অধ্যায়টি পড়ে জানতে পারব
অধ্যায়ের মূল বিষয়বস্তু জেনে নিই
আল্লাহ তায়ালা ও তাঁর রাসুল (স.)-এর কথামতো কাজ করাকে ইবাদত বলে। আল্লাহ তায়ালা আমাদের উপর বিভিন্ন ইবাদত ফরজ করেছেন। যেমন : সালাত, সাওম, যাকাত, হজ ইত্যাদি। ইবাদতের পূর্বশর্ত হলো তাহারাত, অর্থাৎ পবিত্রতা অর্জন করা। পবিত্রতা অর্জন করতে হয় ওযু, গোসল ইত্যাদির মাধ্যমে। মহান আল্লাহ ইবাদতের মধ্যে সালাতকে সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ বলে ঘোষণা করেছেন। দিনে রাতে পাঁচ ওয়াক্ত সালাত ছাড়াও সপ্তাহে জুমুআর সালাত, ঈদুল ফিতরের এবং ঈদুল আযহার সালাত আদায় করার জন্য আমাদেরকে নির্দেশ দিয়েছেন।
সঠিক উত্তরের পাশে টিক চিহ্ন দাও।
১. ওযুর ফরজ কয়টি?
ক. ৩টি খ. ৪টি
গ. ৫টি ঘ. ৬টি
২. সালাতের আরকান কয়টি?
ক. ৭টি খ. ৬টি
গ. ৫টি ঘ. ৪টি
৩. সালাতের আহকাম কয়টি?
ক. ৪টি খ. ৫টি
গ. ৬টি ঘ. ৭টি
৪. সালাত কয় ওয়াক্ত?
ক. ৬ ওয়াক্ত খ. ৭ ওয়াক্ত
গ. ৫ ওয়াক্ত ঘ. ৩ ওয়াক্ত
৫. সালাতে দরুদ কখন পড়তে হয়?
ক. দাঁড়ানো অবস্থায় খ. সিজদাহ্ অবস্থায়
গ. রুকুতে ঘ. শেষ বৈঠকে
খ. শূন্যস্থান পূরণ কর :
১. পবিত্রতা———–অঙ্গ।
২. তাহারাত অর্থ——–।
৩. সালাতের আগে———– করতে হয়।
৪. ওযু ছাড়া———–হয় না।
৫. জুমুআর———–রাকআত সালাত ফরজ।
উত্তর: ১. ইমানের ২. পবিত্রতা ৩. ওযু ৪. সালাত ৫. দুই
গ. রেখা টেনে অর্থ মেলাও :
১) আল্লাহ ছাড়া কারো চারটি
২) পবিত্রতা ইমানের সালাত
৩) ওযুর ফরজ আনন্দ
৪) সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত হলো অঙ্গ
৫) ঈদ অর্থ ইবাদত কর না
উত্তর :
১) আল্লাহ ছাড়া কারো চারটি
২) পবিত্রতা ইমানের সালাত
৩) ওযুর ফরজ আনন্দ
৪) সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ
ইবাদত হলো
৫) ঈদ অর্থ ইবাদত কর না
১. পাঁচ ওয়াক্ত সালাতের নাম লেখ।
উত্তর : পাঁচ ওয়াক্ত সালাতের নাম হলো- ১. ফজর, ২. যোহর, ৩. আসর, ৪. মাগরিব, ৫. এশা।
২. তাহারাত সম্পর্কে মহানবি (স.) কী বলেন?
উত্তর : তাহারাত অর্থ পবিত্রতা। তাহারাত সম্পর্কে মহানবি (স.) বলেন, “পবিত্রতা ইমানের অঙ্গ।”
৩. আস্সালাতু খাইরুম মিনান নাউম অর্থ কী?
উত্তর : আস্সালাতু খাইরুম মিনান নাউম অর্থ হলো- ঘুম থেকে সালাত উত্তম।
৪. মাগরিব নামাজের ওয়াক্ত কখন শুরু ও শেষ হয়?
উত্তর : সূর্য ডোবার পর মাগরিব নামাজের ওয়াক্ত শুরু হয়। পশ্চিম আকাশে আলোর লাল আভা মুছে যাওয়ার সাথে সাথে তা শেষ হয়।
৫. ঈদের দিনের সুন্নত কাজগুলো কী কী?
উত্তর : ঈদের দিনের সুন্নত কাজগুলো হলো——–
(১) সকালে গোসল করা, (২) খুশবু মাখা, (৩) পরিষ্কার কাপড় পরা, (৪) মিষ্টিজাতীয় কিছু খাওয়া, (৫) ঈদের সালাত মাঠে আদায় করা।
১. ইবাদত শব্দের অর্থ কী? ইবাদত কাকে বলে?
উত্তর : ইবাদত-এর শাব্দিক অর্থ গোলামি করা, মালিকের কথামতো চলা।
ব্যাপক অর্থে সালাত আদায় করা, কুরআন মজিদ তিলাওয়াত করা, রোগীর সেবা করা, কথা বলার সময় সত্য কথা বলা সব কিছুই ইবাদত। এছাড়া আরো অনেক ধরনের ইবাদত রয়েছে। যেমন- দান-খয়রাত করা, মা-বাবার সেবা করা, হজ করা, যাকাত দেওয়া ইত্যাদি।
মহান আল্লাহ তায়ালা ও তাঁর রাসুল (স.)-এর কথামতো কাজ করাকেই ইবাদত বলে।
২. ওযুর ফরজ কয়টি ও কী কী?
উত্তর : ওযুর ফরজ চারটি। যথা——–
১) মুখমণ্ডল ধোয়া,
২) কনুইসহ উভয় হাত ধোয়া,
৩) চার ভাগের এক ভাগ মাথা মাসাহ করা,
৪) গিরাসহ উভয় পা ধোয়া।
৩. গোসলের ফরজ কয়টি ও কী কী?
উত্তর : গোসলের ফরজ তিনটি। যথা——–
১) গড়গড়াসহ কুলি করা,
২) পানি দিয়ে ভালোভাবে নাক সাফ করা,
৩) পানি দিয়ে সারা শরীর ধোয়া। খেয়াল রাখতে হবে সারা শরীরের কোনো অংশ যেন শুকনা না থাকে। নিয়মিত গোসল করলে শরীর ভালো থাকে। গোসল করা আল্লাহর হুকুম। এটাও একটা ইবাদত।
৪. আযানের গুরুত্ব বর্ণনা কর।
উত্তর : ইসলামে আযানের গুরুত্ব অপরিসীম।
আযানের মাধ্যমে মুসলমানকে সালাতের জন্য ডাকা হয়। ইসলাম সময়মতো সালাত আদায় করা ও জামাআতের সাথে আদায় করার প্রতি গুরুত্ব দিয়েছে। আর আযানের মাধ্যমে নির্দিষ্ট সময়ে জামাআতে সালাত আদায় করার জন্য আহবান করা হয়।
৫. সালাতের আহকাম কয়টি ও কী কী লেখ।
উত্তর : সালাত শুরুর আগে সাতটি ফরজ কাজ করতে হয়। এগুলোকে সালাতের আহকাম বলে। সালাতের আহকাম সাতটি। যথা——–
১) শরীর পাক হওয়া,
২) কাপড় পাক হওয়া,
৩) সালাতের জায়গা পাক হওয়া,
৪) সতর ঢাকা,
৫) কিবলামুখী হওয়া,
৬) নিয়ত করা,
৭) সময়মতো সালাত আদায় করা।
আহকাম ঠিকমতো পালন না করলে সালাত আদায় হয় না।
৬. সালাতের আরকান কয়টি ও কী কী?
উত্তর : সালাতের ভেতরে সাতটি ফরজ কাজ আছে। এগুলোকে সালাতের আরকান বলে।
সালাতের ৭টি আরকান হলো——–
১) তাকবির-ই-তাহরিমা বা আল্লাহু আকবার বলে সালাত শুরু করা।
২) কিয়াম অর্থাৎ দাঁড়িয়ে সালাত আদায় করা। তবে কোনো কারণে দাঁড়াতে অক্ষম হলে বসে, এমনকি শুয়েও সালাত আদায় করা যায়।
৩) কিরাত অর্থাৎ কুরআন মজিদের কিছু অংশ তিলাওয়াত করা।
৪) রুকু করা।
৫) সিজদাহ করা।
৬) শেষ বৈঠকে বসা।
৭) সালাম এর মাধ্যমে সালাত শেষ করা।
৭. সালাতের সামাজিক গুণাবলি বর্ণনা কর।
উত্তর : সালাতের মাধ্যমে অনেক গুরুত্বপূর্ণ সামাজিক গুণাবলি অর্জন করা যায়। দৈনিক পাঁচ ওয়াক্ত সালাত আদায়ের জন্য আমাদেরকে মহল্লার, পাড়ার মসজিদে যেতে হয়। এতে একে অপরের সাথে দেখা হয়। কুশলাদি জানা যায়। কেউ অসুস্থ হলে তাঁর খোঁজ-খবর নেওয়া যায়। তাঁর সেবাযত্ন এবং সাহায্যের জন্য এগিয়ে যাওয়া যায়। সুখে-দুঃখে একে অন্যের প্রতি সাহায্য-সহযোগিতার সুযোগ হয়। এছাড়াও ধনী-দরিদ্রের মাঝে একটা সুন্দর সাম্যের পরিবেশ সৃষ্টি হয়। ধনি-দরিদ্রের মাঝে দূরত্ব কমে যায়। এক সাথে সালাত আদায় করার দ্বারা সমাজে বসবাসের আšত্মরিক পরিবেশ সৃষ্টি হয়। একে অন্যের থেকে ভালো বিষয় জানতে বুঝতে পারে। খারাপ থেকে বেঁচে থাকতে পারে। ফলে সমাজে শান্তি বিরাজ করে।
৮. ঈদের সালাত আদায়ের নিয়ম লেখ।
উত্তর : ঈদের সালাত আদায়ের নিয়ম নিচে লেখা হলো——–
প্রথমে কাতার করে ইমামের পেছনে দাঁড়াব। নিয়ত করব। আল্লাহু আকবার বলে কান পর্যšত্ম হাত উঠিয়ে তাহরিমা বাঁধব। সানা পাঠ করব। এরপর কান পর্যšত্ম হাত উঠিয়ে ইমামের সাথে তিন তাকবির দেব। প্রথম দুইবার হাত না বেঁধে ছেড়ে রাখব। তৃতীয় তাকবির দিয়ে সালাতে হাত বাঁধার মতো দুই হাত বাঁধব। এরপর ইমাম সাহেব অন্যান্য সালাতের মতো সূরা ফাতিহা ও যেকোনো সূরা পাঠ করবেন এবং যথারীতি রুকু সিজদাহ করে প্রথম রাকাআত শেষ করবেন। অতপর দ্বিতীয় রাকআত ইমাম সাহেব সূরা ফাতিহা ও যেকোনো সূরা পাঠ করবেন। এরপর তিন তাকবির দেবেন। আমরাও তিনবার আল্লাহু আকবার বলল। তিনবারই কান পর্যšত্ম হাত উঠিয়ে নামিয়ে রাখব। হাত বাঁধব না। পরে চতুর্থবার আল্লাহু আকবার বলে রুকু করব।
এরপর অন্যান্য সালাতের মতো সিজদাহ করব, তাশাহুদ, দরুদ, দোয়া মাসুরা পাঠ করে ইমামের সাথে সালাম ফেরাব। সালাত শেষে ইমাম সাহেব দুইটি খুতবা দেবেন। এই খুতবা শোনা ওয়াজিব।
৯. ঈদের সালাতের সামাজিক তাৎপর্য লেখ।
উত্তর : ঈদের সালাতের সামাজিক তাৎপর্য অত্যধিক। সারা বিশ্বের মুসলিমগণ বছরে দুটি ঈদ উৎসব পালন করেন। একটি হলো রোজার শেষে ঈদুল ফিতর। আরেকটি হলো কোরবানির ঈদ বা ঈদুল আজহা। ঈদের দিনে সারা এলাকার মুসলিস্নরা ঈদগাহে একত্রিত হন। সেদিন সবাই সবার সাথে কোলাকুলি করেন। কুশলাদি বিনিময় করেন। এতে ধনি-গরিবের কোনো ভেদাভেদ থাকে না। মুসলিস্নদের মধ্যে ভ্রাতৃত্বের বন্ধন দৃঢ় হয়।
উপযুক্ত শব্দ দিয়ে শূন্যস্থান পূরণ কর :
১) আমরা সালাতের প্রতি রাকআতে সূরা——–পড়ি।
২) ওযুর ফরজ——–টি।
৩) ওযুর সুন্নত——–টি।
৪) ওযুভঙ্গের কারণ——–টি।
৫) ওযু করা——–।
৬) গোসলের——– ৩টি।
৭) হযরত বিলাল (রা) হলেন ইসলামের——– মুয়াজ্জিন।
৮) ইকামত হলো——–শুরুর ঘোষণা।
৯) কাকুতি-মিনতি করাকে——–বলে।
১০) সালাতের আহকাম——–টি।
১১) সালাতের আরকান——–টি।
১২) ঈদ হলো——–দিন।
১৩) ফিতর অর্থ——–ভঙ্গ করা।
উত্তর : ১) ফাহিতা ২) ৪টি ৩) ১১টি ৪) ৬টি ৫) ফরজ ৬) ফরজ ৭) প্রথম ৮) জামাত ৯) মুনাজাত ১০) ৭টি ১১) ৭টি ১২) খুশির ১৩) রোযা।
সঠিক উত্তরের ডান পাশে ‘শু’ এবং ভুল উত্তরের ডান পাশে ‘অ’ লেখ :
১) পবিত্রতা ইমানের অঙ্গ।
২) তাহারাত অর্থ পবিত্রতা।
৩) ওযু ছাড়া সালাত আদায় হয় না।
৪) গিরাসহ উভয় পা ধোয়া ওযুর সুন্নত।
৫) তিনবার কুলি করা ওযুর সুন্নত।
৬) অজ্ঞান হলে ওযু নষ্ট হয় না।
৭) গোসল করলে গায়ের ঘাম দূর হয়।
৮) ইকামত হলো জামাআত শুরুর ঘোষণা।
৯) সালাত শেষে মোনাজাত কবুল হওয়ার উপযুক্ত সময়।
১০) সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত হলো কুরআন পড়া।
উত্তর : ১) ‘শু’ ২) ‘শু’ ৩) ‘শু’ ৪) ‘অ’ ৫) ‘শু’ ৬) ‘অ’ ৭) ‘শু’ ৮) ‘শু’ ৯) ‘শু’ ১০) ‘অ’
বাম পাশের বাক্যাংশের সাথে ডান পাশের বাক্যাংশ মিলিয়ে পূর্ণবাক্য তৈরি কর :
১. পবিত্রতা ইমানের | পড়া ভালো। |
২. ওযু ছাড়া সালাত আদায় আল্লাহপাকের হুকুম। | সালাত আদায় করতেন। |
৩. গোসল করা | অঙ্গ। |
৪. মহানবি (স.) জামাআতে সালাত উত্তম | হয় না। |
৫. ঘুম থেকে | |
৬. সালাতে দোয়া মাসুরা |
উত্তর :
১. পবিত্রতা ইমানের অঙ্গ।
২. ওযু ছাড়া সালাত আদায় হয় না।
৩. গোসল করা আল্লাহপাকের হুকুম।
৪. মহানবি (স.) জামাআতে সালাত আদায় করতেন।
৫. ঘুম থেকে সালাত উত্তম।
৬. সালাতে দোয়া মাসুরা পড়া ভালো।
সাধারণ
ইবাদত
১. আল্লাহর কথামতো চলা হলো——– ছ
ক সালাত খ ইবাদত
গ তাহারাত ঘ আযান
২. মহান আল্লাহ তায়ালা ইবাদত শব্দ দ্বারা কয়টি বিষয়কে বুঝিয়েছেন? জ
ক তিনটি খ চারটি
গ পাঁচটি ঘ ছয়টি
৩. আমরা সালাতের প্রতি রাকআতে কোন সূরা পড়ি? ঝ
ক সূরা ইখলাছ খ সূরা ফালাক
গ সূরা নাছ ঘ সূরা ফাতিহা
৪. আমরা কার ইবাদত করি? ঝ
ক নবি-রাসুলদের খ পীর আউলিয়াদের
গ ফেরেশতাদের ঘ মহান আল্লাহর
৫. আমাদের প্রিয় নবি (স.) এবং পূর্ববর্তী সকল নবির শিড়্গার সার কথা কি ছিল? চ
ক আল্লাহ ছাড়া আর কারো ইবাদত কর না
খ সর্বশেষ নবি ছাড়া কারো অনুসরণ কর না
গ সর্বশেষ কিতাব ছাড়া অন্য কিতাব পড়বে না
ঘ আখিরাত ছাড়া অন্য কিছু জেনো না
তাহারাত
৬. পবিত্রতা ইমানের অঙ্গ- এ উক্তিটি কার? ছ
ক মহান আল্লাহর খ মহানবি (স.)-এর
গ ফেরেশতার ঘ ইমাম গাজ্জালির
৭. পাক পবিত্র থাকাকেই- চ
ক তাহারাত বলে খ ইমান বলে
গ আকাইদ বলে ঘ তাইয়াম্মুম বলে
ওযু
৮. কুরআন মজিদে আল্লাহ তায়ালা সালাত আদায়ের আগে কী করার নির্দেশ দিয়েছেন? চ
ক ওযু খ গোসল
গ তাইয়াম্মুম ঘ ধ্যান
৯. ওযুর সুন্নত কয়টি? জ
ক ৯টি খ ১০টি
গ ১১টি ঘ ১২টি
১০. সালাতের আগে ওযু করা কী? চ
ক ফরজ খ ওয়াজিব
গ সুন্নত ঘ মু¯ত্মহাব
১১. কোনটি ওযুর ফরজ? জ
ক নিয়ত করা খ তিনবার কুলি করা
গ কুনইসহ উভয় হাত ধোয়া ঘ বিস্মিল্লাহ বলা
ওযু নষ্ট হওয়ার কারণ
১২. কয়টি কারণে ওযু নষ্ট হয়? ঝ
ক ৩টি খ ৪টি
গ ৫টি ঘ ৬টি
১৩. ওযু করা কী? চ
ক ফরজ খ সুন্নত
গ ওয়াজিব ঘ মু¯ত্মাহাব
১৪. কোনটি ওযু নষ্ট হওয়ার কারণ? চ
ক অজ্ঞান হওয়া খ খানা খাওয়া
গ পান করা ঘ মিথ্যা বলা
গোসল
১৫. গোসলের ফরজ কয়টি? চ
ক তিনটি খ চারটি
গ পাঁচটি ঘ ছয়টি
১৬. গোসল করা কার হুকুম? জ
ক মায়ের খ শিক্ষকের
গ আল্লাহর ঘ রাসুলের
১৭. কোনটি গোসলের ফরজ? চ
ক গড়াগড়াসহ কুলি করা
খ প্রত্যেক অঙ্গ তিন বার ধোয়া
গ গিড়া সহ উভয় পা ধোয়া
ঘ নিয়ত করা
আযান
১৮. সর্বপ্রথম মহানবি (স.) কাকে আযান দিতে বলেছিলেন? ঝ
ক হযরত আবু বকর (রা) কে
খ হযরত আবদুল্লাহ (রা) কে
গ হযরত উমর (রা) কে
ঘ হযরত বিলাল (রা) কে
১৯. ইসলামের প্রথম মুয়াজ্জিন কে? ছ
ক হযরত আবদুল্লাহ (রা) খ হযরত বিলাল (রা)
গ হযরত আলী (রা) ঘ হযরত উমর (রা)
২০. আযানের শেষে কী করতে হয়? ছ
ক পাক-পবিত্র হতে হয়
খ আযানের দোয়া পড়তে হয়
গ ওযু করতে হয়
ঘ গোসল করতে হয়
২১. প্রতিদিন মুয়াজ্জিন কতবার আযান দেন? জ
ক ৩ বার খ ৪ বার
গ ৫ বার ঘ ৬ বার
২২. আযানে আল্লাহু আকবার শব্দটি মোট কতবার বলতে হয়? ছ
ক ৪ বার খ ৬ বার
গ ৮ বার ঘ ২ বার
২৩. আল্লাহু আকবার অর্থ কী? চ
ক আল্লাহ সবচেয়ে বড় খ আল্লাহ মহান
গ আল্লাহ সর্বশক্তিমান ঘ আল্লাহ দয়ালু
২৪. হাইইয়া আলাস সালাহ অর্থ কী? চ
ক সালাত আদায়ের জন্য এসো
খ কল্যাণ ও মঙ্গলের জন্য এসো
গ সেবার জন্য এসো
ঘ শান্তির জন্য এসো
২৫. আসসালাতু খাইরুম মিনান নাউম অর্থ কী? চ
ক ঘুমের চেয়ে সালাত উত্তম
খ সালাতের চেয়ে ঘুম উত্তম
গ সালাতের চেয়ে আযান উত্তম
ঘ আযানের চেয়ে সালাত উত্তম।
২৬. আমাদের জাতীয় কবির নাম কী? ছ
ক রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর খ কাজী নজরুল ইসলাম
গ কবি কায়কোবাদ ঘ কবি ফররুখ আহমদ
ইকামত
২৭. ইকামতে ‘কাদকামাতিস সালাহ’ কয়বার বলতে হয়? ছ
ক ১ বার খ ২ বার
গ ৩ বার ঘ ৪ বার
২৮. ইকামত কী শুরুর ঘোষণা? ছ
ক সালাত খ জামাআত
গ খুতবা ঘ দোয়া
২৯. ক্বাদ কামাতিস সালাহ অর্থ কী? চ
ক সালাত শুরু হলো খ আযান শুরু হলো
গ সালাত শেষ হলো ঘ আযান শেষ হলো
তাশাহহুদ
৩০. তাশাহহুদ কী? চ
ক দোয়া খ দরুদ
গ কৃতজ্ঞতা ঘ অঙ্গীকার
৩১. সালাতে তাশাহহুদের পর কী পড়তে হয়? জ
ক দোয়া মাসুরা খ দোয়ায়ে কুনুত
গ দরুদ শরিফ ঘ কুনুতে নাজেলা
দোয়া মাসুরা
৩২. কুরআন-হাদিসে বর্ণিত দোয়াগুলোকে কী বলে? চ
ক দোয়ায়ে মাসুরা খ দোয়ায়ে কুনুত
গ দোয়ায়ে আযকার ঘ দোয়ায়ে মাসনুনা
৩৩. নিশ্চয়ই তুমি অত্যšত্ম ক্ষমাশীল ও দয়াময়। ক্ষমা ও দয়া কার গুণ? ছ
ক মহানবির খ মহান আল্লাহর
গ আব্বা-আম্মার ঘ দাদা-দাদির
সালাম
৩৪. সালাম অর্থ কী? জ
ক কল্যাণ খ মঙ্গল
গ শান্তি ঘ ক্ষমা
৩৫. সালাতে প্রথমে কোন দিকে সালাম ফেরাতে হয়? ছ
ক বাম দিকে খ ডান দিকে
গ সামনের দিকে ঘ পেছনের দিকে
৩৬. সালাতের সর্বশেষ কাজ কোনটি? ঝ
ক দোয়া পড়া খ তাশাহহুদ পড়া
খ দরুদ পড়া ঘ সালাম ফেরানো
মুনাজাত
৩৭. আল্লাহতায়ালার কাছে আবেদন-নিবেদন ও কাকুতি-মিনতি করাকে কী বলে? জ
ক দরুদ খ দোয়া মাছুরা
গ মুনাজাত ঘ ই¯স্তাগফার
৩৮. মুনাজাত কবুল হওয়ার উপযুক্ত সময় কখন? চ
ক সালাত শেষে খ আযান শেষে
গ তাশাহহুদের পরে ঘ ইকামতের পরে
সালাত
৩৯. সালাতের নিয়মগুলো পালন করা কী? চ
ক ফরজ খ ওয়াজিব
গ সুন্নত ঘ মু¯ত্মাহাব
সালাতের আহকাম
৪০. সালাত শুরুর আগের সাতটি ফরজ কাজ করতে হয়। এগুলোকে সালাতের কী বলা হয়? ছ
ক আরকান খ আহকাম
গ সুন্নত ঘ ওয়াজিব
৪১. নিয়ত করা কী? জ
ক সুন্নত খ ওয়াজিব
গ ফরজ ঘ মু¯ত্মাহাব
সালাতের ওয়াক্ত
৪২. সময়মতো সালাত আদায় করা মুমিনের জন্য কী? জ
ক ওয়াজিব খ সুন্নত
গ ফরজ ঘ মু¯ত্মাহাব
৪৩. “সঠিক সময়ে সালাত আদায় করা মুমিনের জন্য ফরজ”——– এটি কার বাণী? চ
ক আল্লাহর খ রাসুলের
গ ইমামের ঘ সাহাবির
৪৪. সূর্য উঠার পূর্বমুহূর্তে কোন সালাতের ওয়াক্ত শেষ হয়? ঝ
ক যোহর খ আসর
গ মাগরিব ঘ ফজর
সালাতের আরকান
৪৫. সালাতের ভেতরের সাতটি ফরজ কাজকে কী বলা হয়? ছ
ক আহকাম খ আরকান
গ তাকবির ঘ কিয়াম
সালাত আদায়ের নিয়ম
৪৬. রুকু হতে সোজা হয়ে দাঁড়িয়ে কী বলতে হয়? জ
ক আল্লাহুআকবার
খ আলহামদুলিস্নাহ
গ রব্বানা রাকাল হামদ
ঘ সামিয়াল্লাহুলিমান হামিদাহ
৪৭. সবচেয়ে বড় ইবাদত কোনটি? চ
ক সালাত খ যাকাত
গ হজ ঘ রোজা
৪৮. রুকুতে কয়বার রুকুর তাসবিহ পড়তে হবে? জ
ক ৫ বার খ ৪ বার
গ ৩ বার ঘ ২ বার
৪৯. আমরা কার মতো সালাত আদায় করব? চ
ক মহানবির মতো খ সাহাবির মতো
গ ইমামের মতো ঘ আব্বা-আম্মার মতো
৫০. সিজদাহর তাসবিহ কোনটি? ছ
ক সুবহানা রাব্বিয়াল আযীম
খ সুবহানা রাব্বিয়াল আলা
গ রাব্বানা লাকাল হামদ
ঘ সুবহান আল্লাহ
৫১. ফরজ সালাতের তৃতীয় ও চতুর্থ রাকআতে শুধু কী পাঠ করতে হয়? চ
ক সূরা ফাতিহা খ সূরা ইখলাস
গ সূরা কাফিরুন ঘ সূরা ফালাক
জুমুআর সালাত
৫২. কোন সালাত জামাত ছাড়া আদায় হয় না? ছ
ক যোহর সালাত খ জুম্মার সালাত
গ জানাজার সালাত ঘ তাহাজ্জুদ সালাত
৫৩. “জুমুআর দিন আযান হলে সালাতের জন্য দ্রম্নত যাও”- এটি কার বাণী? চ
ক আল্লাহর বাণী খ রাসুলের বাণী
গ ইমামের বাণী ঘ বাদশার বাণী
৫৪. জুমুআর সালাত কয় রাকআত ফরজ? চ
ক দুই রাকআত খ তিন রাকআত
গ চার রাকআত ঘ ছয় রাকআত
৫৫. জুমুআর দিন গোসল করা, ভালো পোশাক পরা, আতর মাখা কী? চ
ক সুন্নত খ মু¯ত্মাহাব
গ ওয়াজিব ঘ নিয়ম
৫৬. জুমুআর জন্য কয়টি আযান দেওয়া হয়? ছ
ক একটি খ দুইটি
গ তিনটি ঘ চারটি
৫৭. জুমুআর দিন কোন সালাতের পরিবর্তে জুমুআর সালাত আদায় করতে হয়? চ
ক যোহর খ আসর
গ ইশরাক ঘ চাশত
৫৮. খুতবা শোনা কী? ঝ
ক নফল খ সুন্নত
গ মু¯ত্মাহাব ঘ ওয়াজিব
৫৯. জুমুআর সালাত মোট কত রাকআত? ছ
ক আট রাকআত খ দশ রাকআত
গ বার রাকআত ঘ ছয় রাকআত
ঈদের সালাত [ পৃষ্ঠা নং——–৩৫ ]
৬০. বিশ্বের মুসলিমগণ কয়টি ঈদ উৎসব করেন? ছ
ক একটি খ দুইটি
গ তিনটি ঘ চারটি
৬১. ঈদ হলো ছ
ক খাওয়ার দিন খ খুশির দিন
গ ত্যাগের দিন ঘ দুঃখের দিন
৬২. ঈদের সালাত পড়া কী? জ
ক ফরজ খ সুন্নত
গ ওয়াজিব ঘ নফল
ঈদুল ফিতর
৬৩. কাদের উপর সাদাকায়ে ফিতর আদায় করা ওয়াজিব? জ
ক ব্যবসায়ীদের উপর খ হাজীদের উপর
গ ধনীদের উপর ঘ আলীমদের উপর
৬৪. কোনদিন সাদাকায়ে ফিতর আদার করা ওয়াজিব? ছ
ক হজ্জ্বের দিন খ ঈদুল ফিতরের দিন
গ জুম্মার দিন ঘ আরাফার দিন
৬৫. ঈদুল ফিতরের সালাত আদায় করা কী? ছ
ক ফরজ খ ওয়াজিব
গ সুন্নত ঘ নফল
৬৬. কোন সালাতে অতিরিক্ত ছয়টি তাকবির বলতে হয়? জ
ক জানাজার সালাতে খ বিতর সালাতে
গ ঈদের সালাতে ঘ সূর্যগ্রহণের সালাতে
৬৭. জিলহজ্জ্বের ৯ম তারিখ থেকে ১৩ তারিখ পর্যšত্ম ফরজ সালাত শেষে তাকবির বলা কি? ছ
ক ফরজ খ ওয়াজিব
গ সুন্নত ঘ মু¯ত্মাহাব
৬৮. রা¯ত্মায় জোড়ে জোড়ে তাকবির বলা সুন্নত কোন দিন? ছ
ক ঈদুল ফিতরের দিন খ ঈদুল আযহার দিন
গ আশুরার দিন ঘ শবে কদরের দিন
৬৯. ফিতর অর্থ কী? ছ
ক রোযা রাখা খ রোযা ভঙ্গ করা
গ রোযা বাদ দেওয়া ঘ রোযা চালিয়ে যাওয়া
৭০. শাওয়াল মাসের প্রথম দিন মুসলমানগণ কী উৎসব পালন করেন? ছ
ক ঈদুল আযহার উৎসব খ ঈদুল ফিতরের উৎসব
গ শবে মেরাজের উৎসব ঘ শবে বরাতের উৎসব
৭১. ঈদুল ফিতরের দিন ধনীদের উপর সাদকায়ে ফিতর আদায় করা কী? জ
ক হালাল খ সুন্নত
গ ওয়াজিব ঘ ফরজ
৭২. ঈদের দিনে রোযা রাখা কী? ঝ
ক ফরজ খ ওয়াজিব
গ হালাল ঘ হারাম
ঈদের দিনের সুন্নত
৭৩. ঈদের সালাত মাঠে আদায় করা কী? চ
ক সুন্নত খ নফল
গ ওয়াজিব ঘ ফরজ
৭৪. ঈদের সালাত কোথায় আদায় করা সুন্নত? জ
ক বাড়িতে খ মসজিদে
গ মাঠে ঘ মাদ্রাসায়
৭৫. কয় তাকবিরে ঈদের সালাত আদায় করা ওয়াজিব? ঝ
ক দুই তাকবিরে খ তিন তাকবিরে
গ চার তাকবিরে ঘ ছয় তাকবিরে
ঈদের সালাত আদায় করার নিয়ম
৭৬. ঈদের সালাত শেষে ইমাম সাহেব কয়টি খুতবা দেন? ছ
ক ১টি খ ২টি
গ ৩টি ঘ ৪টি
ঈদুল আযহা
৭৭. আল্লাহর নির্দেশে হযরত ইবরাহীম (আ.) কাকে কুবরানি করতে তৈরি হয়েছিলেন? চ
ক পুত্র ইসমাঈলকে খ পুত্র ইসহাককে
গ দুম্বাকে ঘ উটকে
৭৮. কার ত্যাগের স্মৃতিস্বরূপ মুসলমানের ওপর কুরবানি ওয়াজিব করা হয়েছে? চ
ক হযরত ইবরাহীম (আ.)-এর
খ হযরত মুহাম্মদ (স.)-এর
গ হযরত ইসমাঈল (আ.)-এর
ঘ হযরত আদম (আ.)-এর
৭৯. কোন মাসের দশম তারিখ ঈদুলআযহার দিন? চ
ক যিলহজ মাসের খ জিলকদ মাসের
গ রযব মাসের ঘ শাবান মাসের
৮০. কুরবানির গোশত কয় ভাগ করতে হয়? ছ
ক দুই ভাগ খ তিন ভাগ
গ চার ভাগ ঘ সাত ভাগ
যোগ্যতাভিত্তিক
শিখনফল : জুমুআর সালাতের সুন্নত সম্পর্কে জানতে পারব।
৮১. তুমি ও তোমার ভাই জুমুআর সালাত আদায়ের জন্য গোসল ও খুশবু ব্যবহার করলে কেন? ছ
ক ওয়াজিব বলে খ সুন্নত বলে
গ মু¯ত্মাহাব বলে ঘ ফরজ বলে
৮২. তুমি জুমুআর দুই রাকআত সালাত জামাতে আদায় করার পর বাকী সালাত আদায় না করেই ঘরে চলে এলে। তোমার উক্ত কাজটি গণ্য হবে- ছ
ক নেকি হিসেবে খ গুনাহ হিসেবে
গ আরাম হিসেবে ঘ অনৈতিক হিসেবে
শিখনফল : ঈদের সালাতে সুন্নত সম্পর্কে জানতে পারব।
৮৩. তোমাকে ঈদের সালাত আদায় করতে ঈদগাহে যেতে হবে কেন? চ
ক ঈদগাহে যাওয়া সুন্নত বলে
খ ঈদগাহে না গেলে জামাত আদায় হয় না বলে
গ ইমাম সাহেব মন্দ বলবে বলে
ঘ গ্রামবাসী একত্রিত হয় বলে
৮৪. ঈদের দিন সালাম তিনটি কাজ করল——– ১। পরিষ্কার কাপড় পরল, ২। মাঠে সালাত আদায় করল, ৩। খুতবা না শুনে বাড়ি ফিরল কোন কাজটি করা সালামের উচিত হয়নি? জ
ক প্রথমটি খ দ্বিতীয়টি
গ তৃতীয়টি ঘ সবগুলোই
শিখনফল: ফরজ সালাতের হুকুম সম্পর্কে জানতে পারব।
৮৫. তোমার দাদিমা খুব অসুস্থতার কারণে দাঁড়িয়ে বা বসে সালাত আদায় করতে অক্ষম। এখন সে কী করবে? ঝ
ক সালাত আদায় করা ছেড়ে দিবে
খ মনে মনে সালাত আদায় করে নিবে
গ অন্য কেউ তার সালাত আদায় করে দিবে
ঘ শুয়ে শুয়ে সালাত আদায় করবে
শিখনফল : কুরবানির মু¯ত্মাহাব সম্পর্কে জানতে পারব।
৮৬. তোমার বাবা কুরবানির গোশত তিন ভাগ করলেন কেন? জ
ক পূর্বেকার লোকেরা করেছে বলে
খ মানুষ খারাপ বলবে বলে
গ তিন ভাগ করা মু¯ত্মাহাব বলে
ঘ আত্মীয়-স্বজন রাগ করবেন বলে
৮৭. একটি ঈদে মুসলমানগণ পশু কুরবানি করেন। এই ঈদকে বলা যায়——– ছ
ক ঈদুল ফিতর খ ঈদুলআযহা
গ ঈদে মিলাদুন্নবী ঘ ঈদে মিলাদুন্নবি
শিখনফল : ওযুর গুরুত্ব সম্পর্কে জানতে পারব।
৮৮. তোমার বন্ধুর সালাত আদায় হয়নি কেন? ঝ
ক গোসল করেনি বলে খ তায়াম্মুম করেনি বলে
গ আযান দেয়নি বলে ঘ ওজু করেনি বলে
৮৯. তুমি সালাত আদায়ের জন্য ওযু করেছ। এমন সময়। তুমি বমি করলে। এখন সালাত আদায়ের জন্য তুমি কোনটি করবে? জ
ক মুখ ধুয়ে নেবে খ গোসল করবে
গ আবার ওযু করবে ঘ কিছুই করবে না
শিখনফল: গোসল করা আল্লাহর হুকুম সম্পর্কে জানতে পারব।
৯০. তুমি পবিত্রতা অর্জনের জন্য গোসল করবে কেন? চ
ক আল্লাহর হুকুম বলে খ রাসূল (স.) হুকুম বলে
গ শিক্ষককের হুকুম বলে ঘ পিতার হুকুম বলে
শিখনফল: আযানের বাক্যের অর্থ জানতে পারব।
৯১. মুয়াজ্জিনের হাইয়া আলাল ফালাহ বলার দ্বারা উদ্দেশ্য কি? চ
ক কল্যাণ ও মঙ্গলের জন্য আহবান
খ সালাতের জন্য আহবান
গ জিহাদের জন্য আহবান
ঘ জমিনে ছড়িয়ে পড়ার জন্য আহবান
শিখনফল: সালামের নিয়ম সম্পর্কে জানতে পারব।
৯২. তোমার প্রতিবেশীকে সালাম দিবে কেন? জ
ক তোমার প্রতিবেশী ধনী বলে
খ সে খারাপ বলবে বলে
গ মুসলমানকে দেখলে সালাম দিতে হয় বলে
ঘ সে তোমার চেয়ে বড় বলে।
৯৩. আল্লাহ তায়ালার ইবাদতের মাধ্যমে তাঁর সন্তুষ্টি আদায় করা যায়। নিচের কোনটি করলে আল্লাহ সন্তুষ্ট হবেন? ছ
ক মানুষের ক্ষতি করলে
খ প্রাণীদের প্রতি মমতা দেখালে
গ মিথ্যা কথা বললে
ঘ সালাত আদায়ে অবহেলা করলে
শিখনফল : তাশাহুদ সম্পর্কে জানতে পারব।
৯৪. সালাতের একটি অংশে প্রিয় নবি (স.) এবং আল্লাহর বান্দাদের জন্য আমরা দোয়া করি। এ অংশটির নাম——– ঝ
ক ইকামত খ সালাম
গ দোয়া মাসুরা ঘ তাশাহহুদ
১. তাহারাত বলতে কী বোঝায়?
উত্তর : তাহারাত অর্থ পবিত্রতা। পাক-পবিত্র থাকাকেই তাহারাত বলে।
২. মহানবি (স.) পবিত্রতাকে ইমানের কী বলেছেন?
উত্তর : মহানবি (স.) পবিত্রতাকে ইমানের অঙ্গ বলেছেন।
৩. সালাতের আগে ওযু করা কী?
উত্তর : সালাতের আগে ওযু করা ফরজ।
৪. ওযুর ফরজ কয়টি?
উত্তর : ওযুর ফরজ চারটি।
৫. ওযুর সুন্নত কয়টি?
উত্তর : ওযুর সুন্নত ১১টি।
৬. ওযু নষ্ট হওয়ার কারণ কয়টি?
উত্তর : ওযু নষ্ট হওয়ার কারণ ছয়টি।
৭. পানি দিয়ে সারা শরীর ধোয়াকে কী বলে?
উত্তর : পানি দিয়ে সারা শরীর ধোয়াকে গোসল বলে।
৮. গোসলের তিনটি ফরজ কী কী?
উত্তর : গোসলের তিনটি ফরজ হলো-
১) গড়গড়াসহ কুলি করা,
২) পানি দিয়ে ভালোভাবে নাক সাফ করা,
৩) পানি দিয়ে সারা শরীর ধোয়া।
৯. ওযুর ৫টি সুন্নত লেখ।
উত্তর : ওযুর ৫টি সুন্নত হলো-
১) নিয়ত করা,
২) বিসমিল্লাহ বলে ওযু আরম্ভ করা,
৩) দাঁত মাজা,
৪) কব্জি পর্যন্তদুই হাত তিনবার ধোয়া,
৫) তিনবার কুলি করা।
১০. মহানবি (স.) কাকে আযান দিতে বলেছিলেন?
উত্তর : মহানবি (স.) হযরত বিলাল (রা)-কে আযান দিতে বলেছিলেন।
১১. ইসলামের প্রথম মুয়াজ্জিন কে?
উত্তর : ইসলামের প্রথম মুয়াজ্জিন হলেন হযরত বিলাল (রা)।
১২. আযানে আল্লাহু আকবার শব্দটি কতবার বলতে হয়?
উত্তর : আযানে আল্লাহু আকবার শব্দটি ছয়বার বলতে হয়।
১৩. ইকামত বলতে কী বোঝায়?
উত্তর : ইকামত হলো জামাআত শুরুর ঘোষণা।
১৪. সালাতে তাশাহহুদ কখন পড়তে হয়?
উত্তর : সালাতে দুই রাকআতের পর এবং শেষ বৈঠকে তাশাহহুদ পড়তে হয়।
১৫. সালাতে দরুদ কখন পড়তে হয়?
উত্তর : সালাতে তাশাহহুদের পর দরুদ পড়তে হয়।
১৬. দোয়া মাসুরা বলতে আমরা কোন দোয়াগুলোকে বুঝি?
উত্তর : দোয়া মাসুরা বলতে আমরা কুরআন হাদিসে বর্ণিত দোয়াগুলোকে বুঝি।
১৭. আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ এর অর্থ কী?
উত্তর : আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ এর অর্থ- তোমাদের উপর শান্তি ও আল্লাহর রহমত বর্ষিত হোক।
১৮. সালাতের আহকাম কয়টি?
উত্তর : সালাতের আহকাম সাতটি।
১৯. “সঠিক সময়ে সালাত আদায় করা মুমিনের জন্য ফরজ”——– এটি কার বাণী?
উত্তর : সঠিক সময়ে সালাত আদায় করা মুমিনের জন্য ফরজ——– এটি মহান আল্লাহর বাণী।
২০. পাঁচ ওয়াক্ত সালাতের নাম লেখ।
উত্তর : পাঁচ ওয়াক্ত সালাতের নাম হলো——– ১. ফজর, ২. যোহর, ৩. আসর, ৪. মাগরিব, ৫. এশা।
২১. সালাতের আরকান কাকে বলে?
উত্তর : সালাতের ভেতরে সাতটি ফরজ কাজকে সালাতের আরকান বলে।
২২. প্রতিদিন কতবার মসজিদে জামাআত হয়?
উত্তর : প্রতিদিন পাঁচবার মসজিদে জামাআত হয়।
২৩. জুমুআর দিন কোন সালাতের পরিবর্তে জুমুআর সালাত আদায় করতে হয়?
উত্তর : জুমুআর দিন যোহর সালাতের পরিবর্তে জুমুআর সালাত আদায় করতে হয়।
২৪. জুমুআর সালাত মোট কত রাকআত?
উত্তর : জুমুআর সালাত মোট দশ রাকআত।
২৫. ঈদুলফিতর কোন মাসের প্রথম দিনে হয়?
উত্তর : শাওয়াল মাসের প্রথম দিনে ঈদুলফিতর হয়।
২৬. বিশ্বের মুসলিমগণ বছরে কয়টি ঈদ উৎসব পালন করেন?
উত্তর : বিশ্বের মুসলিমগণ বছরে দুটি ঈদ উৎসব পালন করেন।
২৭. কার উপর সাদকায়ে ফিতর আদায় করা ওয়াজিব?
উত্তর : ধনীদের ওপর সাদকায়ে ফিতর আদায় করা ওয়াজিব।
২৮. কার ত্যাগের স্মৃতিস্বরূপ মুসলমানের ওপর কুরবানি করা ওয়াজিব?
উত্তর : হযরত ইবরাহীম (আ.)-এর ত্যাগের স্মৃতিস্বরূপ মুসলমানদের উপর কুরবানি করা ওয়াজিব।
২৯. আমাদের প্রিয় নবি (স.) ও তাঁর পূর্ববর্তী সকল নবির শিক্ষার মূলকথা কী?
উত্তর : আমাদের প্রিয় নবি (স.) ও তাঁর পূর্ববর্তী সকল নবির শিক্ষার মূলকথা হলো——– “আল্লাহ ছাড়া আর কারো ইবাদত কর না।”
৩০. তাশাহহুদ দোয়াটি বাংলায় লেখ।
উত্তর : তাশাহহুদ দোয়াটি হলো-
আত্তাহিয়াতু লিল্লাহি ওয়াস সালাওয়াতু ওয়াততায়্যিবাতু। আসসালামু আলাইকা আইয়্যুহান নাবিয়্যু ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু। আসসালামু আলাইনা ওয়া আলা ইবাদিল্লাহিস সালিহীন। আশহাদু আললাইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়া আশহাদু আন্না মুহাম্মাদান আবদুহু ওয়া রসুলুহু।
১. আযানের শেষে যে দোয়াটি পড়তে হয় সেটি বাংলায় লেখ।
উত্তর : আল্লাহুম্মা রাব্বা হাযিহিদ দাওয়াতিত তাম্মাতি ওয়াসসালাতিল কাইমাতি আতি মুহাম্মাদানিল ওয়াসীলাতা ওয়ালফাযীলাতা ওয়াদ্দারাজাতার রাফিয়াতা ওয়াবআসহু মাকামাম মাহমুদানিল্লাযী ওয়া আদতাহু। ইন্নাকা লা তুখলিফুল মীয়াদ।
২. দোয়া মাসুরার অর্থ লেখ।
উত্তর : অর্থ- হে আল্লাহ! আমি আমার নিজের উপর অধিক পরিমাণে জুলুম করেছি। তুমি ছাড়া আমার অপরাধ ক্ষমা করার ক্ষমতা কারো নেই। অতএব আমি আমার অপরাসমূহের জন্য তোমার নিকটই ক্ষমা প্রার্থনা করছি। আমার ওপর রহমত বর্ষণ কর, আমার উপর অনুগ্রহ কর। নিশ্চয়ই তুমি অত্যšত্ম ক্ষমাশীল ও দয়াময়।
৩. ওযুর সুন্নত কয়টি ও কী কী বর্ণনা কর?
উত্তর : ওযুর সুন্নত ১১টি। যথা :
১) নিয়ত করা
২) বিসমিল্লাহ বলে ওযু আরম্ভ করা
৩) দাঁত মাজা
৪) কব্জি পর্যন্তদুই হাত তিনবার ধোয়া
৫) তিনবার কুলি করা
৬) পানি দিয়ে তিনবার নাক সাফ করা
৭) প্রত্যেক অঙ্গ তিনবার ধোয়া
৮) কান মাসাহ করা
৯) হাত-পা ধোয়ার সময় ডান হাত ও ডান পা আগে ধোয়া
১০) সম্পূর্ণ মাথা একবার মাসাহ করা
১১) ওযুর কাজগুলো ধারাবাহিকভাবে পর পর করা
৪. ওযু নষ্ট হওয়ার কারণ কয়টি ও কী কী?
উত্তর : ওযু নষ্ট হওয়ার কারণ ৬টি। যথা :
১) পেসাব বা পায়খানার রা¯ত্মা দিয়ে কিছু বের হলে।
২) মুখ ভরে বমি করলে।
৩) কোনো কিছু ঠেস দিয়ে বা শুয়ে ঘুমিয়ে পড়লে।
৪) অজ্ঞান হলে।
৫) রক্ত বা পুঁজ বের হয়ে শরীর থেকে গড়িয়ে পড়লে।
৬) সালাতের মধ্যে উচ্চস্বরে হেসে ফেললে।
৫. মুনাজাত কী? বাংলায় একটি মুনাজাত লেখ।
উত্তর : আল্লাহ তায়ালার কাছে আবেদন-নিবেদন করাকে মুনাজাত বলে।
বাংলায় একটি মুনাজাত হলো : হে আমাদের প্রতিপালক, আমাদের এ দুনিয়ায় কল্যাণ দাও আর আখিরাতেও কল্যাণ দাও এবং দোযখের শান্তিথেকে আমাদের রড়্গা কর। [সূরা বাকারা-২০১]
৬. জুমুআর সালাত বলতে কী বোঝ? অন্যান্য সালাতের সাথে এর পার্থক্য কী?
উত্তর : প্রতিদিন পাঁচবার সালাত পড়ার পাশাপাশি সপ্তাহে একদিন প্রতি শুক্রবার সব মুসলমান মসজিদে একত্রিত হয়ে যোহরের সালাতের পরিবর্তে দুই রাকআত সালাত ইমামের পেছনে এক্তেদা করে আদায় করাকে জুমুআর সালাত বলে। জুমুআর সালাত মোট দশ রাকআত আদায় করতে হয়।
অন্যান্য সালাতের চেয়ে জুমুআর সালাতের পার্থক্য হলো জুমুআর সালাত আদায় করার আগে ইমাম খুতবা পেশ করেন। আর জুমুআর সালাতের দিন দুইবার আযান দিতে হয়।
৭. ঈদুল ফিতর বলতে কী বোঝ? ব্যাখ্যা কর।
উত্তর : ঈদুল ফিতর আরবি শব্দ। ‘ঈদ’ মানে আনন্দ, আর ‘ফিতর’ মানে রোযা ভঙ্গ করা। সুতরাং, ঈদুল ফিতর অর্থ রোযা ভঙ্গ করার আনন্দ। অর্থাৎ দীর্ঘ এক মাস সিয়াম সাধনার পর শাওয়াল মাসের প্রথম দিন হলো ঈদুল ফিতরের দিন। দীর্ঘ এক মাস রোযা রাখার তাওফিক দানের জন্য মুসলিমগণ এদিন আল্লাহর প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করার জন্য ঈদগাহে একত্রিত হয়। পারস্পরিক দেখা সাড়্গাত ও কোলাকুলি বিনিময়ের মাধ্যমে যে আনন্দ প্রকাশ করা হয় তাকেই ঈদুল ফিতর বলে।
৮. ইবাদত শব্দ দ্বারা মহান আল্লাহ তায়ালা যা বুঝিয়েছেন তা পাঁচটি বাক্যে উলেস্নখ কর।
উত্তর : সাধারণ অর্থে ইবাদত বলতে আমরা গোলামি করা, মালিকের কথামতো চলাকে বুঝি। তবে ইবাদত শব্দটির মাধ্যমে মহান আল্লাহ তায়ালা যা বুঝিয়েছেন তা পাঁচটি বাক্যে নিচে উলেস্নখ করা হলো :
১) আমরা কেবল আল্লাহ তায়ালার গোলামি করব, অন্য কারও নয়।
২) আমরা কেবল আল্লাহ তায়ালার আদেশ মতো চলব, অন্য কারও নয়।
৩) কেবলমাত্র তাঁরই সামনে মাথা নত করব, অন্য কারও নয়।
৪) কেবলমাত্র তাঁকেই ভয় করব, অন্য কাউকে নয়।
৫) কেবলমাত্র তাঁর কাছে সাহায্য চাইব, অন্য কারও কাছে নয়।
৯. পাঁচটি বাক্যে তাহারাতের উপকারিতা লেখ।
উত্তর : তাহারাত অর্থ পবিত্রতা। নিচে তাহারাত বা পবিত্রতার উপকারিতা পাঁচটি বাক্যে লেখা হলো :
১) পবিত্র থাকলে দেহমন ভালো থাকে।
২) যারা পবিত্র থাকে তাদেরকে সবাই ভালোবাসে, আদর করে।
৩) পবিত্র থাকলে মহান আল্লাহ তায়ালা খুশি হন।
৪) পবিত্র থাকলে লেখাপড়ায় মন বসে।
৫) যারা পবিত্র থাকে, তাদেরকে আল্লাহ তায়ালা ভালোবাসেন।
১০. ঈদের সালাত ও জুমুআর সালাতের মধ্যে কিছু পার্থক্য রয়েছে। তার মধ্যে পাঁচটি পার্থক্য লেখ।
উত্তর : ঈদের সালাত ও জুমুআর সালাতের মধ্যে যেসব পার্থক্য রয়েছে তার মধ্যে পাঁচটি পার্থক্য নিচে উল্লেখ করা হলো :
১) ঈদের সালাত শুধুমাত্র দুটি ঈদে আদায় করতে হয়। অন্যদিকে জুমুআর সালাত আদায় করতে হয় প্রতি শুক্রবার।
২) জুমুআর সালাত যোহরের সালাতের পরিবর্তে আদায় করা হয়। কিন্তু ঈদের সালাতের ক্ষেত্রে এরকমটা হয় না।
৩) ঈদের সালাত আদায়ের পর খুতবা পড়া হয়। অন্যদিকে জুমুআর সালাতের খুতবা পড়া হয় সালাত আদায়ের আগে।
৪) ঈদের সালাত মসজিদে ছাড়াও মাঠে আদায় করা যায়। কিন্তু জুমুআর সালাত মসজিদে পড়া গেলেও মাঠে আদায় করা যায় না।
৫) ঈদের সালাত আদায় করা ওয়াজিব। আর জুমুআর সালাত আদায় করা ফরজ।
WordsMeaningsSynonyms antonymsouterবাইরেরoutmostinnerproletarianদরিদ্র/সর্বহারাWorking-classmorallaunchশুরু করাIntroductionwithdrawpreparingপ্রস্তুতিGet-readydoubtfaultlesslyনির্দোষভাবেabsolutelyfaultynauseaবমিবমিভাবvomitingheadachediscomfortঅসস্তিupsetcomfortmaintainedবজায় করাsustainuselessLaterকরেnextearlierdynamicগতিশীলAggressivestaticplanপরিকল্পনাproposaldisorderaimলক্ষGoalaimlessdirectionনিদ্ধেশনাInstructionnoticeprofessionপেশাJobjoblesssuitsআকারFormnothingaptitudeযোগ্যতাAttitudedislikevaryপরিবর্তীতVariousfixeducatedশিক্ষিতLearneduneducatedcitizenনাগরিকnativeforeignervirtueপূর্ণgoodnessevilA lotঅনেকhugelittlecourteousবিনয়ীpoliterudediscourtesyঅবিনয়ীrudenesscourteouswinজয় করাgainloseenemyশত্রুfoefriendensureনিশ্চিত করাconfirmcancelangerরাগtempercalmnessremoveঅপসারণcancelputcordialityসোহার্দrudenessdiscordialitydifferentভিন্নDissimilarsameseeksঅনুসন্ধানPursuefindeagerআগ্রহীinterestdisinterestedobservationপর্যবেক্ষণExaminationneglectmereএকমাত্রImmenseabnormalalertসতর্কWatchfulunawarelatentসুপ্তOpenrealizedinstructorsপ্রশিকক্ষকteacherstudentguideগাইডmentormisguidewayপথ/উপায়Pathpartfascinatingচমৎকারexcellentunattractiveinterestআগ্রহীeagerdisregardimpatientঅধৈয্যIntolerancepatientillogicalঅযোক্তিকunethicalLogicalindifferentউদাসীনUninteresteddifferentethicallyনৈথিকভাবেlawfullyUnethicalGood-lookingচমৎকারAttractiveUnattractiveDarkঅন্ধকারBlackbrightFlawlessস্থিরperfectflawedShinyউজ্জল্যbrightdarkSlenderসরুthinfatGracefulকরুনাময়elegantungracefulStylishlyআড়ম্বরপূর্ণভাবেattractivesimplyAppreciatesপ্রশংসা করেpriesCriticizeNoticeলক্ষ করেadvertisementoverlookAmbitionউচ্ছাকাঙকাAim/desirelazinessRequireপ্রয়োজনneedanswerProficiencyদক্ষতাskilledincompetenceWonderআশ্চয্যSurprisedisinterestTestedপরীক্ষীতverifiednewEquallyসমানভাবেsimilarlyUnequallyDisappointingহতাশাজনকInceptingappointingPresumablyসম্ভবতdoubtlesslyimprobableQualifyযোগ্যতাcertifyDisqualifywrongভুলmistakewriteIdealআদর্শModelbadMasterদক্ষTeacherStudentMakesতৈরীcreateBreak/destroyMethodপদ্ধতিSystemdifferenceConvincingবিশ্বাসীsatisfactoryUnconvincingPraisesপ্রশাংসা করেhurrahCriticizeMistakeভুলErrorsagacityAngryরাগevilcalmSimpleসাধারণgeneralComplexmoralনৈতিকethicalamoralAcceptedগৃহিতreceivedrejectedSincerityআন্তরিকতাGood-willinsincerityResponsibilityদায়িত্বdutiesdepartureComplexityজটিলতাcomplicationSimplicityEnvyহিংসাlastedpraiseVicesমন্দevilVirtueImpactsপ্রভাবeffectfailsAwarenessসতর্কতাalertnessunawarenessOut-comeবাহিরের দিকresultcauseimportanceগুর্ত্বপূর্ণsignificanceinsignificanceFriendবন্দুenemyfoeNeedপ্রয়োজনcommitment/necessaryavoidSympathyসহানুভুতিkindnessrudenessProveপ্রমানconfirmdisproveFalseমিথ্যাwrongtrueHarmক্ষতিকরlosshelpLaughহাসাburstcryPleasureআনন্দhappinesssadnessBringআনাcarryleaveideaধারণাconceptnothingAllowঅনুমতিpermitdenyFreedomস্বাধীনতাindependencebondageOpinionমতামতviewawarenessFairমেলাcleanunfairEqualসমানbalancedunequalDivisionবিভাগdistributionunionElectনির্বাচন করাvoterefuseSystemনিয়ম-নীতিprocesspartTreatmentচিকিৎশা করাcuringhurtFacilityসুবিধাadvantagepainNeverকখন নয়NotingAlwaysWeakerদুর্বলrottenstrongerDiscourageনিরুৎসাহিতdroopEncourageFrustratingহতাশাজনকBuffaloingsatisfyingInterestআগ্রহীeagernessdiscourageAbilityসক্ষমতাCapabilityinabilityDreamস্বপ্নfancyfactBestসবচেয়ে ভালfinestworstSuccessসফলতাachievementfailureachieveঅর্জন…
আপনি যদি ইন্টারনেটে চাকরির সন্ধান করছেন এবং আপনি এটি সম্পর্কে জানতে চান তবে আপনি সঠিক…
Model Question 1 Part-I : Marks 60 1. Read the passage and answer the questions…
পঞ্চম অধ্যায় দেবদেবী ও পূজা এ অধ্যায়ে আমরা পূজা, পুরোহিতের ধারণা ও যোগ্যতা, দেবী দুর্গা,…
চতুর্থ অধ্যার হিন্দুধর্মে সংস্কার আমাদের এই পার্থিব জীবনকে সুন্দর ও কল্যাণময় করে গড়ে তোলার লড়্গ্েয…
তৃতীয় অধ্যায় ধর্মীয় আচার-অনুষ্ঠান আমাদের জীবনকে সুন্দর ও কল্যাণময় করার জন্য যেসব আচার-আচরণ চর্চিত হয়…
This website uses cookies.