পঞ্চম শ্রেণী বাংলা আঠেরো অধ্যায় দুই তীরে

দুই তীরে
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

পাঠ্যবই থেকে বহুনির্বাচনি প্রশ্ন

য়    সঠিক উত্তরটি খাতায় লেখ।

১)   কবি কী ভালোবাসেন? 

      ক   বালুচর    খ    বেণুবন   

      গ   জেলের ডিঙি    ঘ    পাতার আচ্ছাদন

২)   চকাচকিরা কেমন জায়গায় ঘর বাঁধে?    

      ক   যেখানে বাঁশবন থাকে      

      খ    যেখানে মানুষজনের বাস

      গ   যেখানে জনপ্রাণী থাকে না

      ঘ    যেখানে ধানখেত থাকে

৩)   কখন বিদেশি হাঁসেরা আসে?      

      ক   গ্রীষ্মকালে খ    শরৎকালে

      গ   শীতকালে ঘ    বসন্তকালে

৪)   কচ্ছপেরা বালুচরে কী করে?            

      ক   রোদ পোহায়    খ    বাসা বাঁধে

      গ   বৃষ্টিতে ভেজে    ঘ    লুকিয়ে থাকে

৫)   জেলের ডিঙি কখন ভিড়ে?              

      ক   সকাল-সন্ধ্যেবেলা খ    শীতের দিনে    

      গ   গভীর রাতে ঘ    সন্ধ্যেবেলা

৬)   বন থেকে আসা রাস্তার দুধারে কী?

      ক   বটগাছ    খ    বাঁশবাগান 

      গ   কাশফুল   ঘ    কেয়াফুল

৭)   ছেলের দল কী ভাসিয়ে ভাসে?         

      ক   নৌকা   খ ভেলা

      গ   ডিঙি ঘ    কলাগাছ

৮)   নদীটি দুই তীরের মানুষদের মাঝে কী তৈরি করেছে?

      ক   দূরত্ব খ    শত্রুতা   

      গ   বন্ধন ঘ    প্রতিযোগিতা

৯)   চকাচকির ঘর কোথায়?

      (ক) বেণুবনে   (খ)  বালুচরে

      (গ)  তটের চারপাশে  (ঘ)  গভীর বনে

১০)  ‘চ্ছ’ যুক্তবর্ণটি কোন কোন বর্ণ নিয়ে গঠিত?

      (ক)  চ ও চ    (খ)  চ ও ছ

      (গ)  চ, ছ ও র-ফলা (ঘ)  ট ও ছ

১১)  ‘তট’ শব্দের অর্থ কী?

      (ক)  কালো মেঘ (খ)  নীল মেঘ

      (গ)  নদীর তীর      (ঘ)  শ্যামল গ্রাম

১২)  ‘জনশূন্য স্থান’ বোঝাতে কোন শব্দটি ব্যবহৃত হয়েছে?

      (ক)  কাশবন    (খ) বেণুবন

      (গ)  বালুচর     (ঘ)  নির্জন

১৩)  কবিতাংশে প্রকাশিত হয়েছেÑ

      (ক)  নদীর দুই তীরের সৌন্দর্য

      (খ) নৌকায় ভ্রমণের অনুভূতি

      (গ)  নদীতীরের মানুষের জীবনচিত্র

      (ঘ)  বাংলাদেশেরঋতুবৈচিত্র্য

পাঠ্যবই থেকে বহুনির্বাচনি প্রশ্নের উত্তর

১)   ক   বালুচর    

২)   গ   যেখানে জনপ্রাণী থাকে না  

৩)   গ   শীতকালে  

৪)   ক   রোদ পোহায়   

৫)   ঘ    সন্ধ্যেবেলা

৬)   খ    বাঁশবাগান 

৭)   খ    ভেলা    

৮)   গ   বন্ধন

৯) (খ) বালুচরে 

১০) (খ) চ ও ছ  

১১) (গ) নদীর তীর

১২) (ঘ) নির্জন

১৩) (ক) নদীর দুই তীরের সৌন্দর্য

পাঠ্যবই থেকে প্রশ্নের উত্তর লিখন

য়    নিচের প্রশ্নগুলোর উত্তর লেখ।

১)   কখন, কোথায় কাশফুল ফোটে?

উত্তর : শরৎকালে নদী তীরের চারপাশে কাশফুল ফোটে।

২)   নদীর বালুচরে কোন কোন প্রাণীর দেখা পাওয়া যায়?

উত্তর : নদীর বালুচরে চকাচকি, বিদেশি হাঁস, কচ্ছপ ইত্যাদি প্রাণীর দেখা পাওয়া যায়।

৩)   বাঁকা গলির দুই ধারে বেণুবন কেমন করে থাকে?

উত্তর : বাঁকা গলির দুই ধারে বেণুবন নিবিড়ভাবে  পরস্পর জড়াজড়ি করে থাকে।

৪)   সকাল-সন্ধ্যায় নদীর ঘাটে কী ঘটে?

      উত্তর : সকাল-সন্ধ্যা নদীর ঘাটে গ্রামের বধূরা ভিড় করে। ছেলের দল নদীতে ভেলা ভাসিয়ে ভেসে বেড়ায়।

৫)   কোন কালে কচ্ছপেরা রৌদ্র পোহায়?

      উত্তর : শীতকালে কচ্ছপেরা রৌদ্র পোহায়।

৬)   শরৎকালের প্রকৃতির রূপ সম্পর্কে চারটি বাক্য লেখ।

      উত্তর : শরৎকালের প্রকৃতি অপরূপ রূপ ধারণ করে। এ সময় নদীতে চর জেগে ওঠে। চরে চকাচকিরা ঘর বাঁধে। চারিদিকে কাশফুল ফোটে।

৭)   নদীর বালুচরে কী ঘটে?

      উত্তর : নদীর বালুচরে তীরের চারপাশে কাশফুল ফোটে। শরৎকালে চকাচকিরা বাসা বাঁধে। শীতের দিনে বিদেশি হাঁসেরা আসে। কচ্ছপেরা বালুচরে রোদ পোহায়। সন্ধ্যেবেলায় জেলেদের দু-একটি ডিঙি নৌকা ভিড়ে।

৮)   ঘাটে বধূর মেলা বলতে কী বোঝানো হয়েছে?

      উত্তর : নদীর ঘাটে গ্রামের বধূরা সারাদিনই নানা কাজে আসে। কেউ পানি নেয়, কেউ কাপড় ধোয়। তারা পরস্পর কথা বলে, আনন্দ করে। দেখে মনে হয় ঘাটে যেন বধূদের মেলা বসেছে।

৯)   দুই তীরে কবিতায় ওই পারের বনটি কেমন?

      উত্তর : দুই তীরে কবিতায় নদীর ওই পারের  বনটি গাছের পাতার ঘন ছায়ায় ঘেরা। বন থেকে ছোট একটি রাস্তা এসে মিশেছে নদীতে। সে রাস্তার দুই ধারে বাঁশবাগান পরস্পর জড়াজড়ি করে অবস্থান করছে।

১০)  সকাল-সন্ধ্যায় ছেলের দল কী করে?

উত্তর : সকাল-সন্ধ্যায় ছেলের দল নদীতে ভেলা ভাসিয়ে ভেসে বেড়ায়।

১১)  তটের চারপাশে কী ফোটে?

            উত্তর : তটের চারপাশে কাশফুল ফোটে।

১২)  ওই পারের বনটি কিসে ঘেরা? বনের রাস্তাটি কেমন?

            উত্তর : নদীর ঐ পারের  বনটি গাছের পাতার ঘন ছায়ায় ঘেরা। বন থেকে ছোট একটি রাস্তা এসে মিশেছে নদীতে। সে রাস্তার দুই ধারে বাঁশবাগান পরস্পর জড়াজড়ি করে অবস্থান করছে।

১৩)  নদীর বালুচরে কখন কোন পাখি দেখা যায়?

উত্তর : নদীর বালুচরে শরৎকালে নীড় বাঁধে চকাচকিরা। আর শীতকালে দেখা মেলে নানা রকম বিদেশি হাঁসদের।

পাঠ্যবই থেকে মূলভাব লিখন

য়    কবিতাংশটির মূলভাব লেখ।

উত্তর : একটি নদীর দুই তীরে দুজন মানুষের বাস। একজন ভালোবাসেন তাঁর নদীর বালুচর। এখানে ফোটে কাশফুল, দেখা যায় নানা রকম পাখির আনাগোনা। আরেকজনের ভালো লাগে নদীতীরের ছায়াঘেরা বন। বাঁশবনের প্রাচীরে ঘেরা একটি রাস্তা সে বন থেকে নদীতে এসে মিশে গেছে।

পাঠ্যবই বহির্ভূত যোগ্যতাভিত্তিক প্রশ্ন

নিচের কবিতাংশটি প্রশ্নগুলোর উত্তর লেখ।

আমারে চেনো না? আমি যে কানাই।

ছোকানু আমার বোন।

তোমার সঙ্গে বেড়াবো আমরা

মেঘনা, পদ্মা, শোন।

সব নাও, মাঝি, চকচকে সিকি

এই আনি দুটো, তাও।

লক্ষ্মী তো, মোরে-আর ছোকানুরে

নৌকায় তুলে নাও।

শুয়ে-শুয়ে দেখি অবাক আকাশ,

আকাশ মÑস্ত বড়ো,

পৃথিবীর সব নীল রং বুঝি

সেখানে করেছে জড়ো।

সারাদিন গেলো, সূর্য লুকালো

জলের তলার ঘরে,

সোনা হয়ে জ্বলে পদ্মার জল

কালো হলো তার পরে

সন্ধ্যার বুকে তারা ফুটে ওঠেÑ

এবার নামাও পাল,

গান ধরো, মাঝি; জলের শব্দ

ঝুপঝুপ দেবে তাল।

য়    সঠিক উত্তরটি উত্তরপত্রে লেখ।

১)   ছোকানু কানাইয়ের কী হয়?

      (ক)  ভাই (খ)  বন্ধু

      (গ)  বোন (ঘ)  শিক্ষক

২)   কোনটি ‘সূর্য’ শব্দের সমার্থক?

      (ক)  দিবাকর   (খ)  শশী

      (গ)  যামিনী    (ঘ)  দিবস

৩)   কানাই কখন মাঝিকে গান গাইতে বলে?

      (ক)  আকাশে মেঘ জমলে  (খ)  সূর্য অস্ত গেলে

      (গ)  বৃষ্টি হলে   (ঘ)  সূর্যের উদয় হলে

৪)   কানাই কী দেখে আশ্চর্য হয়?

      (ক)  ঘন নীল আকাশ (খ)  পদ্মা, মেঘনা, শোন

      (গ)  সূর্যের অস্ত যাওয়া     (ঘ)  চকচকে নতুন সিকি

৫)   কবিতাংশে মূলত প্রকাশিত হয়েছেÑ

      (ক)  নৌভ্রমণের বাসনা

      (খ)  শরতের আকাশের বর্ণনা

      (গ)  ভাইবোনের ভালোবাসা

      (ঘ)  নদীর সৌন্দর্যের কথা

উত্তর : ১) (গ) বোন; ২) (ক) দিবাকর; ৩) (খ) সূর্য অস্ত গেলে; ৪) (ক) ঘন নীল আকাশ; ৫) নৌভ্রমণের বাসনা।

য়    নিচে কয়েকটি শব্দ ও শব্দার্থ দেওয়া হলো। উপযুক্ত শব্দটি দিয়ে নিচের বাক্যগুলোর শূন্যস্থান পূরণ কর।

শব্দ  অর্থ

লক্ষ্মী শান্ত স্বভাব।

মস্ত  বিশাল।

সিকি চার আনা বা ২৫ পয়সা মূল্যের মুদ্রা।

অবাক    বিস্মিত।

জড়ো একত্রে স্তূপ দেওয়া।

পাল বায়ু ভরে নৌকা চালানোর মাস্তুলে লাগানো কাপড়।

ক)  দাদু খড়গুলো  করছেন।

খ)    তুলে দেওয়ায় নৌকার গতি বেড়ে গেল।

গ)    ছেলেদের সবাই ভালোবাসে।

ঘ)   হাতি এক  প্রাণী।

ঙ)   সুমনের গানের গলা সবাইকে  করে দিল।

      উত্তর : ক) জড়ো; খ) পাল; গ) লক্ষ্মী;   ঘ) মস্ত; ঙ) অবাক।

য়    নিচের প্রশ্নগুলোর উত্তর লেখ।

ক)  কানাই সম্পর্কে পাঁচটি বাক্য লেখ।

উত্তর : কানাই সম্পর্কে পাঁচটি বাক্য :

১)   কানাই পদ্মা, মেঘনা, শোন ইত্যাদি নদীতে বেড়াতে চায়।

২)   কানাইয়ের বোনের নাম ছোকানু।

৩)   কানাই মাঝিকে অনুরোধ করে তাকে আর ছোকানুকে নৌকায় তুলে নিতে।

৪)   কানাই মাঝিকে চকচকে সিকি ও দুটো আনি দিতে চায়।

৫)   কানাই গাঢ় নীল আকাশ দেখে আশ্চর্য হয়।

খ)   কানাই মাঝিকে কেন, কীভাবে নিতে অনুরোধ করে? পাঁচটি বাক্যে লেখ।

উত্তর : কানাইয়ের মনে নৌকায় করে নানা নদীর সৌন্দর্য উপভোগ করার বাসনা। তাই সে মাঝিকে তার নৌকায় তুলে নেওয়ার অনুরোধ করে। মাঝিকে কানাই চকচকে দুটো আনি দিতে চায়। তাকে লক্ষ্মী বলে সম্বোধন করে। এভাবে নৌকায় তুলে নিতে কানাই মাঝির কাছে অনুনয় করে।

গ)   সন্ধ্যায় কী কী ঘটল? চারটি বাক্যে লেখ।

উত্তর : সন্ধ্যায় যা যা ঘটলÑ

১)   সূর্য অস্ত গেল।

২)   পদ্মার জলে সোনালি আলোর দ্যুতি দেখা গেল।

৩)   ধীরে ধীরে পদ্মার জল কালো রং ধারণ করল।

৪)   আকাশের বুকে তারা জ্বলে উঠল।

ঘ)   কোনো এক সন্ধ্যায় নৌকা ভ্রমণের বর্ণনা পাঁচটি বাক্যে লেখ।

উত্তর : নিচে পাঁচটি বাক্যে কোনো এক সন্ধ্যায় নৌকা ভ্রমণের বর্ণনা দেওয়া হলোÑ

১)   ভাড়া করা নৌকা নিয়ে আমি, আমার ছোট ভাই ও বড় মামা এক সন্ধ্যায় ভ্রমণে বের হয়েছিলাম।

২)   চাঁদের আলোয় চারদিক আলোকিত হয়ে ছিল।

৩)   নদীর জলে চাঁদের আলো পড়ে এক অসাধারণ দৃশ্যের অবতারণা হয়েছিল।

৪)   আমরা নাশতা করার জন্য সঙ্গে মুড়ি, চানাচুর নিয়েছিলাম।

৫)   রাত দশটায় আমরা আনন্দ ভ্রমণ শেষ করে বাড়ি ফিরেছিলাম।

যুক্তবর্ণ বিভাজন ও বাক্যে প্রয়োগ

য়    নিচের যুক্তবর্ণগুলো কোন কোন বর্ণ নিয়ে তৈরি ভেঙে দেখাও এবং প্রতিটি যুক্তবর্ণ দিয়ে একটি করে শব্দ গঠন করে বাক্যে প্রয়োগ দেখাও।

      ষ্ট, ন্দ্র, ণ্ড, ল্প, ক্ষ

      উত্তর :

ষ্ট    –    ষ + ট    =    নষ্ট 

      –     খাবারগুলো নষ্ট হয়ে গেছে।

ন্দ্র   –    ন + দ + র-ফলা (  ্র )   =    তন্দ্রা

      –     খোকা তন্দ্রায় ঢুলছে।

ণ্ড   –    ণ + ড    =    প্রচণ্ড

      –     রাতুল প্রচণ্ড ভয় পেয়েছে।

ল্প   –    ল + প    =    গল্প 

      –     আমার গল্প শুনতে ভালো লাগে।

ক্ষ   –    ক + ষ    =    ক্ষমা

      –     ক্ষমা মহৎ কাজ।

য়    নিচের যুক্তবর্ণগুলো কোন কোন বর্ণ নিয়ে তৈরি ভেঙে দেখাও এবং প্রতিটি যুক্তবর্ণ দিয়ে একটি করে শব্দ গঠন করে বাক্যে প্রয়োগ দেখাও।

      চ্ছ, ন্ধ, ন্দ, দ্র, স্ত।

      উত্তর :

      চ্ছ   –    চ + ছ              =    গচ্ছিত   

      –     মায়ের কাছে আমার কিছু টাকা গচ্ছিত আছে।

ন্ধ   –    ন + ধ              =    বন্ধ

      –     জানালাটা বন্ধ করে দাও।

ন্দ   –    ন + দ              =    বন্দি

      –     সারাক্ষণ ঘরে বন্দি থাকতে ভালো লাগে না।

দ্র   –    দ + র-ফলা     =    ক্ষুদ্র 

      –     ক্ষুদ্র পিঁপড়াও সময়ের মূল্য জানে।

স্ত   =    স + ত             =    সমস্ত

           বাবা সমস্ত কাজ একাই করলেন।

এককথায় প্রকাশ/ক্রিয়াপদের চলিতরূপ লিখন

য়    ক্রিয়াপদের চলিত রূপ লেখ।

      ফুটিয়াছে, যাইতেছে, বাঁধিল, মিলাইয়া, দিয়াছে

      উত্তর :

      সাধু রূপ   চলিত রূপ

      ফুটিয়াছে      ফুটেছে

      যাইতেছে      যাচ্ছে

      বাঁধিল     বাঁধল

      মিলাইয়া       মিলিয়ে

      দিয়াছে        দিয়েছে

বিপরীত/সমার্থক শব্দ লিখন

য়    নিচের শব্দগুলোর সমার্থক শব্দ লেখ।

      নদী, তট, বন, ঘর, জল।

      উত্তর :    মূল শব্দ        সমার্থক শব্দ

      নদী  Ñ     তরঙ্গিণী, তটিনী।

      তট  Ñ     কূল, তীর।

      বন  Ñ     অরণ্য, জঙ্গল।

      ঘর  Ñ     গৃহ, আবাসস্থল।

জল      পানি, বারি।

য়    নিচের শব্দগুলোর বিপরীত শব্দ লেখ।

      মিল, বাঁকা, রোদ, ঘন, সুন্দর।

      উত্তর :

      মূল শব্দ        বিপরীত শব্দ

      মিল  Ñ     অমিল

      বাঁকা Ñ     সোজা

      রোদ Ñ     বৃষ্টি

      ঘন  Ñ     পাতলা

      সুন্দর     Ñ     অসুন্দর

কবিতার চরণ সাজিয়ে লিখন এবং কবিতা, কবির নাম ও প্রশ্নোত্তর লিখন

য়    নিচের প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও :

শরৎকাল যে নির্জনে

তটের চারিপাশ,

আমি ভালোবাসি আমার

যেথায় ফুটে কাশ

চকাচকির ঘর।

নদীর বালুচর,

      ক)   কবিতার লাইনগুলো পর পর সাজিয়ে লেখ।

      খ)   কবিতাংশটি কোন কবিতার অংশ?

      গ)   কবিতাটির কবির নাম কী?

      ঘ)   শরৎকালে নদীর বালুচরে কী কী ঘটে?

উত্তর :   

ক)  কবিতার লাইনগুলো নিচে পর পর সাজিয়ে লেখা হলো-

      আমি ভালোবাসি আমার

      নদীর বালুচর,

      শরৎকাল যে নির্জনে

      চকাচকির ঘর।

      যেথায় ফুটে কাশ

      তটের চারিপাশ,

খ)   কবিতাংশটি ‘দুই তীরে’ কবিতার অংশ।

গ)   কবিতাটির কবির নাম রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।

ঘ)   শরৎকালে নদীর বালুচরে :

      (১) চকাচকিরা নিরালায় ঘর বাঁধে।

      (২) তটের চারপাশ জুড়ে কাশফুল ফোটে।

Similar Posts

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *