জীববিজ্ঞান ৯ম-১০ম শ্রেণি একাদশ অধ্যায় জীবের প্রজনন

একাদশ অধ্যায় জীবের প্রজনন পাঠ সম্পর্কিত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়াদি           প্রজনন : যে প্রক্রিয়ায় কোনো জীব তার বংশধর সৃষ্টি করে তাকে প্রজনন বলে। প্রজনন প্রধানত দুই প্রকার। যথা : অযৌন ও যৌন প্রজনন বা জনন।           অযৌন জনন : যে জনন প্রক্রিয়ায় জনন কোষ উৎপাদন ছাড়াই অণুবীজের সাহায্যে বা বিভাজনের মাধ্যমে অপত্য জীব সৃষ্টি হয় তাকে…

জীববিজ্ঞান ৯ম-১০ম শ্রেণী দশম অধ্যায় সমন্বয়

দশম অধ্যায় সমন্বয় পাঠ সম্পর্কিত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়াদি              ফাইটোহরমোন : উদ্ভিদের বৃদ্ধি ও বিকাশ, বিভিন্ন অঙ্গ সৃষ্টি ইত্যাদি উদ্ভিদদেহে উৎপাদিত জৈব রাসায়নিক পদার্থ দ্বারা নিয়ন্ত্রিত। এই জৈব রাসায়নিক পদার্থকে বলে ফাইটোহরমোন বা বৃদ্ধিকারক জৈব রাসায়নিক পদার্থ।              উদ্ভিদের প্রধান তিনটি হরমোন হলো : অক্সিন, জিবেরেলিন বা জিবেরিলিক এসিড ও সাইটোকাইনিন।      হরমোনের নাম উৎস কাজ…

জীববিজ্ঞান ৯ম-১০ম শ্রেণী নবম অধ্যায় দৃড়তা প্রদান ও চলন

নবম অধ্যায় দৃড়তা প্রদান ও চলন পাঠ সম্পর্কিত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়াদি              কঙ্কালতন্ত্র : বিশেষ ধরনের যোজক কলার দ্বারা নির্মিত অস্থি ও তরুণাস্থির সমন্বয়ে গঠিত যে তন্ত্র দেহের কাঠামো গঠন করে, দেহের ভার বহন করে, বিভিন্ন নরম অঙ্গ রক্ষা করে এবং পেশি সংযোজনের জন্য স্থান সৃষ্টি করে তাকে কঙ্কালতন্ত্র বলে।              কঙ্কালতন্ত্রের গঠন : অস্থি, তরুণাস্থি,…

জীববিজ্ঞান ৯ম-১০ম শ্রেণী ৮ম অধ্যায় মানব রেচন

৮ম অধ্যায় মানব রেচন পাঠ সম্পর্কিত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়াদি              রেচন : যে জৈবিক প্রক্রিয়ার মাধ্যমে দেহে বিপাক প্রক্রিয়ায় উৎপন্ন বর্জ্য পদার্থ নিষ্কাশিত হয়, তাকে রেচন বলে। এ প্রক্রিয়ায় শরীরের অতিরিক্ত পানি, লবণ, কার্বন ডাইঅক্সাইড ও জৈব পদার্থগুলো সাধারণত দেহ থেকে বের হয়।              রেচন পদার্থ : জীবের দেহকোষে উৎপন্ন বিপাকজাত দূষিত পদার্থগুলোকে রেচন পদার্থ বলে।…

জীববিজ্ঞান ৯ম-১০ম শ্রেণী ৭ম অধ্যায় গ্যাসীয় বিনিময়

৭ম অধ্যায় গ্যাসীয় বিনিময় পাঠ সম্পর্কিত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়াদি              উদ্ভিদে গ্যাস বিনিময় : উদ্ভিদে সালোকসংশ্লেষণ ও শ্বসন এ দুটি শারীরবৃত্তীয় প্রক্রিয়ার মাধ্যমে গ্যাস বিনিময় ঘটে। উদ্ভিদে প্রাণীর মতো শ্বাস নেওয়ার জন্য কোনো বিশেষ অঙ্গ নেই। তবে পাতার স্টোমাটা ও পরিণত কাণ্ডের বাকলে লেন্টিসেলের মাধ্যমে অক্সিজেন, কার্বন ডাইঅক্সাইড ও অন্যান্য গ্যাসের বিনিময় ঘটে। উদ্ভিদ সালোকসংশ্লেষণ প্রক্রিয়ায়…

জীববিজ্ঞান ৯ম-১০ম শ্রেণী ষষ্ঠ অধ্যায় জীবে পরিবাহন

ষষ্ঠ অধ্যায় জীবে পরিবাহন পাঠ সম্পর্কিত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়াদি              ইমবাইবিশন : কলয়েডধর্মীয় বিভিন্ন পদার্থ (উদ্ভিদের ক্ষেত্রে কোষপ্রাচীর) যে প্রক্রিয়ায় তরল পদার্থ শোষণ করে তাকে ইমবাইবিশন বলে।              ব্যাপন : পদার্থের অণু বা আয়ন তার নিজের গতিশক্তির কারণে বেশি ঘনত্বের স্থান থেকে কম ঘনত্বের স্থানে ছড়িয়ে পড়াকে ব্যাপন বলে। ইংরেজিতে ব্যাপনকে ডিফিউশন (উরভভঁংরড়হ) বলে।              ব্যাপনের…

জীববিজ্ঞান ৯ম-১০ম শ্রেণী পঞ্চম অধ্যায় খাদ্য, পুষ্টি এবং পরিপাক।

পঞ্চম অধ্যায়খাদ্য, পুষ্টি এবং পরিপাক উদ্ভিদের খনিজ পুষ্টি : জীবনধারণের জন্য উদ্ভিদ পরিবেশ থেকে বেশকিছু খনিজ লবণ আহরণ করে দেহের ক্ষয়পূরণ ও বৃদ্ধি সাধন করে। একেই বলা হয় উদ্ভিদের খনিজ পুষ্টি। খনিজ লবণগুলোই হচ্ছে খনিজ পুষ্টি উপাদান। উদ্ভিদে প্রায় ৬০টি অজৈব উপাদান শনাক্ত করা হয়েছে। অবশ্য এ ৬০টি উপাদানের মধ্যে মাত্র ১৬টি উপাদান উদ্ভিদের স্বাভাবিক…

জীববিজ্ঞান ৯ম-১০ম শ্রেণী ৩য় অধ্যায় – কোষ বিভাজন

তৃতীয় অধ্যায়কোষ বিভাজন পাঠ সম্পর্কিত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়াদি কোষ : জীবদেহের গঠন ও কাজের একককে কোষ বলে। প্রতিটি জীবদেহ কোষ দিয়ে গঠিত। একটিমাত্র কোষ দিয়ে প্রতিটি জীবের জীবন শুরু হয়। কোষ বিভাজন : যে পদ্ধতিতে মাতৃকোষ থেকে দুই বা দুইয়ের বেশি অপত্যকোষের সৃষ্টি হয় তাকে কোষ বিভাজন বলে। অপত্যকোষ : যে কোষগুলোর গুণাগুণ মাতৃকোষের মতো হয়…

জীববিজ্ঞান ৯ম-১০ম শ্রেণী ২য় অধ্যায় – জীবকোষ ও টিস্যু

দ্বিতীয় অধ্যায়জীবকোষ ও টিস্যু পাঠ সম্পর্কিত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়াদি  কোষ : বৈষম্য ভেদ্য পর্দা দ্বারা আবৃত এবং জীবজ ক্রিয়াকলাপের একক যা অন্য সজীব মাধ্যম ব্যতিরেকেই নিজের প্রতিরূপ তৈরি করতে সক্ষম তাকে কোষ বলে। নিউক্লিয়াসের সংগঠনের ভিত্তিতে কোষ দুই ধরনের যথা : আদি কোষ ও প্রকৃত কোষ।  আদি কোষ : এ ধরনের কোষে সংগঠিত কোনো…

জীববিজ্ঞান ৯ম-১০ম শ্রেণী ১ম অধ্যায় – জীবন পাঠ।

প্রথম অধ্যায়জীবন পাঠ পাঠ সম্পর্কিত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়াদি  জীববিজ্ঞান : জীববিজ্ঞানের ইংরেজি পরিভাষা ইরড়ষড়মু। ইরড়ষড়মু শব্দটি দুটি ল্যাটিন শব্দ নরড়ং অর্থ জীবন এবং ষড়মড়ং অর্থ জ্ঞান এর সমন্বয়ে গঠিত। বিজ্ঞানের যে শাখায় জীবের গঠন, জৈবনিক ক্রিয়া এবং জীবনধারণ সম্পর্কে সম্যক বৈজ্ঞানিক জ্ঞান পাওয়া যায় তাকেই জীববিজ্ঞান বলা হয়। গ্রিক দার্শনিক অ্যারিস্টটলকে (খ্রিষ্টপূর্ব ৩৮৪-৩২২) জীববিজ্ঞানের জনক…

End of content

End of content