কোনোকিছু সৃষ্টির জন্য একজন স্রষ্টার প্রয়োজন হয়। স্রষ্টা ছাড়া কোনোকিছুর সৃষ্টি হয় না। এ মহাবিশ্ব ও মহাবিশ্বের সবকিছু অর্থাৎ মানুষ, গাছপালা, জীবজন্তু, চন্দ্র, সূর্য, গ্রহ, তারা, আকাশ-বাতাস প্রভৃতি এক একটি সৃষ্টি। এসব সৃষ্টির একজন স্রষ্টা রয়েছেন। আমরা তাঁকে দেখতে পাই না, কিন্তু তাঁর অস্তিত্ব অনুভব করি। আমরা তাঁকে
ঈশ্বর নামে ডাকি। তাঁর অনেক নামÑ ব্রহ্ম, পরমেশ্বর, পরমাত্মা, ভগবান, আত্মা ইত্যাদি। ঈশ্বর প্রতিটি জীবের মধ্যে আত্মারূপে বিরাজ করেন। তাই আমরা জীবের সেবা করব। তাহলেই ঈশ্বরের সেবা করা হবে। হিন্দুধর্ম আমাদের এ শিক্ষা দেয়। হিন্দুধর্মবিষয়ক গ্রন্থগুলো সংস্কৃত ভাষায় রচিত। এসব ধর্মগ্রন্থে ঈশ্বর সম্পর্কে অনেক মন্ত্র বা শ্লোক এবং কবিতা রয়েছে।
বিষয়ক্রম অনুযায়ী বহুনির্বাচনি প্রশ্নোত্তর
ন্ধ পাঠ-১ : সৃষ্টা ও সৃষ্টির ধারণা গ্দ বোর্ড বই, পৃষ্ঠা ২
সাধারণ বহুনির্বাচনি প্রশ্নোত্তর
১. পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ জীব কে? (জ্ঞান)
ক কবুতর খ বন্যপ্রাণী > মানুষ ঘ হাঁস-মুরগি
২. সকল সৃষ্টির মূলে কে রয়েছেন? (জ্ঞান)
> একজন স্রষ্টা খ একজন ঋষি
গ একজন মানুষ ঘ একজন দেবতা
৩. কে মানুষ সৃষ্টি করেছেন? (জ্ঞান)
ক বিজ্ঞানী খ ভাস্কর > সৃষ্টিকর্তা ঘ দার্শনিক
৪. এ মহাবিশ্ব ও জীবকুলের সৃষ্টিকর্তা কত জন? (জ্ঞান)
> ১ খ ২ গ ৩ ঘ ৪
৫. গাছ থেকে নৌকা কে তৈরি করেন? (জ্ঞান)
ক স্রষ্টা > মানুষ গ মাঝি ঘ দেবদূত
৬. মানুষ কার ওপর নির্ভরশীল? (জ্ঞান)
ক সরকারের খ ফসলের গ জলের > স্রষ্টার
৭. স্রষ্টার সৃষ্টি কার নিয়ন্ত্রণাধীন? (জ্ঞান)
> স্রষ্টার নিজের খ বায়ুর গ অগ্নির ঘ দেবতাদের
৮. হিন্দুধর্মে স্রষ্টাকে কোন নামে ডাকা হয়? (জ্ঞান)
ক দেবতা খ ব্রহ্মা গ ঠাকুর > ঈশ্বর
৯. ব্রহ্ম কার নাম? (জ্ঞান)
ক শিবের > ঈশ্বরের গ ব্রহ্মার ঘ যাজকের
১০. জীবাত্মা কীসের অংশ? (জ্ঞান)
> পরমাত্মার খ মৃত আত্মার গ ঘুমন্ত আত্মার ঘ জাগ্রত আত্মার
১১. ঈশ্বর এই সুন্দর প্রকৃতি সৃষ্টি করেছেন কেন?
[পটুয়াখালী সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়]
ক তার নিজের প্রয়োজনে > মানুষ ও জীবের কল্যানের জন্য
গ পরিবেশ রক্ষার জন্য ঘ জীবের মধ্যে অবস্থানের জন্য
১২. আমরা আত্মাকে দেখতে পাই না কেন? [খুলনা জিলা স্কুল]
> নিরাকার বলে খ আত্মার মৃত্যু নেই বলে
গ জীবদেহে থাকে তাই ঘ আত্মা অবিনশ্বর বলে
১৩. পৃথিবীর উপরে কী রয়েছে? (জ্ঞান)
ক স্বর্গ খ নরক
> সুনীল আকাশ ঘ বাতাস
১৪. সাধকেরা কীভাবে ঈশ্বরের সান্নিধ্য উপলব্ধি করে থাকেন? (অনুধাবন)
ক ভক্তির মাধ্যমে > সাধনার মাধ্যমে
গ জীবসেবার মাধ্যমে ঘ সৎ কর্মের মাধ্যমে
১৫. রমেশ চন্দ্র কাঠ দিয়ে চেয়ার, টেবিল প্রভৃতি কাঠের আসবাবপত্র তৈরি করেন। তাকে কী বলা হয়? (প্রয়োগ)
> কাঠমিস্ত্রি খ রাজমিস্ত্রি গ কামার ঘ কুমোর
১৬. রূপকথার মনে প্রশ্ন জাগে এই সূর্য কোথা থেকে এলো, আবার কোথায় চলে যায়, আবার কে একে সৃষ্টি করেছেন? রূপকথার এ কৌতুহল বা সৃষ্টির মূলে কে? (প্রয়োগ)
ক দেবতা খ মুণি-ঋষি গ দেব-দেবী > ঈশ্বর
১৭. রিক্তা হিন্দুধর্মের অনুসারী। সে ভগবানকে কী নামে ডাকবে? (প্রয়োগ)
> ব্রহ্ম খ শিব গ গনেশ ঘ ব্রহ্মা
১৮. সুবল ঈশ্বর ভক্ত। তিনি কীভাবে ঈশ্বরের সান্নিধ্য উপলব্ধি করেন? (প্রয়োগ)
ক যোগের মাধ্যমে > ভক্তির মাধ্যমে
গ সাধনার মাধ্যমে ঘ পূজার মাধ্যমে
১৯. দেব সুন্দরী কাঠ দিয়ে একটা নৌকা তৈরি করাবেন। এ কাজের জন্য দেব কার কাছে যাবেন? (প্রয়োগ)
> কাঠমিস্ত্রির খ রাজমিস্ত্রির
গ তাঁতির ঘ কামারের
বহুপদী সমাপ্তিসূচক বহুনির্বাচনি প্রশ্নোত্তর
২০. সৃষ্টিকর্তার নাম হলো (অনুধাবন)
র. ব্রহ্ম রর. ভগবান ররর. ঠাকুর
নিচের কোনটি সঠিক?
> র ও রর খ র ও ররর গ রর ও ররর ঘ র, রর ও ররর
২১. যেটি ঈশ্বরের সাথে সম্পর্কযুক্ত (অনুধাবন)
র. পরমাত্মা রর. জীবাত্মা ররর. অস্তিত্বহীন
নিচের কোনটি সঠিক?
> র ও রর খ র ও ররর গ রর ও ররর ঘ র, রর ও ররর
অভিন্ন তথ্যভিত্তিক বহুনির্বাচনি প্রশ্নোত্তর
নিচের উদ্দীপকটি পড়ে ২২ ও ২৩ নং প্রশ্নের উত্তর দাও :
মানুষ, পশুপাখি, নদীনালা সবকিছু একজন সৃষ্টি করেছেন, তাঁকে চোখে দেখা যায় না। কিন্তু তিনি সৃষ্টির মাঝে সর্বদা বিদ্যমান।
২২. মানুষ, পশু-পাখি, নদীনালা সবকিছু একজন সৃষ্টি করেছেন। তিনি কে? (প্রয়োগ)
> ঈশ্বর খ ইন্দ্র গ দুর্গা ঘ গোবিন্দ
২৩. ঈশ্বর সৃষ্টির মধ্যে যে রূপে বিদ্যমান- (অনুধাবন)
র. সাকার রর. আকার ররর. আত্মা
নিচের কোনটি সঠিক?
ক র খ রর > ররর ঘ র, রর ও ররর
ন্ধ পাঠ-২ : স্রষ্টা ও সৃষ্টির মধ্যকার সম্পর্ক
সাধারণ বহুনির্বাচনি প্রশ্নোত্তর
২৪. এ মহাবিশ্বের সবকিছু কে সৃষ্টি করেন? (জ্ঞান)
> ঈশ্বর খ মানুষ গ বিজ্ঞানী ঘ কবি
২৫. ঈশ্বর সৃষ্টির মধ্যে কীভাবে বিরাজ করেন? (জ্ঞান)
ক শক্তিরূপে > আত্মারূপে
গ জ্ঞানরূপে ঘ অস্তিত্বরূপে
২৬. ঈশ্বর এ মহাবিশ্বের আকাশ, বাতাস, পাহাড়, পর্বত ও বিচিত্র সব জীবজন্তু সৃষ্টি করেছেন। তার এসব সৃষ্টি করার কারণ কী? (উচ্চতর দক্ষতা)
ক মনের ইচ্ছা > লীলার প্রকাশ গ অনর্থক ঘ ধ্বংসের জন্য
২৭. ঈশ্বর চন্দ্র কেন সৃষ্টি করেছেন? (অনুধাবন)
ক আলো দেওয়ার জন্য > তাঁর অস্তিতও প্রমাণের জন্য
গ সুন্দরের জন্য ঘ পূর্ণিমার জন্য
২৮. প্রকৃতির প্রাণচাঞ্চল্যের মূলে রয়েছে
ক ঈশ্বর খ আত্মা > সূর্যের আলো ঘ মানুষ
২৯. প্রকৃতির সব উপাদানের মধ্যে রয়েছে
ক মতৈক্য > শৃঙ্খলা গ শান্তি ঘ আত্মা
৩০. সৃষ্টির মাধ্যমে ঈশ্বর যে আনন্দ পান, তার নাম কী?
ক খেলা > লীলা গ উপলব্ধি ঘ পরিচর্যা
বহুপদী সমাপ্তিসূচক বহুনির্বাচনি প্রশ্নোত্তর
৩১. ঈশ্বরের সৃষ্টি হলো (অনুধাবন)
র. চন্দ্র রর. অ্যারোপেন ররর. বাতাস
নিচের কোনটি সঠিক?
ক র ও রর > র ও ররর গ রর ও ররর ঘ র, রর ও ররর
৩২. আত্মার সাথে যুক্ত (অনুধাবন)
র. আত্মার মৃত্যু নেই রর. আত্মা নিরাকার
ররর. আত্মায় ঈশ্বর থাকেন
নিচের কোনটি সঠিক?
ক র ও রর খ র ও ররর গ রর ও ররর > র, রর ও ররর
৩৩. স্রষ্টাকে উপলব্ধি করার মাধ্যম
র. শ্রদ্ধা রর. ধ্যান
ররর. ভালোবাসা
নিচের কোনটি সঠিক?
ক র > র ও রর গ র ও ররর ঘ র, রর ও ররর
অভিন্ন তথ্যভিত্তিক বহুনির্বাচনি প্রশ্নোত্তর
নিচের উদ্দীপকটি পড়ে ৩৪ ও ৩৫ নং প্রশ্নের উত্তর দাও :
লিপিকা রায় হঠাৎ চিন্তা করে এ পৃথিবীর সবকিছুর মাঝে বৈচিত্র্যের কারণ কী? কে এগুলো নিয়ন্ত্রণ করছেন? তারপর তার ধর্মশিক্ষকের মাধ্যমে তার প্রশ্নগুলোর সমাধান পায়।
৩৪. লিপিকা রায় এ পৃথিবীর সবকিছুর কারণ সম্পর্কে কাকে জেনেছিল?
ক অবতারকে খ মহাপুরুষকে গ বিজ্ঞানীকে > ঈশ্বরকে
৩৫. লিপিকা রায়ের দৃষ্টিতে নিরাকার অবস্থায় ঈশ্বরের রূপ হচ্ছে (অনুধাবন)
র. ব্রহ্ম রর. ভগবান
ররর. পরমাত্মা
নিচের কোনটি সঠিক?
ক র ও রর খ র ও ররর গ রর ও ররর > র, রর ও ররর
ন্ধ পাঠ-৩ ও ৪ : সকল জীবে স্রষ্টার অস্তিত্ব এবং ঈশ্বর সম্পর্কিত সংস্কৃত মন্ত্র ও সরল অর্থ
সাধারণ বহুনির্বাচনি প্রশ্নোত্তর
৩৬. জীবের জন্ম-মৃত্যু কীসের ওপর নির্ভর করে? (জ্ঞান)
> আত্মার খ হৃৎপিÊের
গ ফুসফুসের ঘ রক্তের
৩৭. জীবের অস্তিত্ব কার ওপর নির্ভরশীল? (জ্ঞান)
> ঈশ্বরের খ গাছপালার
গ মানুষের ঘ ব্রাহ্মণের
৩৮. জীবদেহের প্রক্রিয়াটি কেমন? (জ্ঞান)
ক অচল খ স্থির > সচল ঘ স্বাধীন
৩৯. জীবদেহের সচলতা কার ওপর নির্ভর করে? (জ্ঞান)
ক মানুষের খ খাদ্যের
গ ঈশ্বরের > আত্মার অস্তিত্বের
৪০. জীবদেহে আত্মার উপস্থিতি কাকে স্মরণ করিয়ে দেয়? (জ্ঞান)
> ঈশ্বরকে খ মানুষকে গ দেবতাকে ঘ গাছপালাকে
৪১. জীবদেহ সচল থাকে কেন? (অনুধাবন)
> আত্মার অস্তিত্বের কারণে খ নিঃশ্বাসের কারণে
গ হৃৎপিÊের কারণে ঘ রক্তের কারণে
৪২. আত্মাকে শুধু উপলব্ধি করা যায় কিন্তু দেখা যায় না। এর যথার্থ কারণ কী? (উচ্চতর দক্ষতা)
> আত্মা নিরাকার বলে খ আত্মার মৃত্যু নেই বলে
গ আত্মা বায়বীয় পদার্থ বলে ঘ আত্মার অস্তিত্ব নেই বলে
৪৩. জীবের মৃত্যু ঘটে কেন? (অনুধাবন)
ক আত্মা বিরাজ করে বলে > আত্মা স্থানান্তর করে বলে
গ আত্মার মৃত্যু হয় বলে ঘ পাপের ফলে
৪৪. ‘আত্মা পুরাতন দেহ ত্যাগ করে নতুন দেহ লাভ করে’ উক্তিটি কোথায় আছে? (জ্ঞান)
> গীতায় খ পুরাণে গ বেদে ঘ উপনিষদে
৪৫. মানুষ যেমন পুরাতন কাপড় ত্যাগ করে নতুন কাপড় পরিধান করে, আত্মাও তেমনই। উক্তিটি দ্বারা কোনটি বুঝায়? (অনুধাবন)
> আত্মা অবিনশ্বর
খ আত্মা মরণশীল
গ আত্মা শক্তিশালী
ঘ আত্মা দুর্বল
৪৬. সুনীল পানিতে ডুবে মারা যায়। এক্ষেত্রে সুনীলের দেহ থেকে কী চলে গেছে? (প্রয়োগ)
ক শক্তি খ প্রাণ > আত্মা ঘ বায়ু
৪৭. জীবনকে শায়িত দেখে কিছুক্ষণ চিন্তা করে পুলিন গোসাই বলল, জীবনের দেহের মধ্যে ঈশ্বরের অস্তিত্ব নেই। জীবনকে আমরা কী বলে অভিহিত করব? (প্রয়োগ)
ক অধার্মিক খ অসুস্থ গ ঘুমন্ত > মৃত
৪৮. পৃথিবীর যাবতীয় কাজ ঈশ্বর পরিচালনা করেন। তিনি কীরূপে এ কাজ করেন?
ক মানুষ খ দেবতা > স্রষ্টা ঘ অবতার
৪৯. হিন্দু ধর্মে বিশ্বাস করা হয় যে, আত্মার মৃত্যু হয় না। কথাটির তাৎপর্য কী? (উচ্চতর দক্ষতা)
ক আত্মা নশ্বর
> আত্মা অবস্থান পরিবর্তন করে
গ ঈশ্বরই আত্মা সৃষ্টি করেছেন
ঘ মৃতদেহের আত্মা পুনরায় জন্মগ্রহণ করে
৫০. ঈশ্বর নিজের সৃষ্ট জীবের মধ্যে নিজেই আত্মারূপে বিরাজ করেন। এতে জীবদেহ কেমন থাকে? (উচ্চতর দক্ষতা)
> সচল খ অচল গ নিথর ঘ অলস
৫১. স্রষ্টা ও সৃষ্টির মধ্যে সম্পর্ক কেমন? (জ্ঞান)
> গভীর খ সুন্দর গ সামান্য ঘ স্বাভাবিক
৫২. ঈশ্বর কোথায় আনন্দ খুঁজে পান? (জ্ঞান)
> সৃষ্টির মাঝে খ স্বর্গের মাঝে
গ ন¶ত্রের মাঝে ঘ বটবৃ¶ের মাঝে
৫৩. কার ইচ্ছাতে সৃষ্টি হয়? (জ্ঞান)
ক ব্রাহ্মণের খ ঠাকুরের > স্রষ্টার ঘ বিষ্ণুর
৫৪. ঈশ্বর কোথায় অবস্থান করেন? (জ্ঞান)
ক স্বর্গে > সৃষ্টিতে গ আকাশে ঘ সিংহাসনে
৫৫. জীবের মধ্যে কে বহুরূপে বিরাজ করেন? (অনুধাবন)
ক এক শিব > এক ঈশ্বর গ দ্বৈত ঈশ্বর ঘ দুর্গা
৫৬. আমরা জীবকে কী জ্ঞানে পূজা করি? (জ্ঞান)
ক ব্রহ্মা খ গণেশ গ শিব > ঈশ্বর
৫৭. ‘জীবে প্রেম করে যেইজন, সেই জন সেবিছে ঈশ্বর’ উক্তিটি কার? (জ্ঞান)
ক প্রভু শ্রীকৃষ্ণ > স্বামী বিবেকানন্দ
গ রাসমণি ঘ শ্রীচৈতন্য
৫৮. কোনটি ছাড়া জীবদেহের অস্তিত্ব চিন্তা করা যায় না? (জ্ঞান)
> ঈশ্বর খ খাদ্য গ জল ঘ রক্ত
৫৯. জীবদেহের প্রাণ কোনটি? (জ্ঞান)
ক মাংস খ রক্ত > আত্মা ঘ জল
৬০. মানুষ কখন মৃত্যুবরণ করে? (জ্ঞান)
ক পাপ করলে খ ঈশ্বর বিরাজ করলে
গ আয়ু শেষ হলে > আত্মা দেহ হতে চলে গেলে
৬১. আত্মা কেমন? (জ্ঞান)
> নিরাকার খ কঠিন গ তরল ঘ বায়বীয়
৬২. কীসের মৃত্যু নেই? (জ্ঞান)
ক গাছের খ জলের গ পশুপাখির > আত্মার
৬৩. পরমাত্মাকে কী বলা হয়? (জ্ঞান)
ক বস্তু খ শক্তি গ প্রাণ > ঈশ্বর
৬৪. জীবের মধ্যে এক ঈশ্বর বিরাজ করে কীভাবে? (জ্ঞান)
ক একরূপে > বহুরূপে
গ শক্তিরূপে ঘ জ্যোতিরূপে
৬৫. ঈশ্বরকে বাইরে খোঁজার প্রয়োজন হয় না কেন? (অনুধাবন)
> ঈশ্বর জীবের মধ্যে আছেন
খ ঈশ্বর স্বর্গের মধ্যে আছেন
গ ঈশ্বর আকাশের মধ্যে আছেন
ঘ ঈশ্বর তুলসী বৃ¶ের মধ্যে আছেন
৬৬. ঈশ্বর কেন এই সুন্দর পৃথিবী সৃষ্টি করেন? (অনুধাবন)
> মানুষ ও জীবজন্তুর জন্য
খ দেবতাদের জন্য
গ নিজের জন্য
ঘ ঋষিদের জন্য
৬৭. স্বামী বিবেকানন্দ কে ছিলেন?
> একজন ধর্মগুর“ খ স্রষ্টার প্রেরিত দূত
গ ঋষি ঘ একজন রাজা
৬৮. আমরা ঈশ্বরের প্রশংসা করি কেন? (অনুধাবন)
> কৃতজ্ঞতাবশত খ সম্পদের জন্য
গ স্বর্গ লাভের জন্য ঘ পূণ্য লাভের জন্য
৬৯. জীবের সেবা করা হয় কেন? (অনুধাবন)
ক পুণ্য পাওয়ার জন্য
খ স্বর্গপ্রাপ্তির জন্য
> জীবের মধ্যে ঈশ্বর থাকেন বলে
ঘ জীব অসহায় বলে
৭০. কৃতজ্ঞতাবশত এবং আমাদের মঙ্গলের জন্য আমরা ঈশ্বরের প্রশংসা করি। এরূপ প্রশংসাকে কী বলে? (প্রয়োগ)
ক পূজা খ প্রার্থনা
> স্তব ঘ অর্চনা
৭১. তিনি তার ইচ্ছামতো রূপ ধারণ করতে পারেন। তিনি কে? (প্রয়োগ)
ক গৌরাঙ্গ খ অগ্নি
গ বায়ু > ঈশ্বর
৭২. ঈশ্বর দুষ্টের দমন করে শিষ্টের পালন করেন। এর ফলে পৃথিবীতে কী প্রতিষ্ঠিত হয়? (উচ্চতর দক্ষতা)
> শান্তি খ বিশ্বাস গ পূজা ঘ অর্চনা
৭৩. স্রষ্টা অনাদি ও অনন্ত কেন? (অনুধাবন)
> তাঁর ধ্বংস নেই বলে খ তাঁর মৃত্যু আছে বলে
গ স্বর্গে আছেন বলে ঘ আমরা পূজা করি বলে
৭৪. “আমরা সহজে তা অনুভব করি”-উক্তিটি দ্বারা কী বোঝানো হয়েছে?
(অনুধাবন)
ক স্রষ্টার মহত্ত্ব > স্রষ্টার লীলা
গ স্রষ্টার শক্তি ঘ স্রষ্টার রূপ
৭৫. সৃষ্টির আদি-অন্ত কেন আছে? (অনুধাবন)
> সৃষ্টি ধ্বংসশীল বলে খ সৃষ্টি অমর বলে
গ সৃষ্টি জন্ম নেয় না বলে ঘ সৃষ্টির মৃত্যু নেই বলে
৭৬. কে পরম ব্রহ্ম? (অনুধাবন)
ঈশ্বর খ শিব
গ গণেশ ঘ দুর্গা
৭৭. ঈশ্বর এ সুন্দর প্রকৃতি সৃষ্টি করেছেন কেন? (অনুধাবন)
> মানবের কল্যাণের জন্য খ দেবতাদের জন্য
গ দুর্গার জন্য ঘ গণেশের জন্য
৭৮. ‘বহুরূপে সম্মুখে তোমার ছাড়ি কোথা খুঁজিছ ঈশ্বর’ এ লাইনটি দ্বারা কী বোঝানো হয়েছে? (অনুধাবন)
> এক ঈশ্বর বহুরূপে বিরাজ করেন
খ বহু ঈশ্বর একরূপে বিরাজ করেন
গ ঈশ্বর মানবরূপে বিরাজ করেন
ঘ ঈশ্বর অগ্নিরূপে বিরাজ করেন
৭৯. “স্রষ্টা অনাদি ও অনন্ত” এর অর্থ কী? (জ্ঞান)
> স্রষ্টার ধ্বংস এবং জন্ম-মৃত্যু নেই
খ স্রষ্টার ধ্বংস এবং জন্ম-মৃত্যু আছে
গ স্রষ্টার জন্ম আছে কিন্তু মৃত্যু নেই
ঘ স্রষ্টার উদ্ভব আছে এবং ধ্বংস আছে
বহুপদী সমাপ্তিসূচক বহুনির্বাচনি প্রশ্নোত্তর
৮০. স্রষ্টা তার লীলার প্রকাশ ঘটিয়েছেন- (অনুধাবন)
র. দেবতার মাধ্যমে
রর. পৃথিবী ও প্রকৃতির মাধ্যমে
ররর. বিচিত্র সব জন্তু সৃষ্টির মাধ্যমে
নিচের কোনটি সঠিক?
ক র ও রর খ র ও ররর > রর ও ররর ঘ র, রর ও ররর
৮১. স্রষ্টার সাথে সম্পর্কিতÑ (অনুধাবন)
র. উদ্ভব ও ধ্বংস নেই
রর. জন্ম-মৃত্যু আছে
ররর. জন্ম ও মৃত্যু নেই
নিচের কোনটি সঠিক?
ক র ও রর > র ও ররর গ রর ও ররর ঘ র, রর ও ররর
৮২. বেঁচে থাকার জন্য মানুষ নির্ভর করেÑ (অনুধাবন)
র. ঈশ্বরের ওপর
রর. স্রষ্টার ওপর
ররর. শিক্ষার ওপর
নিচের কোনটি সঠিক?
> র ও রর খ র ও ররর গ রর ও ররর ঘ র, রর ও ররর
অভিন্ন তথ্যভিত্তিক বহুনির্বাচনি প্রশ্নোত্তর
নিচের উদ্দীপকটি পড়ে ৮৩ ও ৮৪ নং প্রশ্নের উত্তর দাও :
নমস্তে পরমং ব্রহ্ম
সর্বশক্তিমতে নমঃ॥
নিরাকারোহপি সাকারঃ
স্বেচ্ছারূপং নমো নমঃ।
৮৩. অনুচ্ছেদে উচ্চারিত শ্লোকটি কোন গ্রন্থের অন্তর্গত? (প্রয়োগ)
> যজুর্বেদ খ অথর্ববেদ
গ গীতা ঘ চÊী
৮৪. উক্ত শ্লোকটির মাধ্যমে প্রকাশ পেয়েছে (উচ্চতর দক্ষতা)
র. পরম ব্রহ্ম
রর. সর্বশক্তিমান
ররর. নিরাকার হয়েও সাকার
নিচের কোনটি সঠিক?
ক র ও রর খ র ও ররর
গ রর ও ররর > র, রর ও ররর
প্রশ্ন- ১ স্রষ্টা ও সৃষ্টির ধারণা
আমাদের এ সুন্দর পৃথিবী একজন সৃষ্টিকর্তা সৃষ্টি করেছেন। তিনি নিরাকার। আমরা তাঁকে দেখতে পাই না কিন্তু তিনি তাঁর সৃষ্টির মধ্যে বিরাজমান। তাঁর কোনো ধ্বংস নেই। আমাদের চারপাশে যা কিছু আছে সবকিছু তাঁর সৃষ্টি।
ক. পৃথিবী কে সৃষ্টি করেছেন? ১
খ. আমরা স্রষ্টাকে কীভাবে অনুভব করি? ২
গ. উদ্দীপকে সৃষ্টিকর্তা বলতে কাকে বোঝানো হয়েছে? ব্যাখ্যা কর। ৩
ঘ. তুমি কি মনে কর ঈশ্বরই সবকিছুর মূল? তোমার মতামত দাও। ৪
ক এ পৃথিবী ঈশ্বর সৃষ্টি করেছেন।
খ আমরা সৃষ্টির মাধ্যমে স্রষ্টাকে অনুভব করি।
এ বিশ্বজগতের স্রষ্টা ঈশ্বর। তিনি জীবকূলের স্রষ্টা। প্রত্যেকটি জীবের মধ্যে তিনি পরামাত্মা রূপে বিরাজমান। তাই খালি চোখে ঈশ্বরকে আমরা দেখতে না পেলেও আমরা সৃষ্টির মধ্যে ঈশ্বরকে অনুভব করতে পারি।
গ উদ্দীপকে সৃষ্টিকর্তা বলতে ঈশ্বরকে বোঝানো হয়েছে’।
হিন্দুধর্ম অনুসারে এই স্রষ্টা বা সৃষ্টিকর্তাকে ঈশ্বর নামে অভিহিত করা হয়। ঈশ্বরের অনেক নাম, অনেক পরিচয়। যেমন : ব্রহ্ম, ভগবান, পরমাত্মা ইত্যাদি। আবার পরমাত্মা যখন জীবের মধ্যে আত্মারূপে অবস্থান করেন, তখন তাঁকে আত্মা বা জীবাত্মা বলা হয়। জীবাত্মা পরমাত্মারই অংশ। তাহলে দেখা যাচ্ছে, মানুষ, মহাবিশ্ব এবং মহাবিশ্বের সবকিছুই হচ্ছে সৃষ্টি। এসকল সৃষ্টির যিনি স্রষ্টা বা সৃষ্টিকর্তা তাঁর নাম ঈশ্বর।
উদ্দীপকেও একথারই ইঙ্গিত দেওয়া হয়েছে যে, আমাদের এ সুন্দর পৃথিবী একজন সৃষ্টিকর্তা সৃষ্টি করেছেন। তিনি নিরাকার হওয়ার কারণে আমরা তাকে দেখতে পাই না। তিনি সবকিছুতেই বিরাজমান। সুতরাং সবকিছুরই সৃষ্টিকর্তা বলতে ঈশ্বরকেই বোঝানো হয়েছে।
ঘ আমি মনে করি ঈশ্বরই সবকিছুর মূল।
কোনো কিছু সৃষ্টির জন্য একজন স্রষ্টার প্রয়োজন হয়। স্রষ্টা ছাড়া কোনো কিছুর সৃষ্টি হয় না। এ মহাবিশ্ব ও মহাবিশ্বের সবকিছু অর্থাৎ মানুষ, গাছপালা, জীবজন্তু, চন্দ্র, সূর্য, গ্রহ, তারা, আকাশ-বাতাস প্রভৃতি এক-একটি সৃষ্টি। এসব সৃষ্টির একজন স্রষ্টা রয়েছেন। আমরা তাঁকে ঈশ্বর নামে ডাকি। তাঁর অনেক নাম : ব্রহ্ম, পরমেশ্বর, পরমাত্মা, ভগবান, আত্মা ইত্যাদি। এসব কিছুর মূলেই পরম কারণিক পরমেশ্বর।
উদ্দীপকেও আমরা দেখতে পাই যে, পৃথিবী এবং এর মধ্যে যা কিছু আছে সবই এই ঈশ্বরেরই সৃষ্টি। সবকিছুই ধ্বংস হবে। শুধু বাকি থাকবেন ঈশ্বর।
যেহেতু ঈশ্বরের ধ্বংস নেই এবং তিনি সবকিছু সৃষ্টি করেছেন। তাই আমি মনে করি ঈশ্বরই সবকিছুর মূল।
প্রশ্ন- ২ সকল জীবে স্রষ্টার অস্তিত্ব
বাবুর মা প্রতিদিন ধর্মগ্রন্থ পাঠ করেন। তিনি ধর্মগ্রন্থ পাঠের মাধ্যমে দেহ ও আত্মার সমন্বয় সম্পর্কে জানতে পারেন। তিনি অনুধাবন করতে পারেন আসলে আত্মার কখনো মৃত্যু হয় না। আত্মা অমর। জন্মান্তরের মাধ্যমে আত্মা টিকে থাকে। [পটুয়াখালী সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়]
ক. ধর্মগ্রন্থ কী? ১
খ. কেন আত্মার মৃত্যু হয় না? ২
গ. উদ্দীপকের বাবুর মায়ের অনুধাবনে কীভাবে আত্মার অমরত্বের প্রমাণ পাওয়া যায়? ব্যাখ্যা কর। ৩
ঘ. “উদ্দীপকের বাবুর মায়ের অনুধাবনকৃত বিষয়টিই জন্মান্তর প্রক্রিয়াকে সচল রাখে”- বিশ্লেষণ কর। ৪
ক যে গ্রন্থ পাঠ করে ধর্ম সম্পর্কে জানা যায় তাকে ধর্মগ্রন্থ বলে।
খ যার জন্ম আছে তার মৃত্যু আছে। আত্মার জন্ম নেই। তাই আত্মার মৃত্যু নেই।
হিন্দু ধর্মে বলা হয়েছে ঈশ্বর আত্মারূপে সকল জীবের মাঝে রয়েছেন। ঈশ্বর অমর, তাঁর মৃত্যু নেই, ক্ষয় নেই, ধ্বংস নেই, তাই আত্মারও মৃত্যু নাই। আত্মার দেহান্তর ঘটে মাত্র। মৃত্যু আত্মার স্থানান্তর প্রক্রিয়া ছাড়া আর কিছুই নয়। আত্মা যখন একস্থান থেকে অন্যস্থানে স্থানান্তরিত হয় তখন দেহ হয়ে পড়ে অসাড়; মূল্যহীন।
গ উদ্দীপকের বাবুর মা নিত্য পাঠ্য ধর্মগ্রন্থ থেকে বিনাশহীন আত্মা সম্পর্কে যে ধারণা পেয়েছেন তাতে আত্মার অমরত্বের প্রমাণ পাওয়া যায়।
শ্রীমদ্ভগবদ্গীতায় বলা হয়েছে, ঈশ্বর আদি পুরুষ, অনন্ত তাঁর রূপ। তিনি পরমাত্মা এবং পরম আশ্রয়। পরম আত্মার অংশ বলেই জীবের ভেতরে যে আত্মা আছে তাঁর ধ্বংস নেই। ধ্বংস হয় দেহের।
উদ্দীপকের বাবুর মা আত্মা সম্পর্কে যা জেনেছে তা বাস্তবিকভাবেই ঘটে থাকে। মানুষ যেমন পুরাতন কাপড় ত্যাগ করে নতুন কাপড় পরে, তেমনি আত্মাও পুরাতন দেহ ত্যাগ করে নতুন দেহ ধারণ করে। মৃত্যু আত্মার ধ্বংস সাধন করতে পারে না। তবে আত্মার অনুপস্থিতিতে দেহ মূল্যহীন ও প্রাণহীন হয়ে পড়ে। আত্মার ওপর কোনো প্রভাব পড়ে না। উদ্দীপকের বাবুর মাও গীতা পাঠে এটা জেনেছে। উদ্দীপকের বাবুর মায়ের অনুধাবন থেকে তাই প্রমাণিত হয় আত্মা অমর।
ঘ উদ্দীপকের বাবুর মায়ের অনুধাবনকৃত আত্মার ধারণাই জন্মান্তরবাদের মূল কথা।
জন্মান্তরবাদ হলো অন্য জন্ম বা বার বার জন্মগ্রহণ করা। মৃত্যুর মাধ্যমে আত্মার ভিন্ন দেহে স্থানান্তর ঘটে। মৃত্যুর পর আত্মা পুরাতন দেহ ত্যাগ করে নতুন দেহে গমন করে। মানুষ যেমন পুরাতন বস্ত্র ত্যাগ করে নতুন বস্ত্র গ্রহণ করে তেমনি আত্মাও দেহ গ্রহণ করে জন্মান্তর প্রক্রিয়া চলমান রাখে। এভাবে বার বার জন্ম হতে হতে এমন এক সময় আসে যখন আর জন্ম হয় না। তখন জীব মুক্তি লাভ করে। এ মুক্তি লাভকে বলা হয় মোক্ষলাভ। জীবাত্মার পরিপূর্ণতা আসে এ সময়।
সকল মানুষের ধর্ম সাধনার একমাত্র উদ্দেশ্য হলো মোক্ষলাভ করা। পুণ্যাত্মা মোক্ষলাভ করে। আত্মার মুক্তি ও আত্মার অমরত্ব এ মোক্ষলাভের মাধ্যমেই সাধিত হয়। উদ্দীপকের বাবুর মাও গীতা পাঠ করে আত্মা সম্পর্কে এ ধারণাই লাভ করেছে।
সুতরাং দেখা যায় যে, উদ্দীপকের বাবুর মায়ের অনুধাবনকৃত আত্মার স্থানান্তর প্রক্রিয়াই জন্মান্তরবাদকে সচল রাখে।
প্রশ্ন- ৩ সকল জীবে স্রষ্টার অস্তিত্ব
প্রসেনের বাড়ি খুলনার শৈলমারীতে। সে প্রায়ই বিভিন্ন ধর্মীয় মহোৎসবে যোগদান করে। সেবার শ্রীশ্রী শ্যামা মায়ের পূজা হচ্ছিল শৈলমারীতে। ‘মানুষ’ সংগঠনের সকলে মিলে একটা ধর্ম আলোচনার আয়োজন করে। আলোচনা সভায় প্রকাশ বাবু বলেছিলেন, “ঈশ্বর মানুষ ও জীবজন্তুর কল্যাণের জন্য এ সুন্দর পৃথিবী সৃষ্টি করেছেন। ঈশ্বরকে বলা হয় পরমাত্মা। জীবাত্মা পরমাত্মারই অংশ। জীবের আত্মারূপে ঈশ্বর জীবের মধ্যে অবস্থান করেন। এই জীবকে সেবা করলে ঈশ্বর সেবা হয়।” প্রসেন এ আলোচনায় প্রভাবিত হয়ে জীবসেবায় নিয়োজিত হয়েছিল।
ক. হিন্দুদের আদি ধর্মগ্রন্থ কোনটি? ১
খ. ঈশ্বর দুষ্টের দমন করেন কেন? ২
গ. প্রসেন যে বিষয়টি দ্বারা প্রভাবিত হয়েছিল পাঠ্যবইয়ের আলোকে তা ব্যাখ্যা কর। ৩
ঘ. জীবাত্মা পরমাত্মারই অংশ- উদ্দীপকের এ বক্তব্যটি বিশ্লেষণ কর। ৪
ক হিন্দুদের আদি ধর্মগ্রন্থ বেদ।
খ প্রকৃতি ও জীবের কল্যাণের জন্য ঈশ্বর দুষ্টের দমন করেন। মাঝে মাঝে পৃথিবী দুষ্টের অত্যাচারে জর্জরিত হয়ে পড়ে। তখন শিষ্টের পালনে ঈশ্বর দুষ্টের দমন করেন।
ঢ-পষঁংরাব লিংক : প্রয়োগ (গ) ও উচ্চতর দক্ষতার (ঘ) প্রশ্নের উত্তরের জন্য অনুরূপ যে প্রশ্নের উত্তর জানা থাকতে হবে
গ জীবসেবার গুরুত্ব ব্যাখ্যা কর।
ঘ জীবাত্মা পরমাত্মারই অংশ- ব্যাখ্যা কর।
প্রশ্ন ॥ ১ ॥ হিন্দুধর্মের মূল উপদেশ কী?
উত্তর : হিন্দুধর্মের মূল উপদেশ ঈশ্বরজ্ঞানে জীবসেবা করা।
প্রশ্ন ॥ ২ ॥ পৃথিবীর সকল জীবের মধ্যে কে শ্রেষ্ঠ?
উত্তর : পৃথিবীর সকল জীবের মধ্যে মানুষ শ্রেষ্ঠ জীব।
প্রশ্ন ॥ ৩ ॥ স্রষ্টা কী কারণে সৃষ্টি করেন?
উত্তর : স্রষ্টা নিজের আনন্দের জন্য সৃষ্টি করেন।
প্রশ্ন ॥ ৪ ॥ উপনিষদকে কী বলা হয়?
উত্তর : উপনিষদকে বলা হয় বৈদিক ধর্মগ্রন্থ।
প্রশ্ন ॥ ৫ ॥ বৈদিক ধর্মগ্রন্থের কবিতাকে কী বলা হয়?
উত্তর : বৈদিক ধর্মগ্রন্থের কবিতাকে মন্ত্র বলা হয়।
প্রশ্ন ॥ ৬ ॥ বৈদিক পরবর্তীকালে ধর্মগ্রন্থ কোন ভাষায় রচিত?
উত্তর : বৈদিক পরবর্তীকালে ধর্মগ্রন্থ সংস্কৃত ভাষায় রচিত।
প্রশ্ন ॥ ১ ॥ আমরা ঈশ্বরকে দেখতে পাই না কেন?
উত্তর : আমরা ঈশ্বরকে দেখতে পাই না কারণ তিনি নিরাকার। তাঁর কোনো আকার বা আকৃতি নেই।
ঈশ্বর তাঁর সৃষ্টির মাঝে অবস্থান করেন। তাঁর সৃষ্টির মধ্যে আমরা তাঁকে অনুভব করি। তাঁকে তাঁর সৃষ্টির যেকোনো আকৃতিতে উপলব্ধি করা যায়। আর এ কারণেই আমরা তাঁকে দেখতে পাই না।
প্রশ্ন ॥ ২ ॥ জীবদেহে আত্মার উপস্থিতি কী প্রমাণ করে? ব্যাখ্যা কর।
উত্তর : জীবদেহে আত্মার উপস্থিতি ঈশ্বরের অস্তিত্বের প্রমাণ করে।
আত্মা নিরাকার। জীবদেহে ঈশ্বরের উপস্থিতি আত্মারূপে থাকে। তিনি আত্মারূপে আছেন। নিরাকার হওয়ার কারণে আত্মাকে দেখা যায় না। কিন্তু তাঁর উপস্থিতি উপলব্ধি করা যায়।
প্রশ্ন ॥ ৩ ॥ সৃষ্টির শ্রেষ্ঠ জীব কে এবং কেন?
উত্তর : মানুষ এ পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ জীব।
মানুষ তার নিজের প্রয়োজনে অনেক কিছু সৃষ্টি করতে পারে। যা অনেক জীবই পারে না। তাছাড়া মানুষের রয়েছে জ্ঞান, বুদ্ধি, বিবেক যা অন্য কোনো জীবের নেই। তাই মানুষই পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ জীব।
প্রশ্ন ॥ ৪ ॥ জীবদেহ সচল কেন?
উত্তর : জীবদেহে ঈশ্বর আত্মারূপে অবস্থান করেন বলেই জীবদেহ সচল।
ঈশ্বরের অস্তিত্বের ওপর জীবদেহের সচলতা নির্ভর করে। আত্মাই জীবদেহের প্রাণ। জীবদেহে যতদিন আত্মার অস্তিত্ব থাকে; ততদিন জীবদেহ সচল থাকে। অর্থাৎ আাত্মারূপে ঈশ্বরের উপস্থিতিই জীবদেহকে সচল রাখে।
WordsMeaningsSynonyms antonymsouterবাইরেরoutmostinnerproletarianদরিদ্র/সর্বহারাWorking-classmorallaunchশুরু করাIntroductionwithdrawpreparingপ্রস্তুতিGet-readydoubtfaultlesslyনির্দোষভাবেabsolutelyfaultynauseaবমিবমিভাবvomitingheadachediscomfortঅসস্তিupsetcomfortmaintainedবজায় করাsustainuselessLaterকরেnextearlierdynamicগতিশীলAggressivestaticplanপরিকল্পনাproposaldisorderaimলক্ষGoalaimlessdirectionনিদ্ধেশনাInstructionnoticeprofessionপেশাJobjoblesssuitsআকারFormnothingaptitudeযোগ্যতাAttitudedislikevaryপরিবর্তীতVariousfixeducatedশিক্ষিতLearneduneducatedcitizenনাগরিকnativeforeignervirtueপূর্ণgoodnessevilA lotঅনেকhugelittlecourteousবিনয়ীpoliterudediscourtesyঅবিনয়ীrudenesscourteouswinজয় করাgainloseenemyশত্রুfoefriendensureনিশ্চিত করাconfirmcancelangerরাগtempercalmnessremoveঅপসারণcancelputcordialityসোহার্দrudenessdiscordialitydifferentভিন্নDissimilarsameseeksঅনুসন্ধানPursuefindeagerআগ্রহীinterestdisinterestedobservationপর্যবেক্ষণExaminationneglectmereএকমাত্রImmenseabnormalalertসতর্কWatchfulunawarelatentসুপ্তOpenrealizedinstructorsপ্রশিকক্ষকteacherstudentguideগাইডmentormisguidewayপথ/উপায়Pathpartfascinatingচমৎকারexcellentunattractiveinterestআগ্রহীeagerdisregardimpatientঅধৈয্যIntolerancepatientillogicalঅযোক্তিকunethicalLogicalindifferentউদাসীনUninteresteddifferentethicallyনৈথিকভাবেlawfullyUnethicalGood-lookingচমৎকারAttractiveUnattractiveDarkঅন্ধকারBlackbrightFlawlessস্থিরperfectflawedShinyউজ্জল্যbrightdarkSlenderসরুthinfatGracefulকরুনাময়elegantungracefulStylishlyআড়ম্বরপূর্ণভাবেattractivesimplyAppreciatesপ্রশংসা করেpriesCriticizeNoticeলক্ষ করেadvertisementoverlookAmbitionউচ্ছাকাঙকাAim/desirelazinessRequireপ্রয়োজনneedanswerProficiencyদক্ষতাskilledincompetenceWonderআশ্চয্যSurprisedisinterestTestedপরীক্ষীতverifiednewEquallyসমানভাবেsimilarlyUnequallyDisappointingহতাশাজনকInceptingappointingPresumablyসম্ভবতdoubtlesslyimprobableQualifyযোগ্যতাcertifyDisqualifywrongভুলmistakewriteIdealআদর্শModelbadMasterদক্ষTeacherStudentMakesতৈরীcreateBreak/destroyMethodপদ্ধতিSystemdifferenceConvincingবিশ্বাসীsatisfactoryUnconvincingPraisesপ্রশাংসা করেhurrahCriticizeMistakeভুলErrorsagacityAngryরাগevilcalmSimpleসাধারণgeneralComplexmoralনৈতিকethicalamoralAcceptedগৃহিতreceivedrejectedSincerityআন্তরিকতাGood-willinsincerityResponsibilityদায়িত্বdutiesdepartureComplexityজটিলতাcomplicationSimplicityEnvyহিংসাlastedpraiseVicesমন্দevilVirtueImpactsপ্রভাবeffectfailsAwarenessসতর্কতাalertnessunawarenessOut-comeবাহিরের দিকresultcauseimportanceগুর্ত্বপূর্ণsignificanceinsignificanceFriendবন্দুenemyfoeNeedপ্রয়োজনcommitment/necessaryavoidSympathyসহানুভুতিkindnessrudenessProveপ্রমানconfirmdisproveFalseমিথ্যাwrongtrueHarmক্ষতিকরlosshelpLaughহাসাburstcryPleasureআনন্দhappinesssadnessBringআনাcarryleaveideaধারণাconceptnothingAllowঅনুমতিpermitdenyFreedomস্বাধীনতাindependencebondageOpinionমতামতviewawarenessFairমেলাcleanunfairEqualসমানbalancedunequalDivisionবিভাগdistributionunionElectনির্বাচন করাvoterefuseSystemনিয়ম-নীতিprocesspartTreatmentচিকিৎশা করাcuringhurtFacilityসুবিধাadvantagepainNeverকখন নয়NotingAlwaysWeakerদুর্বলrottenstrongerDiscourageনিরুৎসাহিতdroopEncourageFrustratingহতাশাজনকBuffaloingsatisfyingInterestআগ্রহীeagernessdiscourageAbilityসক্ষমতাCapabilityinabilityDreamস্বপ্নfancyfactBestসবচেয়ে ভালfinestworstSuccessসফলতাachievementfailureachieveঅর্জন…
আপনি যদি ইন্টারনেটে চাকরির সন্ধান করছেন এবং আপনি এটি সম্পর্কে জানতে চান তবে আপনি সঠিক…
Model Question 1 Part-I : Marks 60 1. Read the passage and answer the questions…
পঞ্চম অধ্যায় দেবদেবী ও পূজা এ অধ্যায়ে আমরা পূজা, পুরোহিতের ধারণা ও যোগ্যতা, দেবী দুর্গা,…
চতুর্থ অধ্যার হিন্দুধর্মে সংস্কার আমাদের এই পার্থিব জীবনকে সুন্দর ও কল্যাণময় করে গড়ে তোলার লড়্গ্েয…
তৃতীয় অধ্যায় ধর্মীয় আচার-অনুষ্ঠান আমাদের জীবনকে সুন্দর ও কল্যাণময় করার জন্য যেসব আচার-আচরণ চর্চিত হয়…
This website uses cookies.