প্রশ্ন –০১ নিচের উদ্দীপকটি পড়ে প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও:
নম্রশিরে সুখের দিনে
তোমারি মুখ লইব চিনে,
দুখের রাতে নিখিল ধরা
যেদিন করে বঞ্চনা
তোমারে যেন না করি সংশয়।
(ক) স্তুতি কথার অর্থ কী? ১
(খ) তোমার দুয়ারে আজি রিক্ত করে বলতে কবি কী বোঝাতে চেয়েছেন? ২
(গ) উদ্দীপকের সঙ্গে প্রার্থনা কবিতার সাদৃশ্যপূর্ণ দিকটি ব্যাখ্যা কর। ৩
(ঘ) উদ্দীপকটি প্রার্থনা কবিতার একটি বিশেষ দিককে নির্দেশ করলেও সমগ্রভাব প্রকাশে সক্ষম নয়Ñযুক্তিসহ বিশেস্নষণ কর। ৪
১নং প্রশ্নের উত্তর
(ক) স্তুতি কথার অর্থ প্রশংসা।
(খ) তোমার দুয়ারে আজি রিক্ত করে বলতে কবি শূন্য হাতে স্রষ্ঠার কাছে আত¥সমর্পণ করাকে বোঝাতে চেয়েছেন।
স্রষ্টাকে যেকোনো উপায়ে ডাকা যায়। প্রভুকে শ্রদ্ধা ও প্রশংসা করার মতো কোনো সহায় সম্বল কবির নেই। তবু সৃষ্টিকর্তার দুয়ারে শূন্য হাতে দাঁড়িয়ে নিজেকে সঁপেছেন খোদার মহিমায়, আত¥সমর্পণ করেছেন চোখের জলে।
(গ) বিপদে-আপদে, সুখে-শান্তিতে সবসময় বিধাতার কাছ থেকে শক্তি কামনা করার দিকটি প্রার্থনা কবিতায় বর্ণিত হয়েছে যা উদ্দীপকের সঙ্গে সাদৃশ্যপূর্ণ।
সৃষ্টিকর্তার পরম গুণ হলো তিনি দয়াময়। সেই দয়াময়তার কারণে স্রষ্টার কাছে প্রার্থনা করলে আমাদের মনোবাসনা পূর্ণ হয়।
উদ্দীপকে স্রষ্টার কাছে প্রার্থনা করা হয়ছে। আনন্দের মুহূর্ত ও প্রাচুর্যের দিনে স্রষ্টাকে ভুলে না যাওয়ার কথা ব্যক্ত করা হয়েছে। সেইসাথে দুঃখে-বিপদে, অভাবে-প্রয়োজনে স্রষ্টাকে স্মরণ করার কথাও বলা হয়েছে, একইভাবে প্রার্থনা কবিতায় বিপদে-আপদে, সুখে-শান্তিতে সবসময় বিধাতার কাছ থেকে শক্তি কামনা করা হয়েছে। কেননা সুখে-দুখে, শয়নে-স্বপনে তিনি আমাদের একমাত্র ভরসা। এভাবে আমরা ভাবগত দিক দিয়ে উদ্দীপক ও প্রার্থনা কবিতার সাদৃশ্য খুঁজে পাই।
(ঘ) উদ্দীপকটি প্রার্থনা কবিতার যেকোনো অবস্থায় স্রষ্টাকে স্মরণ করার বিশেষ দিককে নির্দেশ করেছে মাত্র, সমগ্রভাব নয়।
স্রষ্টার দেখানো পথই মানবের কল্যাণ বয়ে আনে। জীবনকে সঠিক পথে পরিচালিত করতে পারলে স্রষ্টার আরাধনা হয়, সত্যের সন্ধান পাওযা যায়।
উদ্দীপকে পূর্ণ ভক্তিতে সুখ-স্বাচ্ছন্দ্যের দিনে খোদাকে স্মরণ করার কথা উঠে এসেছে। অনুরূপভাবে বিপদে-আপদে, জীবনে কঠিন পরিস্থিতি নেমে আসলেও খোদার প্রতি আস্থা রাখার কথা ব্যক্ত হয়েছে।
প্রার্থনা কবিতায় কবি স্রষ্টার অপার মহিমার কথা বর্ণনা করে স্রষ্টার উদ্দেশ্যে প্রার্থনা কবিতায় কবি স্রষ্টার অপার মহিমার কথা বর্ণনা করে স্রষ্টার উদ্দেশ্যে প্রার্থনা জানিয়েছেন। কবি ভক্তি বা প্রশংসা করতে না জেনেও কেবল চোখের জলে নিজেকে নিবেদন করেন। স্রষ্টার অফুরন্ত দয়ায় জগতের সবকিছু চলছে। তাঁর কাছেই সকলে সাহায্য প্রার্তনা করে। শূন্য হাতে পরম ভক্তিভরে স্রষ্ঠার কাছে প্রার্থনা করা হয়েছে, তাঁর আরাধনায় নিজেকে নিবেদন করার জন্য স্রষ্টা যাতে আমাদের দেহে ও হৃদয়ে শক্তি দান করেন। তাই বলা যায়, উদ্দীপকটি প্রার্থনা কবিতার সমগ্রভাব ধারণ করতে পারেনি।
প্রশ্ন –০২ নিচের উদ্দীপকটি পড়ে প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও:
রহিম মসজিদে নামাজ পড়তে গিয়ে দেখল, ইমাম সাহেব মুনাজাত করছেন। তিনি মোনাজাতে আলস্নাহ্র কাছে বিনয়ের সাথে সবার জন্য ক্ষমা চাচ্ছেন। সবার জানা- অজানা অপরাধের জন্য ক্ষমা চাচ্ছেন এবং বলছেন- প্রভু তুমি অন্তর্যামী, আমাদের অন্তরের কালিমা দূর কর।
(ক) প্রার্থনা কবিতাটি কোন কাব্যগ্রন্থের অন্তর্গত? ১
(খ) বিভো, দেহ হৃদে বল- বলতে কী বোঝানো হয়েছে? ২
(গ) উদ্দীপকের ইমাম সাহেবের মুনাজাতের সাথে প্রার্থনা কবিতার সাদৃশ্য ব্যাখ্যা কর। ৩
(ঘ) প্রভু তুমি অন্তর্যামী, আমাদের অন্তরের কালিমা দূর কর।- কথাটি প্রার্থনা কবিতার আলোকে বিশেস্নষণ কর। ৪
২ নং উত্তর
(ক) প্রার্থনা কবিতাটি অশ্রম্নমালা কাব্যগ্রন্থের অন্তর্গত।
(খ) বিভো, দেহ হৃদে বল বলতে স্রষ্টার কাছে দেহে ও হৃদয়ে শক্তি কামনা করাকে বোঝানো হয়েছে।
সৃষ্টিকর্তার সাহায্য ও দয়া ছাড়া মানুষ চলতে পারে না। তাই কবি স্রষ্টার কাছেই দেহে ও হৃদয়ে শক্তি কামনা করেছেন। কারণ আমরা যেন স্রষ্টার আরাধনায় নিজেকে নিবেদন করতে পারি।
(গ) প্রার্থনা কবিতায় নত হয়ে স্রষ্টার কাছে প্রার্থনা জানানোর দিক দিয়ে কবিতার সাথে উদ্দীপকের সাদৃশ্য রয়েছে।
প্রার্থনা কবিতায় কবি স্রষ্টার প্রতি আরাধনা করার আহ্বান জানিয়েছেন। কবি স্বীকার করেছেন স্রষ্টার প্রতি তাঁর সেই রকম ভক্তি নেই। তিনি জানেন না কীভাবে স্রষ্টার প্রশংসা করতে হবে। তাই কবি নিঃস্ব রিক্ত হয়ে শুধু চোখের জল নিয়ে স্রষ্টার সামনে দাঁড়িয়েছেন। স্রষ্টা যেন মনে ও দেহে বল দেন। জীবনে-মরণে, শয়নে-স্বপনে বিধাতাই একমাত্র পথের সম্বল।
উদ্দীপকে ইমাম সাহেব মুনাজাতে আলস্নাহর কাছে বিনয়ের সাথে সবার জন্য ক্ষমা চান। উপস্থিত সকল মানুষের জানা- অজানা অপরাধের ক্ষমা চান। তিনি বলেন, প্রভু তুমি অন্তর্যামী। আমাদের অন্তরের কালিমা দূর কর। সৃষ্টিকর্তার প্রতি ইমাম সাহেবের বিনয় মিশ্রিত প্রার্থনা ছিল খুবই আবেগপূর্ণ। তার এই আবেগ প্রার্থনা কবিতার সাথে সাদৃশ্যপূর্ণ।
(ঘ) প্রভু তুমি অন্তর্যামী আমাদের অন্তরের কালিমা দূর কর, উদ্দীপকে উলিস্নখিত ইমাম সাহেবের এই মোনাজাত প্রার্থনা কবিতায়ও সত্য হয়ে উঠেছে।
প্রার্থনা কবিতায় কবি বিপদে-আপদে, সুখে, শান্তিতে সব সময় বিধাতার কাছে শক্তি কামনা করেছেন। সৃষ্টিকর্তার দয়া ছাড়া মানুষ এক পাও চলতে পারে না। সর্বাবস্থায় তাই সৃষ্টিকর্তাই একমাত্র ভরসা। তাই কবি রিক্তহ¯েত্ম ভক্তি ভরে তার প্রার্থনা জানায়- হে প্রভু আমাদের দেহে ও হৃদয়ে শক্তি দাও।
উদ্দীপকে ইমাম সাহেব সকলের জন্য দোয়া করেছেন। বিনীতভাবে সৃষ্টিকর্তার উদ্দেশ্যে জানা- অজানা অপরাধের জন্য ক্ষমা চেয়েছেন এবং বলেছেন, প্রভু তুমি অন্তর্যামী, আমাদের অন্তরের কালিমা দূর কর।
উদ্দীপকের ইমাম সাহেবের প্রার্থনা যেমন খুবই আবেগপূর্ণ যুক্তিযুক্ত। তিনি ইমাম হিসেবে সবার ক্ষমা কামনা করেছেন। প্রার্থনা কবিতায়ও বিনয়ের সাথে একইরূপ প্রার্থনা জানিয়েছেন। কারণ আলস্নাহর দয়া ও অনুগ্রহ ছাড়া কেউ চলতে পারে না।
প্রশ্ন -০৩ নিচের উদ্দীপকটি পড়ে প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও:
পাহাড় সমুদ্র রাত্রি
সবই গড়েছেন তিনি।
সুখে-দুঃখে, বিপদে-আপদে
স্মরণে রাখি আমরা তারে।
(ক) কবি কায়কোবাদের গ্রামের নাম কী? ১
(খ) ভুলিনি তোমারে এক পল- বলতে কী বোঝানো হয়েছে? ২
(গ) উদ্দীপকের কবিতাংশের সাথে প্রার্থনা কবিতার ভাবার্থের মিল আছে কি- ব্যাখ্যা কর। ৩
(ঘ) “স্মরণে রাখি আমরা তারে”- কথাটির সাথে প্রার্থনা কবিতায় কবি কায়কোবাদের একাগ্র হৃদয়ে স্মরিলে তোমারে নিভে শোকানল”- কথাটি কীভাবে সম্পর্কিত বিশেস্নষণ কর। ৪
৩ নং উত্তর
(ক) কবি কায়কোবাদের গ্রামের নাম আগলা পূর্বপাড়া।
(খ) ভুলি নি তোমারে এক পল- বলতে বিধাতাকে এক মুহূর্তের জন্য না ভোলার কথা বলা হয়েছে।
প্রার্থনা কবিতায় কবি বলেছেন, চরম দারিদ্র্যে ও বিপদে যখন ছিলাম তখনো তোমাকে ভুলিনি আবার সম্পদে সুখের সাগরে যখন ভেসেছি তখনো তোমাকে এক মুহূর্তের জন্য ভুলিনি।
(গ) স্রষ্টার মহিমা ও গুণগান প্রকাশের দিক দিয়ে উদ্দীপকের কবিতাংশের সাথে প্রার্থনা কবিতার ভাবার্থের মিল রয়েছে।
প্রার্থনা কবিতায় কবি মূলত স্রষ্টার অপার মহিমা তুলে ধরে স্রষ্টার উদ্দেশ্যে আবেদন- নিবেদন করেছেন। পৃথিবীর ফুল-ফল, তরুলতা সবকিছু তিনি সৃষ্টি করেছেন। বিভিন্ন জাতের পাখি তাঁরই গুণগান করে। তাঁরই মহিমা গায়। স্রষ্টার অপার করুণা লাভ করেই বিশ্ব সংসারের প্রতিটি জীব ও উদ্ভিদ প্রাণ ধারণ করে আছে।
উদ্দীপকে স্রষ্টার ক্ষমতার কথা বলা হয়েছে। তিনিই পাহাড়, সমুদ্র, রাত্রি সবই গড়েছেন। অর্থাৎ তাঁর সৃষ্টি সর্বব্যাপী। সবই তাঁর সৃষ্টি। মানুষের পক্ষে স্রষ্টার সৃষ্টি জগতের বাহিরে যাওয়া সম্ভব নয়। তাই সৃষ্টিকর্তা সুমহান। সুখে-দুখে, বিপদে-আপদে আমরা তাঁকে স্মরণে রাখি। প্রার্থনা কবিতা ও উদ্দীপক উভয়স্থানে স্রষ্টার মহিমা ও গুণগান প্রকাশিত হয়েছে। তাই উদ্দীপকের সাথে কবিতার ভাবনার মিল রয়েছে।
(ঘ) মনের প্রশান্তি লাভের দিক দিয়ে উদ্দীপকের চরণটি প্রার্থনা কবিতার চরণের সাথে সম্পর্কিত।
প্রার্থনা কবিতার শেষাংশে বলা হয়েছে মানুষ যদি একাগ্র হৃদয়ে স্রষ্টাকে স্মরণ করে তবে তার মনের শোকানল নিভে যায়। কারণ যিনি স্রষ্টার করুণা লাভে ধন্য হন তার মনে কোন দুঃখ-বেদনা থাকে না। মনেপ্রাণে স্রষ্টাকে ডাকলে মন প্রশান্ত হয়। মনের দারিদ্র্য দূর হয়। মনে কোনো অভাববোধ থাকে না। মনের বা আত¥ার অভাব দূর হলেই সে সুখী হয়ে ওঠে।
উদ্দীপকে বলা হয়েছে, স্মরণে রাখি আমরা তারে। যারা সৃষ্টিকর্তাকে স্মরণে রাখে তারাইতো পরিপূর্ণ মানুষ। কারণ যার মনে স্রষ্টা সবসময় স্থান পায় সে পাপ পঙ্কিলতা থেকে আপনা আপনি দূরে থাকে। তার মন পবিত্র হয়ে ওঠে স্রষ্টাকে স্মরণের মধ্যদিয়ে। স্রষ্টার স্মরণ যে মনে জাগরূক থাকে সে দুঃখ বেদনার ঊর্ধ্বে উঠে যায়। স্রষ্টাই তার দুঃখ বেদনা লাঘব করে দেন।
উদ্দীপক ও প্রার্থনা কবিতার এই অংশের সম্পর্ক অবিচ্ছেদ্য। উভয় স্থানে স্রষ্টাকে স্মরণের মধ্য দিয়ে মনে প্রশান্তি লাভের অভিপ্রায় রয়েছে। তাই উভয়ে সম্পর্কিত।
প্রশ্ন –০৪ নিচের উদ্দীপকটি পড়ে প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও:
রুনু তার বাবার সাথে পাহাড় দেখতে গেল। কী অপূর্ব সুন্দর! সবুজ গাছ পালায় ভরা পাহাড়। হরেকরকমের পাখি আর বুনো ফুলের মিষ্টি সুবাস। একটা ঝরনার কাছে গেল তারা। এত সুন্দর জলের ধারা মানুষ কি বানাতে পারে? রুনু মনে মনে ভাবল। নাহ্ এত অপার-অপূর্ব সৌন্দর্য মানুষের সৃষ্টি নয়। এই অসীম সৌন্দর্যের স্রষ্টা একজনই।
(ক) নিকুঞ্জ অর্থ কী? ১
(খ) সদা আত¥হারা তব গুণগানে- কথাটি ব্যাখ্যা কর। ২
(গ) উদ্দীপকের রুনুর ভাবনা প্রার্থনা কবিতার তৃতীয় স্তবকের ভাব ধারণ করেছে-ব্যাখ্যা কর। ৩
(ঘ) “উদ্দীপকটি প্রার্থনা কবিতার সমগ্র ভাব ধারণ করতে ব্যর্থ হয়েছে।” – যুক্তি সহকারে আলোচনা কর। ৪
৪ নং উত্তর
(ক) নিকুঞ্জ অর্থ বাগান।
(খ) সদা আত¥হারা তব গুণগানে -চরণটি দ্বারা স্রষ্টার গুণগানের কথা বলা হয়েছে।
কবি বলেছেন- বাগানের বিভিন্ন জাতের পাখিরাও স্রষ্টার গুণগানে ব্যস্ত থাকে। পাখিরা তাঁর গুণগানে আত¥হারা। স্রষ্টার গুণগান আর কলকাকলিতেই তারা প্রকৃতিকে মুখরিত করে তোলে।
(গ) প্রকৃতির রূপবৈচিত্র্য প্রকাশের দিক দিয়ে উদ্দীপকের রুনুর ভাবনা প্রার্থনা কবিতার তৃতীয় স্তবকের ভাব ধারণ করেছে।
প্রার্থনা কবিতার তৃতীয় স্তবকে বলা হয়েছে, গাছে গাছে নানা জাতের পাখি, বাগানের ফুল সবই সৃষ্টিকর্তার গুণগান করে। সুন্দর ফুল ফল সবই স্রষ্টার দান। কারণ এই ফুল ফল অন্য কেউ সৃষ্টি করেনি। পাখিরা তাই সৃষ্টিকর্তার মহিমা প্রকাশে আত¥হারা হয়ে ওঠে।
উদ্দীপকের রুনু পাহাড়ের দৃশ্য দেখে অভিভূত হয়। সবুজ গাছপালায় ভরা পাহাড়। যেখানে হরেকরকমের পাখি আর বুনো ফুলের মিষ্টি সুবাস। আরো অবাক হয় একটি ঝরনা দেখে। তার মনে প্রশ্ন জাগে এত সুন্দর ঝরনা কি মানুষ বানাতে পারে? সে বুঝতে পারল এটি সৃষ্টিকর্তা ছাড়া কারো পক্ষে সম্ভব নয়। প্রার্থনা কবিতায় তৃতীয় স্তবক ও উদ্দীপক বিবেচনা করলে আমরা লক্ষ করি এখানে প্রকৃতির রূপবৈচিত্র্য প্রকাশ পেয়েছে। তাই বলা যায় উদ্দীপকটি প্রার্থনা কবিতার তৃতীয় স্তবকের ভাব ধারণ করেছে।
(ঘ) “উদ্দীপকটি প্রার্থনা কবিতায় সমগ্রভাব প্রকাশে ব্যর্থ হয়েছে।”- কথাটি যুক্তিযুক্ত।
প্রার্থনা কবিতায় কবি স্রষ্টার মহিমা তুলে ধরেছেন আর স্রষ্টার নিকট হৃদয়ে শক্তি সাহস প্রদানের প্রার্থনা জানিয়েছেন। ভক্তি ও প্রশংসা প্রকাশে নিমগ্ন কবি চোখের জলে নিজেকে নিবেদন করেন। বিপদে-আপদে সুখে-শান্তিতে বিধাতার কাছে শক্তি ও সাহায্য কামনা করেন। গাছের পাখি কিংবা বনের ফুল সকলেই স্রষ্টাকে স্মরণ করে। স্রষ্টাই একমাত্র ভরসা।
উদ্দীপকে পাহাড় ও ঝরনার রূপে মুগ্ধ রুনুর মনে প্রশ্ন জেগেছে কে এসব সৃষ্টি করেছে। সে নিশ্চিতই জানে কোনো মানুষের পক্ষে এসব সৃষ্টি করা সম্ভব নয়। সে স্বীকার করে নিয়েছে পাহাড় ও ঝরনার অসীম সৌন্দর্যের স্রষ্টা একজনই।
উদ্দীপকে স্রষ্টার মহিমা প্রকাশিত হলেও কবিতায় যেরূপ শক্তি ও সাহায্য কামনা করা হয়েছে উদ্দীপকে তা নেই। বিধাতাকে স্মরণ ও তাঁকে আরাধনা করার বিষয়টিও উদ্দীপকে অনুপ্রাণিত। তাই বলা যায় উদ্দীপকটি প্রার্থনা কবিতায় সমগ্রভাব ধারণ করতে ব্যর্থ হয়েছে।
প্রশ্ন -০৫ নিচের উদ্দীপকটি পড়ে প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও:
সামান্য কারণে হাফিজ তার চাকরি হারালেন। বেকার হয়ে তিনি পথে পথে ঘুরতে লাগলেন। মনে মনে তিনি প্রভুর কাছে প্রার্থনা করলেন। তবুও তার চাকরির ব্যবস্থা হলো না। তিনি প্রভুর ওপর অসন্তুষ্ট হলেন। কয়েক দিন পরে হাফিজ শুনল তার আগের অফিসে দুর্ঘটনা ঘটেছে। যদি তিনি অফিসে থাকতেন তবে দুর্ঘটনায় তার মারাত¥ক ক্ষতি হতো। তিনি বিপদে পড়তেন। যেটা চাকরি হারানোর থেকেও ভয়াবহ। হাফিজ মনে মনে প্রভুকে ধন্যবাদ দিলেন। তার মনের ক্ষােভ দূর হলো।
(ক) মহাশ্মশান কবি কায়কোবাদের কী ধরনের রচনা? ১
(খ) “তব নামে অশেষ মঙ্গল”- কথাটি দিয়ে কী বোঝানো হয়েছে? ২
(গ) উদ্দীপকের হাফিজের ক্ষােভ দূর হওয়া, প্রার্থনা কবিতায় প্রকাশিত কবি কায়কোবাদের অনুভবের সাথে সাদৃশ্যপূর্ণ- ব্যাখ্যা কর। ৩
(ঘ) “সুখ-দুঃখ, আনন্দ, বেদনা, ক্ষােভ-বিষাদ যাই আসুক না কেন, – ঈশ্বর প্রেম মানুষকে মুক্তি দেয়”- উক্তিটি উদ্দীপক ও প্রার্থনা কবিতার আলোকে বিশেস্নষণ কর। ৪
৫ নং উত্তর
(ক) মহাশ্মশান কবি কায়কোবাদ রচিত মহাকাব্য।
(খ) তব নামে অশেষ মঙ্গল -কথাটিতে স্রষ্টার নাম স্মরণের মাধ্যমে অশেষ কল্যাণ লাভের কথা বলা হয়েছে।
স্রষ্টাকে স্মরণ করার মধ্যেই মানুষের সীমাহীন মঙ্গল নিহিত। স্রষ্টার নাম স্মরণের মধ্য দিয়েই মানুষ আতি¥ক পবিত্রতা লাভ করে। তার দুঃখ কষ্ট দূর হয়। কারণ সে তার অভাব অভিযোগের কথা স্রষ্টার কাছেই নিবেদন করে।
(গ) মানুষ সর্বাবস্থায় সৃষ্টিকর্তার দয়া ও অনুগ্রহের মধ্যেই বেঁচে থাকে। সেদিক দিয়ে উদ্দীপকের হাফিজের ক্ষােভ দূর হওয়া প্রার্থনা কবিতায় প্রকাশিত কবি কায়কোবাদের অনুভবের সাথে সাদৃশ্যপূর্ণ।
প্রার্থনা কবিতায় কবি কায়কোবাদ মানবজীবনের গভীরতম সত্যকে তুলে ধরেছেন। মহান সৃষ্টিকর্তার অফুরন্ত দয়ায় জগতের সবকিছু চলছে। তাঁর কাছেই সকলে সাহায্য প্রার্থনা করে। বিপদে-আপদে, সুখে-শান্তিতে সব সময় তিনি বিধাতার কাছ থেকে শান্তি কামনা করেন। সুখে-দুখে, শয়নে-স্বপনে তিনি আমাদের একমাত্র ভরসা।
উদ্দীপকের হাফিজ চাকরি হারিয়ে প্রভুর কাছে প্রার্থনা করেও কোনো চাকরির ব্যবস্থা হয়নি। প্রভুর প্রতি তিনি অসন্তুষ্ট হলেন। আগের অফিসে দুর্ঘটনা ঘটার পর বুঝতে পারলেন সেখানে থাকলে তার কী ভয়াবহ ক্ষতিই না হতো। হাফিজ মনে মনে প্রভুকে ধন্যবাদ দিলেন। প্রার্থনা কবিতায় সৃষ্টিকর্তার দয়া ও অনুগ্রহের দিকটি উদ্দীপকের হাফিজের ঘটনার মধ্যদিয়ে প্রতিফলিত হয়েছে। তাই উদ্দীপকের হাফিজের ক্ষােভ দূর হওয়া প্রার্থনা কবিতায় প্রকাশিত কবি কায়কোবাদের অনুভবের সাথে সাদৃশ্যপূর্ণ।
(ঘ) “সুখ-দুঃখ, আনন্দ, বেদনা, ক্ষােভ-বিষাদ যাই আসুক না কেন- ঈশ্বর প্রেম মানুষকে মুক্তি দেয়”- এ উক্তিটি যথার্থ।
প্রার্থনা কবিতায় কবি বিপদে, আপদে, সুখে শান্তিতে সব সময় তিনি বিধাতার কাছ থেকে শান্তি কামনা করেন। গাছে গাছে পাখি, বনে বনে ফুল সবই বিধাতাকে স্মরণ করে। তাঁর অফুরন্ত দয়ায় জগতের সবকিছু চলছে। তাঁর কাছে সকলেই সাহায্য প্রার্থনা করে। তাঁর অপার করুণা লাভ করেই বিশ্ব সংসারের প্রতিটি জীব ও উদ্ভিদ প্রাণ ধারণ করে আছে। সুখে-দুখে, শয়নে-স্বপনে তিনিই আমাদের একমাত্র ভরসা।
উদ্দীপকেও হাফিজ চাকরি হারিয়ে পথে পথে ঘুরতে থাকেন এবং স্রষ্টাকে ডাকেন। কিন্তু তার কোনো ব্যবস্থা না হওয়ায় প্রভুর প্রতি অসন্তুষ্ট হন। কিছুদিন পরে জানতে পারলেন অফিসে বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটেছে। সেখানে চাকরি করলে হাফিজের মারাত¥ক ক্ষতি হতো। যেটা তার চাকরি হারানোর চেয়েও ভয়াবহ। হাফিজ পরবর্তীতে ভুল বুঝতে পেরে প্রভুর প্রতি কৃতজ্ঞতা পোষণ করেন।
প্রার্থনা কবিতা ও উদ্দীপকের আলোচনা পর্যালোচনা করে দেখা যায়, সুখ-দুঃখ, আনন্দ-বেদনা, ক্ষােভ-বিষাদ যাই আসুক না কেন- ঈশ্বর প্রেম আমাদের মুক্তি দেয়।
০১। কবি কায়কোবাদ কত খ্রিষ্টাব্দে জন্ম গ্রহণ করেন?
ক ১৮৫৬ > ১৮৫৭ গ ১৮৫৯ ঘ ১৮৬০
০২। কবি কায়কোবাদের জন্ম কোন জেলায়?
ক বরিশাল খ যশোর গ গাজীপুর > ঢাকা
০৩। কবি কায়কোবাদের গ্রামের নাম কী?
> আগলা পূর্বপাড়া খ বায়রা দক্ষণিপাড়া গ নবগ্রাম পূর্বপাড়া ঘ হিজুলিয়া পূর্বপাড়া
০৪। আগলা পূর্বপাড়া গ্রাম কোন থানায় অবস্থিত?
ক সাভার খ ধামরাই > নবাবগঞ্জ ঘ দোহার
০৫। কবি কায়কোবাদের আসল নাম কী?
ক মুহম্মদ কাজেম আলী > মুহম্মদ কাজেম আল কুরায়শী গ কায়কোবাদ আল কুবায়শী ঘ মুহম্মদ কায়কোবাদ
০৬। তিনি কোন পর্যন্ত পড়াশোনা করেন?
> প্রবেশিকা খ উচ্চ মাধ্যমিক গ ¯্নাতক ঘ ¯্নাতকোত্তর
০৭। কবি কায়কোবাদ কোন বিভাগে চাকরি নেন?
>ডাক বিভাগ খ শিক্ষা বিভাগ গ সমাজসেবা বিভাগ ঘ শিল্পকলা বিভাগ
০৮। কবি কায়কোবাদ কোথায় পোস্টমাস্টারের দায়িত্ব পালন করেন?
ক ঢাকায় খ রাজশাহী > নিজগ্রাম আগলা ঘ নবাবগঞ্জ
০৯। কবি কায়কোবাদের কবিতা লেখায় হাতেখড়ি হয় কখন?
>ছেলেবেলায় খ কৈশোরে গ যৌবনে ঘ মধ্যবয়সে
১০। মহাশ্মশান কোন ধরনের রচনা?
ক কাব্যগ্রন্থ খ গল্পগ্রন্থ গ উপন্যাস >মহাকাব্য
১১। কত খ্রিষ্টাব্দে কবি কায়কোবাদ মৃত্যুবরণ করেন?
ক ১৯৫০ > ১৯৫১ গ ১৯৫৬ ঘ ১৯৬০
১২। অশ্রম্নমালা কোন ধরনের রচনা?
ক গল্পগ্রন্থ খ উপন্যাস > কাব্যগ্রন্থ ঘ প্রবন্ধ
১৩। কবি কায়কোবাদ কোথায় মৃত্যুবরণ করেন?
ক কলিকাতায় > ঢাকায় গ মানিকগঞ্জে ঘ সিরাজগঞ্জে
১৪। কবি কায়কোবাদের কাব্যগ্রন্থগুলোর মধ্যে রয়েছে-
র. মহরম শরিফ রর. অমিয়ধারা ররর. সঞ্চিতা
নিচের কোনটি সঠিক?
> র ও রর খ রর ও ররর গ র ও ররর ঘ র, রর ও ররর
১৫। কবি কায়কোবাদ ক্রমাগত কবিতা লিখেছেন-
র. আপন স্বভাবে রর. জীবিকার জন্য ররর. কারো দেখাদেখি
নিচের কোনটি সঠিক?
> র খ রর গ রর ও ররর ঘ র, রর ও ররর
১৬। কবি কায়কোবাদের কাব্যগ্রন্থের মধ্যে রয়েছে-
র. অশ্রম্নমালা রর. কিশলয় ররর. শিবমন্দির
নিচের কোনটি সঠিক?
ক র ও রর > র ও ররর গ রর ও ররর ঘ র, রর ও ররর
১৭। প্রার্থনা কবিতায় কবি কোথায় বল চেয়েছেন?
> হৃদয়ে খ শরীরে গ চেতনায় ঘ বাহুতে
১৮। কবি নিজেকে কী মনে করেছেন?
ক চিত্তবান খ জ্ঞানী > নিঃসম্বল ঘ জ্ঞানহীন
১৯। কবিতায় বলা হয়েছে, কি দিয়া করিব, তোমার-
ক গুণগান > আরতি গ সেবা ঘ প্রশংসা
২০। প্রার্থনা কবিতায় কবি কোথায় দাঁড়িয়েছেন?
> দুয়ারে খ বাহিরে গ ভেতরে ঘ দূরে
২১। প্রভুর দুয়ারে আজ কীভাবে দাঁড়িয়েছে?
ক অপরাধীর মতো খ ভয়ে ভয়ে গ রিক্ত হাতে ঘ দুহাত তুলে
২২। কবি প্রভুকে কী সঁপিতে দাঁড়িয়েছে?
> আঁখি জল খ আবেদন-নিবেদন গ ভক্তি ঘ স্তুতি
২৩। কবি কার কাছে বল বা শক্তি চেয়েছেন?
ক মানুষের কাছে খ সূর্যের কাছে গ ঝড়ের কাছে > প্রভুর কাছে
২৪। প্রভুকে পথের কী বলা হয়েছে?
ক প্রদর্শক > সম্বল গ স্রষ্টা ঘ আলো
২৫। নিকুঞ্জ বিতানে কারা আত¥হারা?
ক পশুপাখি > কত জাতি পাখি গ ঘাস-ফুল ঘ মৌমাছিরা
২৬। প্রার্থনা কবিতার বিধাতার প্রসাদ কী?
> ফুলফল খ গাছপালা গ পশুপাখি ঘ নীল আকাশ
২৭। বিধাতার ¯্নহেকণা কী?
ক ফসল খ ফুলফল > জগতের আয়ু ঘ ধান-চাল
২৮। একাগ্র হৃদয়ে কাকে স্মরণ করতে বলা হয়েছে?
> বিধাতাকে খ তরুলতাকে গ বসšেত্মর বায়ুকে ঘ কলকলকে
২৯। বিধাকে স্মরণ করলে কী নিভে?
ক আগুন > শোকানল গ ক্রোধানল ঘ দাবানল
৩০। প্রার্থনা কবিতায় শিক্ষার্থীর শিক্ষণীয় বিষয় কী?
> ধর্মবোধ জাগ্রত করা খ নিসর্গ প্রেম জাগ্রত করা গ সাম্যবোধ জাগ্রত করা ঘ বাস্তবজীবনে অনুপ্রবেশ করা
৩১। বিপুল বিপদে, আপদে ও সুখে সবসময় বিধাতার কাছে শক্তি কামনা করে। বিপুলের চেতনা তোমার পাঠ্যবইয়ের কোন কবিতার চেতনার সাথে সাদৃশ্যপূর্ণ?
ক নদীর স্বপ্ন খ প্রার্থনা > প্রার্থী ঘ বঙ্গভূমির প্রতি
৩২। প্রার্থনা কবিতায় যে বিষয় না জানার কথা বলা হয়েছে-
র. ভকতি রর. স্তুতি ররর. জ্ঞান
নিচের কোনটি সঠিক?
> র ও রর খ র ও ররর গ রর ও ররর ঘ র, রর ও ররর
৩৩। কবি এক মুহূর্তে প্রভুকে ভুলেননি তাঁর-
র. দারিদ্র্য পেষণে রর. বিপদের ক্রোড়ে ররর. সুখের সাগরে
নিচের কোনটি সঠিক?
ক র ও রর খ রর ও ররর গ র ও ররর > র, রর ও ররর
৩৪। প্রার্থনা কবিতায় প্রভু পথের সম্বল হন-
র. জীবনে-মরণে রর. শয়নে-স্বপনে ররর. দিনে-রাতে
নিচের কোনটি সঠিক?
> র ও রর খ রর ও রর গ র ও ররর ঘ র, রর ও ররর
নিচের অনুচ্ছেদটি পড়ে ৩৫ ও ৩৬ নং প্রশ্নের উত্তর দাও:
এই সুন্দর ফল, সুন্দর ফুল
মিঠা নদীর পানি
খোদা তোমার মেহেরবাণী।
৩৫। অনুচ্ছেদের সাথে প্রার্থনা কবিতায় কোন অংশের মিল রয়েছে?
> তোমারি প্রসাদ চারু ফুল ফল খ তুমি মোর পথের সম্বল গ তব ¯্নহে কণা জগতের আয়ু ঘ দাঁড়ায়েছি প্রভো, সঁপিতে তোমারে
৩৬। অনুচ্ছেদে প্রার্থনা কবিতায় প্রতিফলিত দিক হলো-
র. প্রকৃতির সৌন্দর্য রর. মৃত্যু চিšত্মা ররর. সৃষ্টিকর্তার স্তুতি
নিচের কোনটি সঠিক?
ক র ও রর > রর ও ররর গ র ও ররর ঘ র, রর ও ররর
৩৭। বিষাদ শব্দের অর্থ কী?
> বিষণ্ণতা খ অনুগ্রহ গ আনন্দবোধ ঘ সুন্দর
৩৮। রিক্ত করে বলতে কী বোঝানো হয়েছে?
ক নিঃস্ব করে > শূন্য হাতে গ অসহায় করে ঘ ছন্নছাড়া করে
৩৯। পেষণে শব্দটি দ্বারা কী বোঝায়?
ক পরিবর্তে খ কষ্টে > অত্যাচারে ঘ পিষ্ট হয়ে
৪০। ক্রোড় শব্দের অর্থ কী?
> কোল খ কোটি গ মুদ্রা ঘ টাকা-পয়সা
৪১। প্রসাদ শব্দের অর্থ কী?
ক ভবন খ প্রভাত > অনুগ্রহ ঘ খাবার
৪২। স্তুতি বলতে কী বোঝানো হয়েছে?
> প্রশংসা খ দোষ বর্ণনা গ আলোচনা ঘ নিন্দা
৪৩। আরতি অর্থ কী?
ক ভয় খ খুশি >প্রার্থনা ঘ গুণগান
৪৪। চারু বলতে কী বোঝায়?
ক হরিণ > সুন্দর গ ফাঁদ ঘ জাল
৪৫। নিকুঞ্জ মানে কী?
ক বন খ গাছপালা গ পাখি > বাগান
৪৬। পল শব্দের অর্থ কী?
> মুহূর্তকাল খ আজকাল গ আদিকাল ঘ মৃত্যুকাল
৪৭। বিভো শব্দের অর্থ কী?
ক প্রকৃতি > স্রষ্টা গ কবি ঘ লেখক
৪৮। প্রার্থনা বলতে বোঝায়-
র. অনুরোধ রর. মুনাজাত ররর. আবেদন
নিচের কোনটি সঠিক?
ক র ও রর খ র ও ররর > রর ও ররর ঘ র, রর ও ররর
৪৯। বিভো বলতে বোঝায়-
র. বিভু রর. বাঁশি ররর. স্রষ্টা
নিচের কোনটি সঠিক?
ক র ও রর > র ও ররর গ রর ও ররর ঘ র, রর ও ররর
৫০। প্রার্থনা কবিতায় কবি কীভাবে নিজেকে নিবেদন করেন?
ক দীঘির জলে খ নদীল জলে > চোখের জলে ঘ পরিশ্রম ও ঘামে
৫১। কবি হৃদয়ে শক্তি চেয়েছেন কেন?
> স্রষ্টার আরাধনার জন্য খ কাব্য চর্চার জন্য গ ভ্রমণ করার জন্য ঘ কাজ করার জন্য
৫২। বিধাতাকে স্মরণ করে-
র. গাছে গাছে পাখি রর. বনে বনে ফুল ররর. নদীনালা
নিচের কোনটি সঠিক?
> র ও রর খ রর ও রর গ র ও ররর ঘ র, রর ও ররর
WordsMeaningsSynonyms antonymsouterবাইরেরoutmostinnerproletarianদরিদ্র/সর্বহারাWorking-classmorallaunchশুরু করাIntroductionwithdrawpreparingপ্রস্তুতিGet-readydoubtfaultlesslyনির্দোষভাবেabsolutelyfaultynauseaবমিবমিভাবvomitingheadachediscomfortঅসস্তিupsetcomfortmaintainedবজায় করাsustainuselessLaterকরেnextearlierdynamicগতিশীলAggressivestaticplanপরিকল্পনাproposaldisorderaimলক্ষGoalaimlessdirectionনিদ্ধেশনাInstructionnoticeprofessionপেশাJobjoblesssuitsআকারFormnothingaptitudeযোগ্যতাAttitudedislikevaryপরিবর্তীতVariousfixeducatedশিক্ষিতLearneduneducatedcitizenনাগরিকnativeforeignervirtueপূর্ণgoodnessevilA lotঅনেকhugelittlecourteousবিনয়ীpoliterudediscourtesyঅবিনয়ীrudenesscourteouswinজয় করাgainloseenemyশত্রুfoefriendensureনিশ্চিত করাconfirmcancelangerরাগtempercalmnessremoveঅপসারণcancelputcordialityসোহার্দrudenessdiscordialitydifferentভিন্নDissimilarsameseeksঅনুসন্ধানPursuefindeagerআগ্রহীinterestdisinterestedobservationপর্যবেক্ষণExaminationneglectmereএকমাত্রImmenseabnormalalertসতর্কWatchfulunawarelatentসুপ্তOpenrealizedinstructorsপ্রশিকক্ষকteacherstudentguideগাইডmentormisguidewayপথ/উপায়Pathpartfascinatingচমৎকারexcellentunattractiveinterestআগ্রহীeagerdisregardimpatientঅধৈয্যIntolerancepatientillogicalঅযোক্তিকunethicalLogicalindifferentউদাসীনUninteresteddifferentethicallyনৈথিকভাবেlawfullyUnethicalGood-lookingচমৎকারAttractiveUnattractiveDarkঅন্ধকারBlackbrightFlawlessস্থিরperfectflawedShinyউজ্জল্যbrightdarkSlenderসরুthinfatGracefulকরুনাময়elegantungracefulStylishlyআড়ম্বরপূর্ণভাবেattractivesimplyAppreciatesপ্রশংসা করেpriesCriticizeNoticeলক্ষ করেadvertisementoverlookAmbitionউচ্ছাকাঙকাAim/desirelazinessRequireপ্রয়োজনneedanswerProficiencyদক্ষতাskilledincompetenceWonderআশ্চয্যSurprisedisinterestTestedপরীক্ষীতverifiednewEquallyসমানভাবেsimilarlyUnequallyDisappointingহতাশাজনকInceptingappointingPresumablyসম্ভবতdoubtlesslyimprobableQualifyযোগ্যতাcertifyDisqualifywrongভুলmistakewriteIdealআদর্শModelbadMasterদক্ষTeacherStudentMakesতৈরীcreateBreak/destroyMethodপদ্ধতিSystemdifferenceConvincingবিশ্বাসীsatisfactoryUnconvincingPraisesপ্রশাংসা করেhurrahCriticizeMistakeভুলErrorsagacityAngryরাগevilcalmSimpleসাধারণgeneralComplexmoralনৈতিকethicalamoralAcceptedগৃহিতreceivedrejectedSincerityআন্তরিকতাGood-willinsincerityResponsibilityদায়িত্বdutiesdepartureComplexityজটিলতাcomplicationSimplicityEnvyহিংসাlastedpraiseVicesমন্দevilVirtueImpactsপ্রভাবeffectfailsAwarenessসতর্কতাalertnessunawarenessOut-comeবাহিরের দিকresultcauseimportanceগুর্ত্বপূর্ণsignificanceinsignificanceFriendবন্দুenemyfoeNeedপ্রয়োজনcommitment/necessaryavoidSympathyসহানুভুতিkindnessrudenessProveপ্রমানconfirmdisproveFalseমিথ্যাwrongtrueHarmক্ষতিকরlosshelpLaughহাসাburstcryPleasureআনন্দhappinesssadnessBringআনাcarryleaveideaধারণাconceptnothingAllowঅনুমতিpermitdenyFreedomস্বাধীনতাindependencebondageOpinionমতামতviewawarenessFairমেলাcleanunfairEqualসমানbalancedunequalDivisionবিভাগdistributionunionElectনির্বাচন করাvoterefuseSystemনিয়ম-নীতিprocesspartTreatmentচিকিৎশা করাcuringhurtFacilityসুবিধাadvantagepainNeverকখন নয়NotingAlwaysWeakerদুর্বলrottenstrongerDiscourageনিরুৎসাহিতdroopEncourageFrustratingহতাশাজনকBuffaloingsatisfyingInterestআগ্রহীeagernessdiscourageAbilityসক্ষমতাCapabilityinabilityDreamস্বপ্নfancyfactBestসবচেয়ে ভালfinestworstSuccessসফলতাachievementfailureachieveঅর্জন…
আপনি যদি ইন্টারনেটে চাকরির সন্ধান করছেন এবং আপনি এটি সম্পর্কে জানতে চান তবে আপনি সঠিক…
Model Question 1 Part-I : Marks 60 1. Read the passage and answer the questions…
পঞ্চম অধ্যায় দেবদেবী ও পূজা এ অধ্যায়ে আমরা পূজা, পুরোহিতের ধারণা ও যোগ্যতা, দেবী দুর্গা,…
চতুর্থ অধ্যার হিন্দুধর্মে সংস্কার আমাদের এই পার্থিব জীবনকে সুন্দর ও কল্যাণময় করে গড়ে তোলার লড়্গ্েয…
তৃতীয় অধ্যায় ধর্মীয় আচার-অনুষ্ঠান আমাদের জীবনকে সুন্দর ও কল্যাণময় করার জন্য যেসব আচার-আচরণ চর্চিত হয়…
This website uses cookies.