পঞ্চম শ্রেণী বাংলা চতূর্দশ অধ্যায় ঘাসফুল
ঘাসফুল
জ্যোতিরিন্দ্র মৈত্র
পাঠ্যবই থেকে বহুনির্বাচনি প্রশ্ন
য় সঠিক উত্তরটি খাতায় লেখ।
১) ঘাসফুলেরা দেখতে কেমন হয়?
ক বড় বড় হয় খ ছোট ছোট হয়
গ শুধুই সাদা রঙের হয় ঘ শুধুই লাল রঙের হয়
২) ঘাসফুলেরা কী করতে মানা করেছে?
ক ফুল ছিঁড়তে খ ফুলের ঘ্রাণ নিতে
গ ফুল দেখতে ঘ ফুল দেখে খুশি হতে
৩) ঘাসফুলেরা হাওয়াতে কী করে?
ক উড়াল দেয় খ পাপড়ি উড়িয়ে দেয়
গ মাথা দোলায় ঘ হেসে ওঠে
৪) গাছেরও প্রাণ আছে তাইÑ
ক গাছের পাতা ছেঁড়া উচিত
খ গাছের ফুল ছেঁড়া উচিত
গ গাছের পাতা বা ফুল ছেঁড়া উচিত নয়
ঘ গাছ লাগানো উচিত নয়
৫) ঘাসফুলদের দেখে আমরা কী শিখতে পারি?
ক জীবনকে আনন্দের সাথে উপভোগ করা
খ আনন্দ করা থেকে বিরত থাকা
গ সূর্য ওঠার আগে ঘুম থেকে ওঠা
ঘ নীল আকাশের বাঁশি শোনা
৬) ঘাসফুলেরা কেমন বাতাসে দোলে?
ক ঝোড়ো বাতাসে খ দখিনা বাতাসে
গ পুবালি বাতাসে ঘ শান্ত বাতাসে
৭) কবিতাংশে কী প্রকাশিত হয়েছে?
(ক) ঘাসফুলদের কষ্টের কথা
(খ) ঘাসফুলদের আনন্দময় জীবনের কথা
(গ) ফুল না ছেঁড়ার কথা
(ঘ) ফুলের সুঘ্রাণের কথা
৮) ‘কিরণ’ শব্দের অর্থ কী?
(ক) সূর্য (খ) রূপকথা
(গ) আলো (ঘ) তারা
৯) ‘ধরা’ শব্দের অর্থ কি?
(ক) ফড়িং (খ) মেঘ
(গ) পৃথিবী (ঘ) শিশির
১০) ঘাসফুল দেখে কী হতে বলা হয়েছে?
(ক) আনন্দিত (খ) বিষণœ
(গ) কৌতূহলী (ঘ) অনাগ্রহী
১১) ঘাসফুল ও সূর্যের মধ্যে মিল কোথায়?
(ক) দুজন একসাথে মাথা দোলায়
(খ) দুজন একসাথে হেসে ওঠে
(গ) দুজনই আলো ছড়ায়
(ঘ) দুজনই ঘাসের বুকে ফোটে
পাঠ্যবই থেকে বহুনির্বাচনি প্রশ্নের উত্তর
১) খ ছোট ছোট হয়
২) ক ফুল ছিঁড়তে
৩) গ মাথা দোলায়
৪) গ গাছের পাতা বা ফুল ছেঁড়া উচিত নয়
৫) ক জীবনকে আনন্দের সাথে উপভোগ করা
৬) ঘ শান্ত বাতাসে
৭) (খ) ঘাসফুলদের আনন্দময় জীবনের কথা;
৮) (গ) আলো;
৯) (গ) পৃথিবী;
১০) (ক) আনন্দিত;
১১) (খ) দুজন একসাথে হেসে ওঠে।
পাঠ্যবই থেকে প্রশ্নের উত্তর লিখন
য় নিচের প্রশ্নগুলোর উত্তর লেখ।
১) ঘাসফুলগুলো কোন কোন রঙের হয়?
উত্তর : ঘাসফুলগুলো লাল, নীল ও সাদা রঙের হয়।
২) ঘাসফুলেরা হাওয়াতে মাথা দোলায় কেন?
উত্তর : ঘাসফুলেরা আনন্দে বেঁচে থাকতে ভালোবাসে। হাওয়াতে মাথা দুলিয়ে তারা তাদের মনের আনন্দকে প্রকাশ করে।
৩) ঘাসফুলেরা কীভাবে হেসে ওঠে?
উত্তর : সকালে সূর্যের আলোয় চারদিকে আলোকিত হয়। নানা রঙের ঘাসফুলগুলোও তখন ঝকমক করে ওঠে। দেখে মনে হয়, সূর্যের কিরণ লেগেছে বলে তারা যেন হাসছে।
৪) ঘাসফুলদের প্রতি আমরা কেমন আচরণ করব? কেন?
উত্তর : ঘাসফুলদেরও প্রাণ রয়েছে। তাই আমরা তাদের ছিঁড়ে কষ্ট দেব না। ঘাসফুলের আনন্দময় জীবন দেখে আমরা জীবনকে উপভোগ করতে শিখব।
৫) হাওয়াতে কারা মাথা দোলাচ্ছে?
উত্তর : ঘাসফুলেরা হাওয়াতে মাথা দোলাচ্ছে।
৬) ঘাসফুল আমাদের কাছে কী মিনতি করছে? কেন করছে?
উত্তর : ঘাসফুলদের আমরা যেন ছিঁড়ে বা পায়ে দলে কষ্ট না দিই আমাদের কাছে ঘাসফুল এই মিনতি করেছে।
গাছে ফুল ফুটলে তা গাছেই সুন্দর মানায়। তাই গাছ থেকে ফুল ছেঁড়া উচিত নয়। গাছে ফোটা ফুলের সৌন্দর্য দেখে আমরা যেন আনন্দ পাই আর ফুল বা ফুলগাছকে যেন কষ্ট না দিই সেই মিনতি করেছে ঘাসফুল।
৭) ঘাসফুল কার সাথে নিজেকে তুলনা করেছে? কীভাবে তুলনা করেছে?
উত্তর : ঘাসফুল নিজেকে ধরার বুকের স্নেহ-কণার লাল নীল সাদা হাসি হিসেবে তুলনা করেছে।
পৃথিবীর বুকে ঘাসেরা যেন স্নেহের ছোট ছোট বিন্দু হিসেবে বেড়ে ওঠে। সে ঘাসে যে রং-বেরঙের ফুল ফোটে, তাদের দেখে যেন মনে হয় ঘাসের মুখে লেগে থাকা লাল নীল সাদা হাসির ঝলকানি।
৮) ফুল মানুষকে কীভাবে আনন্দ দেয়?
উত্তর : ফুল প্রকৃতির এক বিস্ময়। এর সৌন্দর্য তুলনাহীন। ফুলের সুগন্ধে আমাদের মন ভরে যায়। ফুল তার সৌন্দর্য ও সুবাস দিয়ে মানুষকে আনন্দ দেয়।
৯) ঘাসফুলেরা কী শোনে?
উত্তর : ঘাসফুলেরা রূপকথা আর নীল আকাশের বাঁশি শোনে।
১০) ঘাসফুলেরা হাওয়াতে কী করে? আকাশে তারা ফুটলে ঘাসফুলেরা কী করে?
উত্তর : ঘাসফুলেরা হাওয়াতে মাথা দোলায়।
আকাশে তারা ফুটলে ঘাসফুলেরা রূপকথা ও নীল আকাশের বাঁশি শুনতে শুনতে শান্ত বাতাসে দোলে।
১১) লাল নীল সাদা হাসি বলতে কাদের বোঝানো হয়েছে? সূর্যের আলো ফুটে উঠলে ঘাসফুলেরা কী করে?
উত্তর : লাল নীল সাদা হাসি বলতে ঘাসফুলদের বোঝানো হয়েছে।
সূর্যের আলো ফুটলে ঘাসফুলেরা সেই আলোতে যেন হেসে ওঠে আর মনের আনন্দে মাথা নাড়িয়ে দুলতে থাকে।
পাঠ্যবই থেকে মূলভাব লিখন
য় কবিতাংশটির মূলভাব লেখ।
উত্তর : ঘাসফুলেরা ঘাসের বুকে নানা রঙের হাসির আভার মতো ছড়িয়ে থাকে। সূর্যের আলোতে তারা যেন ঝকমকিয়ে হেসে ওঠে। আর আনন্দে মাথা দোলায়। আকাশে তারা ফুটলে ঘাসফুলেরা রূপকথা ও নীল আকাশের বাঁশি শুনতে শুনতে শান্ত বাতাসে দোলে। এককথায় ঘাসফুলেরা খুব আনন্দে জীবনটাকে উপভোগ করে।
পাঠ্যবই বহির্ভূত যোগ্যতাভিত্তিক প্রশ্ন
নিচের অনুচ্ছেদটি পড়ে প্রশ্নগুলোর উত্তর লেখ।
গাছপালা আমাদের পরম বন্ধু। আমাদের প্রাত্যহিক প্রয়োজন মেটাতে গাছের অবদান অনস্বীকার্য। গাছ থেকেই আমরা পাই খাদ্য, বস্ত্র তৈরির উপাদান, বাসগৃহ ও আসবাবপত্র নির্মাণের কাঠ। গাছ আমাদের বেঁচে থাকার জন্য অপরিহার্য অক্সিজেনের জোগান দেয়। আমরা নিঃশ্বাসের সাথে যে বিষাক্ত কার্বন ডাই-অক্সাইড ত্যাগ করি তা গাছ গ্রহণ করে পরিবেশ দূষণ রোধ করে। বৃক্ষ ঝড় ও বন্যা প্রতিরোধেও ভূমিকা রাখে। একটি দেশের প্রাকৃতিক ভারসাম্য রক্ষায় দেশের মোট আয়তনের শতকরা ২৫ ভাগ বনভূমি প্রয়োজন হলেও আমাদের আছে মাত্র ১৭ ভাগ। যা আছে তাও মানুষের লোভের কারণে দ্রুত নিঃশেষ হয়ে যাচ্ছে। অবাধে গাছ কেটে পর্যাপ্ত পরিমাণে গাছ না লাগালে আমাদের প্রাকৃতিক পরিবেশ হুমকির সম্মুখীন হবে। তাই বেশি বেশি গাছ লাগাতে হবে।
য় সঠিক উত্তরটি উত্তরপত্রে লেখ।
১) অনুচ্ছেদে বলা হয়েছেÑ
(ক) নানা ধরনের গাছপালা সম্বন্ধে
(খ) গাছপালার প্রয়োজনীয়তা সম্বন্ধে
(গ) প্রাকৃতিক দুর্যোগ সম্পর্কে
(ঘ) পরিবেশ দূষণ সম্বন্ধে
২) কোনটি ছাড়া আমরা বেঁচে থাকতে পারব না?
(ক) কার্বন ডাই-অক্সাইড (খ) কাঠ
(গ) অক্সিজেন (ঘ) বস্ত্র
৩) বৃক্ষ শব্দে ‘ক্ষ’ যুক্ত বর্ণটিতে নিচের কোন বর্ণগুলো রয়েছে?
(ক) খ + অ (খ) ক + ষ
(গ) ক + অ (ঘ) খ + ষ
৪) একটি দেশের মোট আয়তনের কত ভাগ বনভূমি থাকা উচিত?
(ক) শতকরা ২০ ভাগ (খ) শতকরা ২৫ ভাগ
(গ) শতকরা ৩০ ভাগ (ঘ) শতকরা ৩৫ ভাগ
৫) পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় আমাদের কী করা উচিত?
(ক) নদী ভরাট করা
(খ) বেশি করে গাছ কাটা
(গ) বেশি করে গাছ লাগানো
(ঘ) বনভূমি উজাড় করা
উত্তর : ১) (খ) গাছপালার প্রয়োজনীয়তা সম্বন্ধে; ২) (গ) অক্সিজেন; ৩) (খ) ক+ষ; ৪) (খ) শতকরা ২৫ ভাগ; ৫) (গ) বেশি করে গাছ লাগানো।
য় নিচে কয়েকটি শব্দ ও শব্দার্থ দেওয়া হলো। উপযুক্ত শব্দ দিয়ে নিচের বাক্যগুলোর শূন্যস্থান পূরণ কর।
শব্দ অর্থ
নির্মাণ তৈরি করা।
হুমকি ভীতি প্রদর্শন।
অনস্বীকার্য অস্বীকার করা যায় না এমন।
প্রাত্যহিক দৈনিক, প্রতিদিনের।
অপরিহার্য আবশ্যক, যার কোনো বিকল্প নেই।
পর্যাপ্ত যথেষ্ট।
ক) আমাদের স্বাধীনতা অর্জনের ক্ষেত্রে মুক্তিযোদ্ধাদের অবদান ।
খ) সবার জন্য খাবার রাখা আছে।
গ) চৌধুরী সাহেব একটি ভবন করাচ্ছেন।
ঘ) মামাই আমাদের বাজার করে দেন।
ঙ) শরীর সুস্থ রাখতে পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করা ।
উত্তর : ক) অনস্বীকার্য; খ) পর্যাপ্ত; গ) নির্মাণ; ঘ) প্রাত্যহিক; ঙ) অপরিহার্য।
য় নিচের প্রশ্নগুলোর উত্তর লেখ।
ক) গাছের চারটি উপকারিতা লেখ।
উত্তর : গাছের চারটি উপকারিতা হলো-
১) গাছ থেকে আমরা খাদ্য পাই।
২) গাছ থেকে আমরা বস্ত্র তৈরির উপাদান পাই।
৩) গাছ থেকে আমরা বেঁচে থাকার জন্য অক্সিজেন পাই।
৪) গাছ বিষাক্ত কার্বন ডাই-অক্সাইড গ্রহণ করে পরিবেশ দূষণ রোধ করে।
খ) আমাদের বেশি করে গাছ লাগাতে হবে কেন? পাঁচটি বাক্যে লেখ।
উত্তর : পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় গাছের ভূমিকা অপরিসীম। একটি দেশের প্রাকৃতিক ভারসাম্য রক্ষায় মোট আয়তনের শতকরা ২৫ ভাগ বনভূমি থাকা জরুরি। অথচ আমাদের আছে মাত্র ১৭ ভাগ। সেইটুকুও মানুষের লোভের ফলে দ্রুত বিনষ্ট হয়ে যাচ্ছে। যে কারণে আমাদের প্রাকৃতিক পরিবেশ আজ হুমকির সম্মুখীন। পরিবেশ রক্ষায় তাই বেশি করে গাছ লাগাতে হবে।
গ) নিজের বাড়িতে গাছপালার যতœ নিতে তুমি কী কী করবে? পাঁচটি বাক্যে লেখ।
উত্তর : নিজের বাড়িতে গাছপালার যতœ নিতে আমি যা যা করবÑ
১) গাছগুলোর নিয়মিত পরিচর্যা করব।
২) সময়মতো গাছের গোড়ায় সার ও পানি দেব।
৩) নতুন লাগানো কোনো গাছ যেন সূর্যের তাপে ক্ষতিগ্রস্ত না হয়, সেদিকে খেয়াল রাখব।
৪) কোনো চারাগাছ দুর্বল হলে তাতে খুঁটি বেঁধে দেব।
৫) গরু-ছাগল যেন চারাগাছের ক্ষতি না করতে পারে, সেদিকে খেয়াল রাখব।
ঘ) ‘গাছ আমাদের পরম বন্ধু।’Ñ কথাটি চারটি বাক্যে বুঝিয়ে লেখ।
উত্তর : গাছ থেকে আমরা খাদ্য, বস্ত্র, কাঠ, অক্সিজেনসহ জীবনধারণের নানা উপাদান পাই। গাছপালা আমাদের প্রাকৃতিক পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় অপরিহার্য। গাছপালা ছাড়া পৃথিবীতে আমাদের বেঁচে থাকাই অসম্ভব হতো। তাই গাছকে আমাদের পরম বন্ধু বলা হয়েছে।
যুক্তবর্ণ বিভাজন ও বাক্যে প্রয়োগ
য় নিচের যুক্তবর্ণগুলো কোন কোন বর্ণ নিয়ে তৈরি ভেঙে দেখাও এবং প্রতিটি যুক্তবর্ণ দিয়ে একটি করে শব্দ গঠন করে বাক্যে প্রয়োগ দেখাও।
কৃ, দ্র, প্ত, স্ব, ম্ম।
উত্তর :
কৃ = ক + ঋ -কার ( ৃ ) কৃপণ
লোকটি বেজায় কৃপণ।
দ্র = দ + র-ফলা ( ্র ) ভদ্র
ছেলেটি খুব ভদ্র।
প্ত = প + ত গুপ্তধন
সমুদ্রের নিচে গুপ্তধন আছে।
স্ব = স + ব-ফলা ( ¦ ) স্বাধীন
বাংলাদেশ স্বাধীন দেশ।
ম্ম = ম + ম সম্মান
গুরুজনদের সম্মান করব।
এককথায় প্রকাশ/ক্রিয়াপদের চলিতরূপ লিখন
য় ক্রিয়াপদের চলিত রূপ লেখ।
দোলাইয়া, ছিঁড়িও, হাসিয়া, ফুটিয়া, করিতেছে।
উত্তর :
ক্রিয়াপদ চলিত রূপ
দোলাইয়া দুলিয়ে
ছিঁড়িও ছিঁড়ো
হাসিয়া হেসে
ফুটিয়া ফুটে
করিতেছে করছে
বিপরীত/সমার্থক শব্দ লিখন
য় নিচের শব্দগুলোর সমার্থক শব্দ লেখ।
ধরা, মন, হাওয়া, সূর্য, ফুল।
উত্তর :
মূল শব্দ সমার্থক শব্দ
ধরা Ñ পৃথিবী, জগৎ।
মন Ñ হৃদয়, অন্তর।
হাওয়া Ñ বাতাস, সমীরণ।
সূর্য Ñ প্রভাকর, ভানু।
ফুল Ñ পুষ্প, কুসুম।
য় নিচের শব্দগুলোর বিপরীত শব্দ লেখ।
ছোট, নরম, হাসি, শান্ত, কষ্ট।
উত্তর : শব্দ বিপরীত শব্দ
ছোট Ñ বড়
নরম Ñ শক্ত
হাসি Ñ কান্না
শান্ত Ñ অশান্ত
কষ্ট Ñ আনন্দ
কবিতার চরণ সাজিয়ে লিখন এবং কবিতা, কবির নাম ও প্রশ্নোত্তর লিখন
য় নিচের প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও :
তুলো না মোদের দোলো না পায়ে
সূর্যের সাথে হাসির কিরণে
হাওয়াতে দোলাই মাথা,
শুধু দেখো আর খুশি হও মনে
আমরা ঘাসের ছোট ছোট ফুল
ছিঁড়ো না নরম পাতা।
ক) কবিতার লাইনগুলো পর পর সাজিয়ে লেখ।
খ) কবিতাংশটি কোন কবিতার অংশ?
গ) কবিতাটির কবির নাম কী?
ঘ) ঘাসফুল আমাদের কী দেখে খুশি হতে বলেছে?
উত্তর :
ক) কবিতার লাইনগুলো নিচে পর পর সাজিয়ে লেখা হলো-
আমরা ঘাসের ছোট ছোট ফুল
হাওয়াতে দোলাই মাথা,
তুলো না মোদের দোলো না পায়ে
ছিঁড়ো না নরম পাতা।
শুধু দেখো আর খুশি হও মনে
সূর্যের সাথে হাসির কিরণে
খ) কবিতাংশটি ‘ঘাসফুল’ কবিতার অংশ।
গ) কবিতাটির কবির নাম জ্যোতিরিন্দ্র মৈত্র।
ঘ) বাহারি ঘাসফুলেরা খুব আনন্দে তাদের জীবনকে উপভোগ করে। তাদের মধ্যকার সৌন্দর্য ও আনন্দ দেখে তারা আমাদের মনে মনে খুশি হতে বলেছে।