncourageFrustratingহতাশাজনকBuffaloingsatisfyingInterestআগ্রহীeagernessdiscourageAbilityসক্ষমতাCapabilityinabilityDreamস্বপ্নfancyfactBestসবচেয়ে ভালfinestworstSuccessসফলতাachievementfailureachieveঅর্জন…
আপনি যদি ইন্টারনেটে চাকরির সন্ধান করছেন এবং আপনি এটি সম্পর্কে জানতে চান তবে আপনি সঠিক…
Model Question 1 Part-I : Marks 60 1. Read the passage and answer the questions…
পঞ্চম অধ্যায় দেবদেবী ও পূজা এ অধ্যায়ে আমরা পূজা, পুরোহিতের ধারণা ও যোগ্যতা, দেবী দুর্গা,…
চতুর্থ অধ্যার হিন্দুধর্মে সংস্কার আমাদের এই পার্থিব জীবনকে সুন্দর ও কল্যাণময় করে গড়ে তোলার লড়্গ্েয…
তৃতীয় অধ্যায় ধর্মীয় আচার-অনুষ্ঠান আমাদের জীবনকে সুন্দর ও কল্যাণময় করার জন্য যেসব আচার-আচরণ চর্চিত হয়…
This website uses cookies.