পঞ্চম শ্রেণী বাংলা ষোলো অধ্যায় প্রার্থনা
প্রার্থনা
গোলাম মোস্তফা
পাঠ্যবই থেকে বহুনির্বাচনি প্রশ্ন
য় সঠিক উত্তরটি খাতায় লেখ।
১) সৃষ্টিকর্তা আমাদের প্রতি কেমন?
ক নির্মম খ প্রেমময়
গ দয়াহীন ঘ উদাসীন
২) ‘তোমারি চরণে পড়ি লুটাইয়া’Ñ কথাটিতে কী
বোঝানো হয়েছে?
ক আমাদের চলার শক্তি নেই
খ আমরা পা ছাড়া চলতে পারি না
গ আমরা সৃষ্টিকর্তার কাছে আত্মসমর্পণ করি
ঘ আমরা সৃষ্টিকর্তার কাছে কিছু চাই না
৩) ‘তোমারি সকাশে যাচি হে শকতি’Ñ এখানে কী
কামনা করা হয়েছে?
ক ক্ষমা খ দয়া
গ পুণ্য ঘ শক্তি
৪) অন্যের অনিষ্ট কামনা করে কী দেওয়া হয়?
ক পুণ্য খ পরিতাপ
গ অভিশাপ ঘ আশীর্বাদ
৫) আমরা কোথায় বসবাস করি?
ক দ্যুলোকে খ ভূলোকে
গ স্বর্গে ঘ গগনে
৬) ভ্রান্তিময় ও অভিশপ্ত পথে গেলে আজীবন কী করতে
হবে?
ক পরিতাপ খ পরিমাপ
গ পরিহাস ঘ পরিশ্রম
৭) ‘প্রার্থনা’ কবিতায় সৃষ্টিকর্তার কাছে কিসের প্রার্থনা
করা হয়েছে?
ক অর্থ সম্পদের
খ সহজ ও সুন্দর জীবনের
গ পড়াশোনায় মনোযোগ বাড়ানোর
ঘ প্রিয়জনদের সুন্দর ভবিষ্যতের
৮) ‘পরিতাপ’ শব্দের অর্থ কী?
(ক) অভিশপ্ত (খ) দুঃখ
(গ) অপ্রিয় (ঘ) হিংসা
৯) ‘চরণ’ শব্দটির সমার্থক নিচের কোনটি?
(ক) হাত (খ) নিকট
(গ) পা (ঘ) চিহ্ন
১০) আমরা সৃষ্টিকর্তার কাছে শক্তি চাই, কেননাÑ
(ক) তিনি অসীম (খ) তিনি নির্দয়
(গ) তিনি অন্তর্যামী (ঘ) তিনি সর্বশক্তিমান
১১) কবিতাংশে মূলত প্রকাশিত হয়েছেÑ
(ক) সৃষ্টিকর্তার গুণের কথা
(খ) সৃষ্টিকর্তার কাছে সাহায্য প্রার্থনার কথা
(গ) স্বর্গের সৌন্দর্যের কথা
(ঘ) ভালো হয়ে চলার কথা
১২) আমরা কেমন পথে চলতে চাই না?
(ক) যে পথটি অভিশপ্ত
(খ) যে পথটি সরল
(গ) যে পথে শান্তি আছে
(ঘ) যে পথে পুণ্য আছে
পাঠ্যবই থেকে বহুনির্বাচনি প্রশ্নের উত্তর
১) খ প্রেমময়
২) গ আমরা সৃষ্টিকর্তার কাছে আত্মসমর্পণ করি
৩) ঘ শক্তি
৪) গ অভিশাপ
৫) খ ভূলোকে
৬) ক পরিতাপ
৭) খ সহজ ও সুন্দর জীবনের
৮) (খ) দুঃখ
৯) (গ) পা
১০) (ঘ) তিনি সর্বশক্তিমান
১১) (খ) সৃষ্টিকর্তার কাছে সাহায্য প্রার্থনার কথা
১২) (ক) যে পথটি অভিশপ্ত
পাঠ্যবই থেকে প্রশ্নের উত্তর লিখন
য় নিচের প্রশ্নগুলোর উত্তর লেখ।
১) ‘করুণাকমী’ বলতে কাদের বোঝানো হয়েছে?
উত্তর : ‘করুণাকামী’ অর্থ যে বা যারা দয়া কামনা করে। আমরা সৃষ্টিকর্তার কাছে দয়া প্রার্থনা করি বলে আমাদের করুণাকামী বলা হয়েছে।
২) সৃষ্টিকর্তাকে অন্তর্যামী বলার কারণ কী?
উত্তর : সৃষ্টিকর্তা আমাদের মনের সমস্ত কথাই জানেন। তাই তাঁকে অন্তর্যামী বলা হয়েছে।
৩) সৃষ্টিকর্তাকে প্রেমময় বলা হয়েছে কেন?
উত্তর : সৃষ্টিকর্তা তাঁর সৃষ্ট জীবকে ভালোবাসেন। তাই তাঁকে প্রেমময় বলা হয়েছে।
৪) ‘হে মহাচালক, মোদের কখনও করো না সে পথগামী।’Ñ কথাটি বুঝিয়ে লেখ।
উত্তর : যে পথে ভুল-ভ্রান্তিতে পরিপূর্ণ সেই অভিশপ্ত পথে চললে আমাদের আজীবন পরিতাপ করতে হবে। তাই আমরা সে পথে চলতে চাই না। সে পথ থেকে আমাদের দূরে রাখতে সৃষ্টিকর্তার সাহায্য কামনা করা হয়েছে কথাটির মাধ্যমে।
৫) আমরা কার গুণগান করি এবং কার কাছে প্রার্থনা জানাই?
উত্তর : আমরা পরম করুণাময় সৃষ্টিকর্তার গুণগান করি এবং তাঁর কাছেই প্রার্থনা জানাই।
৬) ‘অনন্ত অসীম প্রেমময় তুমি’- এই চরণ পড়ে আমরা কী বুঝি?
উত্তর : চরণটি পড়ে আমরা বুঝি সৃষ্টিকর্তার কোনো সীমা নেই। তিনি সর্বশক্তিমান। তিনি তাঁর সৃষ্ট জীবের প্রতি দয়াশীল।
৭) আমরা কেন সৃষ্টিকর্তার কাছে করুণা ও শক্তি প্রার্থনা করি?
উত্তর : সৃষ্টিকর্তার করুণাতেই আমাদের সৃষ্টি ও বেঁচে থাকা। আমাদের প্রতি তাঁর রয়েছে অসীম মমতা। তিনি সর্বশক্তিমান। তাই তাঁর কাছেই আমরা করুণা ও শক্তি প্রার্থনা করি।
৮) আমরা কোন পথে চলতে চাই না? কেন?
উত্তর : যে পথ ভ্রান্তিতে ভরপুর, আমরা সেই পথে চলতে চাই না। যে পথটি সৃষ্টিকর্তার পছন্দ নয় সেটি অভিশপ্ত ও ভুল পথ। সেই পথে চললে সৃষ্টিকর্তার সাহায্য থেকে আমরা বঞ্চিত হব। তাই আমরা সে পথে চলতে চাই না।
৯) আমাদের জীবনের চলার পথ কেমন হওয়া উচিত?
উত্তর : আমাদের জীবনের চলার পথ হওয়া উচিত সরল ও সঠিক।
১০) আমরা কার কাছে দয়া কামনা করি?
উত্তর : আমরা মহান সৃষ্টিকর্তার কাছে দয়া কামনা করি।
১১) আমাদের মনে শক্তি ও সাহস জোগান কে? আমরা কেমন পথে চলতে চাই?
উত্তর : মহান সৃষ্টিকর্তা আমাদের মনে শক্তি ও সাহস জোগান।
যে পথটি সরল, সঠিক; যে পথে চললে পুণ্য অর্জন করা যায় ও সৃষ্টিকর্তার নিকট প্রিয় হওয়া যায়- আমরা সে পথে চলতে চাই।
১২) আমরা কোন পথে চলব? এ পথে চলার উপায় কী?
উত্তর : আমরা সঠিক ও পুণ্যের পথে চলব।এ পথে চলার উপায় হলো মহান সৃষ্টিকর্তার নির্দেশ মেনে চলা।
পাঠ্যবই থেকে মূলভাব লিখন
য় কবিতাংশটির মূলভাব লেখ।
উত্তর : সৃষ্টিকর্তা সর্বশক্তিমান। তাই সবকিছু ভুলে আমরা তাঁর কাছেই শক্তি কামনা করি। সৃষ্টিকর্তার কাছে আমাদের প্রার্থনা তিনি যেন সঠিক ও পুণ্যময় পথে আমাদের চালিত করেন। আমরা যেন ভ্রান্তিময় ও অভিশপ্ত পথ থেকে দূরে থাকতে পারি সে জন্যও আমরা তাঁর কাছে সাহায্য চাই।
পাঠ্যবই বহির্ভূত যোগ্যতাভিত্তিক প্রশ্ন
নিচের কবিতাংশটি পড়ে প্রশ্নগুলোর উত্তর লেখ।
এই সুন্দর ফুল, সুন্দর ফল
মিঠা নদীর পানি
খোদা তোমার মেহেরবানি।
এই শস্য-শ্যামল ফসল ভরা
মাঠের ডালি খানি
খোদা তোমার মেহেরবানি।
তুমি কতই দিলে রতন
ভাই-বেরাদার পুত্র-স্বজন,
ক্ষুধা পেলে অন্ন জোগাও।
মানি চাই না মানি।
খোদা তোমার মেহেরবানি।
খোদা! তোমার হুকুম তরক করি
আমি প্রতি পায়,
তবু আলো দিয়ে বাতাস দিয়ে
বাঁচাও এ বান্দায়।
শ্রেষ্ঠ নবি দিলে মোরে
তরিয়ে নিতে রোজ-হাশরে,
পথ না ভুলি তাইতো দিলে
পাক কোরানের বাণী ॥
য় সঠিক উত্তরটি উত্তরপত্রে লেখ।
১) কবিতাংশে নদীর পানি কেমন বলা হয়েছে?
(ক) তেতো (খ) টক
(গ) মিঠা (ঘ) নোনতা
২) কোনটি ‘বাতাস’ শব্দের সমার্থক?
(ক) পবন (খ) গগন
(গ) নিশি (ঘ) অপরাহ্ণ
৩) কোন কাজটি করে আমরা ভুল করি?
(ক) ক্ষুধা পেলে অন্ন খেয়ে
(খ) খোদার গুণগান করে
(গ) আত্মীয়-স্বজনের সাথে সম্পর্ক রেখে
(ঘ) খোদার হুকুম ভঙ্গ করে
৪) কবিতাংশে মূলত কী প্রকাশিত হয়েছে?
(ক) সৃষ্টিকর্তার উদারতার কথা
(খ) সৃষ্টিকর্তার হুকুম মানার কথা
(গ) আত্মীয়-স্বজনের মাঝে বন্ধনের কথা
(ঘ) পৃথিবীর সৌন্দর্যের কথা
৫) আমরা ভুল করলে খোদা আমাদের মাফ করে দেন। এটি খোদারÑ
(ক) মেহেরবানি (খ) শ্রেষ্ঠত্বের প্রমাণ
(গ) ক্ষমতার প্রকাশ (ঘ) অনিচ্ছাকৃত
উত্তর : ১) (গ) মিঠা; ২) (ক) পবন; ৩) (ঘ) খোদার হুকুম ভঙ্গ করে; ৪) (ক) সৃষ্টিকর্তার উদারতার কথা; ৫) (ক) মেহেরবানি।
য় নিচে কয়েকটি শব্দ ও শব্দার্থ দেওয়া হলো। উপযুক্ত শব্দটি দিয়ে নিচের বাক্যগুলোর শূন্যস্থান পূরণ কর।
শব্দ অর্থ
মিঠা মিষ্টি।
মেহেরবানি দয়া।
তরক লঙ্ঘন।
রতন রতœ, বহুমূল্য দ্রব্যাদি।
ডালি উপহার।
অন্ন খাবার।
ক) সমুদ্রের তলা থেকে ডুবুরিরা নানা খুঁজে আনে।
খ) সালাম সাহেব করে গরিব লোকদের খেতে দিয়েছেন।
গ) খেজুর খুব ফল।
ঘ) শিক্ষকের নির্দেশ করা উচিত নয়।
ঙ) দুদিন ধরে গরিব লোকটির পেটে নেই।
উত্তর : ক) রতন; খ) মেহেরবানি; গ) মিঠা; ঘ) তরক; ঙ) অন্ন।
য় নিচের প্রশ্নগুলোর উত্তর লেখ।
ক) আমরা খোদার হুকুম তরক করলেও খোদা কী করেন? পাঁচটি বাক্যে লেখ।
উত্তর : আমরা খোদার হুকুম তরক করলেও তিনি যা করেন-
১) তিনি আমাদের রিজিক বন্ধ করে দেন না।
২) তাৎক্ষণিক শাস্তি না দিয়ে সংশোধনের সুযোগ দেন।
৩) আলো, বাতাসের ব্যবহার করার সুযোগ রাখেন ঠিকই।
৪) আমাদের প্রতি দয়া দেখান।
৫) আমাদের মনে শক্তি ও সাহস জোগান।
খ) বিচার দিনের স্বামী কে? তাঁর চারটি গুণের কথা লেখ।
উত্তর : মহান আল্লাহ তায়ালা বিচার দিনের স্বামী।
খোদার চারটি গুণের কথা নিচে উল্লেখ করা হলো :
১) তিনি সর্বশক্তিমান।
২) তিনি প্রেমময়।
৩) তিনি অন্তর্যামী।
৪) তিনি আমাদের পালনকর্তা।
গ) খোদা আমাদের দয়া করে দিয়েছেন এমন পাঁচটি বিষয়ের নাম লেখ।
উত্তর : খোদা আমাদের দয়া করে দিয়েছেনÑ
১) ক্ষুধার অন্ন।
২) আপনজন।
৩) শস্য-শ্যামল প্রকৃতি।
৪) শ্রেষ্ঠ নবি।
৫) পবিত্র কোরআন।
গ) আমরা কোন পথে চলব? এ পথে চলার উপায় কী?
উত্তর : আমরা সঠিক ও পুণ্যের পথে চলব।
এ পথে চলার উপায় হলো মহান সৃষ্টিকর্তার নির্দেশ মেনে চলা। তাঁকে ভালোবাসা। তাঁর সকল সৃষ্টিকে ভালোবাসা।
যুক্তবর্ণ বিভাজন ও বাক্যে প্রয়োগ
য় নিচের যুক্তবর্ণগুলো কোন কোন বর্ণ নিয়ে তৈরি ভেঙে দেখাও এবং প্রতিটি যুক্তবর্ণ দিয়ে একটি করে শব্দ গঠন করে বাক্যে প্রয়োগ দেখাও।
ন্ত, প্র, ষ্ট, ক্ত, স্ব।
উত্তর :
ন্ত = ন + ত দুরন্ত
– বাবলু দুরন্ত স্বভাবের ছেলে।
প্র = প + র-ফলা ( ্র ) প্রতিজ্ঞা
– সোহানা কাজটি করার প্রতিজ্ঞা করেছে।
ষ্ট = ষ + ট মিষ্টি
– মধু খেতে মিষ্টি লাগে।
ক্ত = ক + ত বক্তব্য
– প্রধান শিক্ষক বক্তব্য দিলেন।
স্ব = স + ব-ফলা ( ^ ) স্বাধীন
বাংলাদেশ একটি স্বাধীন দেশ।
এককথায় প্রকাশ/ক্রিয়াপদের চলিতরূপ লিখন
য় এককথায় প্রকাশ কর।
ক) যার সীমা নেই; খ) যে করুণা কামনা করে; গ) যিনি সৃষ্টি করেন; ঘ) যার অন্ত নেই; ঙ) অন্যের অনিষ্ট কামনা।
উত্তর : ক) অসীম; খ) করুণাকামী; গ) সৃষ্টিকর্তা; ঘ) অনন্ত; ঙ) অভিশাপ।
য় ক্রিয়াপদের চলিত রূপ লেখ।
চলিবার, ছাড়িয়া, লুটাইয়া, জানিতেন, করিয়াছেন
উত্তর : সাধু রূপ চলিত রূপ
চলিবার চলার
ছাড়িয়া ছেড়ে
লুটাইয়া লুটিয়ে
জানিতেন জানতেন
করিয়াছেন করেছেন
বিপরীত/সমার্থক শব্দ লিখন
য় নিচের শব্দগুলোর বিপরীত শব্দ লেখ।
অসীম, পুণ্য, গুণ, দ্যুলোক, প্রিয়।
উত্তর :
মূল শব্দ বিপরীত শব্দ
অসীম Ñ সসীম
পুণ্য Ñ পাপ
গুণ Ñ দোষ
দ্যুলোক Ñ ভূলোক
প্রিয় Ñ অপ্রিয়
য় নিচের শব্দগুলোর সমার্থক শব্দ লেখ।
মহান, পরিতাপ, ভূলোক, মন, পথ।
উত্তর : মূল শব্দ সমার্থক শব্দ
মহান Ñ মহৎ, উদার।
পরিতাপ Ñ দুঃখ, খেদ।
ভূলোক Ñ পৃথিবী, মর্ত্য।
মন Ñ অন্তর, হৃদয়।
পথ Ñ পন্থা, রাস্তা।
কবিতার চরণ সাজিয়ে লিখন এবং কবিতা, কবির নাম ও প্রশ্নোত্তর লিখন
য় নিচের প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও :
ক) নিচের কবিতার চরণগুলো সাজিয়ে লেখ।
যত গুণগান হে চির মহান
দ্যুলোকে-ভূলোকে সবারে ছাড়িয়া
তোমারি অন্তর্যামী।
বিচার দিনের স্বামী
তোমারি চরণে পড়ি লুটাইয়া
অনন্ত অসীম প্রেমময় তুমি।
খ) কবিতার অংশটুকু কোন কবিতার অংশ তা লেখ।
গ) কবিতাটির কবির নাম কী?
ঘ) আমরা কার কাছে প্রার্থনা করি? আমরা কার গুণগান করি?
উত্তর :
ক) কবিতার লাইনগুলো নিচে পর পর সাজিয়ে লেখা হলো-
অনন্ত অসীম প্রেমময় তুমি।
বিচার দিনের স্বামী
যত গুণগান হে চির মহান
তোমারি অন্তর্যামী।
দ্যুলোকে-ভূলোকে সবারে ছাড়িয়া
তোমারি চরণে পড়ি লুটাইয়া
খ) কবিতার অংশটুকু ‘প্রার্থনা’ কবিতার অংশ।
গ) কবিতাটির কবির নাম গোলাম মোস্তফা।
ঘ) আমরা সৃষ্টিকর্তার কাছে প্রার্থনা করি। আমরা তাঁরই গুণগান করি।